অনেক প্রতিক্ষার পর বেলা ১২টায় হাতেখড়ি'র লাইণে দাড়ানোর সুযোগ ঘটলো।প্রখর রোদ,তার উপর লাইনের প্রথমে দাড়ানোর প্রতিযোগিতা-অহ্....।
এমন সময় আমার ছেলে গেল ঘুমিয়ে-কেমন লাগে বলুন তো ? আমি, আমার বোন শত খোঁচানোর পরও তার ঘুমকে তাড়াতে পারলাম না।অগত্যা লাইনের জায়গা ছেড়ে দিয়ে চলে যেতে হলো।আমাদের এত মন খারাপ হল যে, আমার বোনের চোখে পানি চিক্ চিক করতে দেখা গেল।তরপরও আমরা হাল ছাড়লাম না-ঘুম ভাঙানোর চেষ্টা অব্যাহত থাকল।প্রায় এক ঘন্টা পর মাহির সোনাকে জাগাতে সফল হলাম এবং দৌড়...লাইনের দিকে।ভিড় ঠেলে আমার সোনামনিকে তার পাপা লেখক আনিসুল হকের সামনে থাকা টেবিলে বসিয়ে দিল।অতঃপর ছেলের হাতেখড়ি হলো।অবশ্য আমার আড়াই বছরের ছেলে বাসায় দু'একটি ইংরেজি বর্ণ নিজে নিজে লিখার চেষ্টা করে।