somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বইমেলায় কেনা ম্যালা ম্যালা বইয়ের খবর!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দশক (i.e. ২০১০) -এর প্রথম বছরে সাড়ম্বরে নামলাম বইশিকারে (বউ নেই তাতে কী, বই তো শিকার করা যায়)! সেই তালে পড়ে এবারে জীবনের সবচেয়ে বেশি বার বইমেলায় গিয়েছি। সুযোগ পেলেই সকালে, দুপুরে বা বিকেলে একবার করে ঢুঁ মেরেছি বাংলা একাডেমির সবুজ ঘাসের মাঠটিতে। ঘুরতে ঘুরতে বিস্তর বইও কেনা হয়ে গেছে। আড্ডাবাজির ফাঁকে ফাঁকে উৎসাহ আর কৌতূহলী করে তুলতে পারলেই বইগুলো সানন্দে আমার পকেটে আসতো, আর পকেটের মানিব্যাগটা আরেকটু হালকা হয়ে উঠতো পাখির মতোই! তবুও বই কিনুন- কারণ বই অবসরের সঙ্গী। ;)

====

চে গুয়েভারা'র ডায়েরি
-অনুবাদঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায় (প্রঃ ঘাস ফুল নদী)
চে গুয়েভারা'র(১৯২৩-১৯৬৭) জীবনের শেষ সময়ের ডায়েরি এটি। বলিভিয়ান বাহিনীর হাতে বন্দি হওয়ার আগ পর্যন্ত একটি গেরিলা ইউনিটের প্রতিদিনের ঘটনার বর্ণনা। সময়কাল ৭ নভেম্বর, ১৯৬৬ থেকে ৮ অক্টোবর, ১৯৬৭। তিনি মারা যান ঠিক তার পরের দিন। সুতরাং এই ডায়েরিটির খোঁজে ছিলাম পড়ার জন্যে। ঘাস ফুল নদীর স্টল থেকে কিনেছি।

====

ছোটদের বেতালের গল্প
- অনুবাদঃ রকিব হাসান (প্রঃ বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র)
এই বইটি কিনেছি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র থেকে। কেন্দ্রের নতুন বইগুলোর মাঝে এটা একটি। কিশোর বয়স থেকে কেন্দ্র আমার বিদেশি সাহিত্যের সাথে যেভাবে পরিচিত করে দিয়েছে সেটা প্রশংসার দাবীদার। সেবা প্রকাশনীর পরে আমার কাছে কেন্দ্রের কাজ খুবই উল্লেখযোগ্য মনে হয়।
বেতাল পঞ্চবিংশতি- অর্থাৎ বেতালের বলা পঁচিশটি গল্প নিয়ে এই রূপকথা বা পুরাণ রচিত। বেতাল একজন রাজা ছিলেন, সন্ন্যাসী তপস্বীর অভিশাপে তিনি লাশ হয়ে শিরীষ গাছে ঝুলে ছিলেন। রাজা বিক্রমাদিত্য ঘটনাচক্রে তাকে উদ্ধার করে সন্ন্যাসী তপস্বীর কাছে নিয়ে আসছিলেন। আসার পথে বেতাল তাকে পঁচিশটি গল্প বলে যার প্রতিটির শেষে একটি করে প্রশ্ন আছে। উত্তর দিবেন বিক্রমাদিত্য, যদি ভুল দেন তবে তার বুক ফেটে চৌচির হয়ে যাবে। আর ঠিক দিলে বেতাল গিয়ে আবার গাছে ঝুলতে শুরু করবে। অদ্ভুত এই শর্ত মেনে নিয়ে তাদের দু'জনের পথ চলা শুরু হলো। ছোটবেলায় পড়া এই রোমাঞ্চকর গল্পের বইটা কিনে নিয়েছি চোখে পড়তেই।

====

নির্বাচিত গল্প ১ - সেলিনা হোসেন (প্রঃ সৃজনী)
ভূমি ও কুসুম - সেলিনা হোসেন (প্রঃ ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ)
সেলিনা হোসেন আমার মায়ের প্রিয় লেখক। বাসায় তার কতো বই যে আছে, তা আমি গুনেও দেখি নাই। আর বই থাকলেই পড়া হয় বলে বেশিরভাগ উপন্যাসই আমি পড়ে ফেলেছি। সম্প্রতি তার উপন্যাসে প্রান্তিক মানুষের গল্প উঠে আসছে। যদিও তিনি সবসময়েই গল্প বা উপন্যাসে এমন চরিত্রগুলোকে তুলে আনেন যারা অশ্রুত, অবহেলিত- তা একজন নারী, একজন ধর্ষিতা, একজন যুদ্ধশিশু, একজন পাহাড়ি এমনই অসংখ্য মানুষ!
নির্বাচিত গল্পতে সেলিনা হোসেনের ছয়টি গল্পগ্রন্থ থেকে বেছে নেয়া হয়েছে মোট ৩৯টি গল্প। এর মাঝে দুয়েকটির বেশি আমার পড়া হয়নি। মায়ের জন্যে উপহার হিসেবে এই বইটা কিনলাম।
ভূমি ও কুসুম ছিটমহলের পটভূমিতে লেখা উপন্যাস, সম্ভবত তাদের নিয়ে লেখা প্রথম। এই রাষ্ট্রব্যবস্থায় ব্যক্তিগত সম্পর্ক কতোটা পীড়িত- সেই গল্পই পাওয়া যায় এই উপন্যাসে। উপন্যাসটি বিরাট কলেবরের, চারশ' পৃষ্ঠাব্যাপী বিস্তারে উঠে এসেছে আরেক প্রান্তিক সমাজের উপাখ্যান। আমাদের সত্তুর পৃষ্ঠার উপন্যাসে অভ্যস্ত পাঠকদের জন্যে বিরাট কোষাগার এটি!

====

ডলু নদীর হাওয়া ও অন্যান্য গল্প - শহীদুল জহির (প্রঃ মাওলা ব্রাদার্স)
আবু ইব্রাহীমের মৃত্যু - শহীদুল জহির (ঐ)
মুখের দিকে দেখি - শহীদুল জহির (ঐ)
শহীদুল জহির নির্বাচিত গল্প (প্রঃ পাঠক সমাবেশ)
শহীদুল জহির নির্বাচিত উপন্যাস (ঐ)
শহীদুল জহিরকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই। বাংলা গল্প বা উপন্যাসের যে ক্রমজনপ্রিয় ধারা, যেখানে সাহিত্যমানের চেয়ে ফর্মাভরানো আবর্জনা আর মুড়িমুড়কির মতো বই বিক্রির উন্মাদনা, সেখানে জহির একেবারে স্বতন্ত্র, কম-আলোচিত, কম-পঠিত, কম-অনুধাবিত একজন লেখক (১৯৫৩-২০০৮)। দূর্ভাগ্যজনকভাবে আমি শহীদুল জহিরের কথা জেনেছি বাংলা ব্লগে এসে, বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে। তাঁর লেখা পড়ার জন্যেই বইমেলায় প্রকাশিত সকল বই কিনে ফেললাম। মাওলা ব্রাদার্সে পেলাম দুটো উপন্যাস ও একটি গল্পগ্রন্থ। বাকি উপন্যাস ও গ্রন্থগুলো কিনেছি 'সমাবেশ' থেকে।

বইগুলো পড়া শেষ হলে হয়তো আলাদাভাবে বলতে পারবো সবগুলো নিয়ে। আপাতত "আবু ইব্রাহীমের মৃত্যু" নিয়ে বলতে পারি। গতকাল সকালেই বইটা পড়তে বসেছিলাম। উপন্যাসের চাইতে এটিকে আমার বড়োগল্প বলে মনে হয়েছে। পৃষ্ঠাসংখ্যা ষাট। একটানে পড়ে ফেলতে ঘন্টাখানেকও লাগেনি। তবে মনের মধ্যে, মাথার মগজে হয়তো চিরদিনের মতো আবু ইব্রাহীম গেঁথে গেছেন। কাল থেকে সারা দিন এবং এখন অবধি আমি কেবল তার কথাই ভাবছি, কিছুতেই মাথা থেকে তার উপস্থিতি দূর করতে পারছি না!

====

শ্রেষ্ঠ গল্প - হাসান আজিজুল হক (প্রঃ বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র)
তিনটি উপন্যাসিকা - হাসান আজিজুল হক (প্রঃ ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ)
হাসান আজিজুল হক আরেকটি নাম যে নামের পরিচয় দেয়ার দরকার পড়ে না। আমার সে সামর্থ্যও নেই। তাঁর লেখাও আমার পড়া হয়েছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে, এবারের মেলায় তাই তাঁর বই খুঁজছিলাম। শ্রেষ্ঠ গল্প আর উপন্যাসিকা পেয়ে কিনে ফেলেছি। অন্যান্য বইগুলোর মাঝে আধাখ্যাঁচড়াভাবে পড়তে চাই না বলে রেখে দিয়েছি আপাতত।


====

গল্প, অগল্প, না-গল্প সংগ্রহ - শাহাদুজ্জামান (প্রঃ পাঠক সমাবেশ)
শাহাদুজ্জামান বর্তমান বাংলা কথাসাহিত্যে অবশ্যই গুরুত্ব এবং মনোযোগ দাবি করেন। ১৯৯৬ সালে তার প্রথম বইটি প্রকাশিত হয় মাওলা ব্রাদার্স থেকে। তার গল্পের ভাষায় অদ্ভুত ধরনের নতুনত্ব আছে। পড়তে পড়তে আমার কেবলই মনে হচ্ছিলো একটি সুসজ্জিত ব্লগ পড়ছি। কলেবরেও গল্পগুলো খুব বেশি বড়ো নয়, তবে অবশ্যই চিন্তা উদ্রেক করে, পড়ার পরেও মনে ছাপ ফেলে যায়।

====

কাঠের সেনাপতি - তারেক নূরুল হাসান (প্রঃ শস্যপর্ব)
ম্যাগনাম ওপাস ও কয়েকটি গল্প - মাহবুব আজাদ (ঐ)
সাময়িক শব্দাবলি - তনুজা ভট্টাচার্য্য (প্রঃ আমার প্রকাশনী)
ভালোবাসা কিংবা ভালো না বাসার গল্প - এনামুল আজিম রানা (প্রঃ প্রতিভা প্রকাশ)
সচলায়তন সংকলন (প্রঃ পাঠসূত্র)
অপরবাস্তব ৪ (প্রঃ ছাপাকল)
ব্লগ থেকেও প্রচুর বই এবারের বইমেলায় এসেছে। সকলের বই কিনতে গেলে আর অন্য কোনো বই-ই কেনা হবে না, তাই সুযোগ মিলে গেলে সামনে যে কয়টি বই চোখে পড়েছে, কিনে ফেলেছি। আগে থেকে ঠিক করে রেখেছিলাম তারেক ভাই আর হিমু ভাইয়ের বই দুটো কিনবো। মোড়ক উন্মোচনের খবর পেয়েছি, কিন্তু সেদিন সন্ধ্যায় অফিস ছিলো, তাই যাওয়া হয়নি। পরের দিন বইমেলা থেকে আগেভাগে "কাঠের সেনাপতি" আর "ম্যাগনাম ওপাস ও কয়েকটি গল্প" বগলদাবা করলাম। তিন তারিখে এসেছিলো তনুজার বই, সেদিন তার সাথে দেখা হলো, আমি ভাবলাম দেরি না করে কিনেই ফেলি! একুশে ফেব্রুয়ারি বেরিয়েছে রানা'র বইটি। পারভেজ ভাইয়ের ছোট ভাইয়ের ইংরেজিতে লেখা গল্পগুলোর আমি বিরাট ভক্ত, মুগ্ধ পাঠক। অনুবাদক হিসেবে পারভেজ ভাই যথেষ্ট সহজপাঠ্য এবং নতুন। একুশে'র দিনেই পারভেজ ভাইয়ের সাথে স্টলের ঠিক সামনে দেখা হয়ে গেলো! আমিও দেরি না করে বইটা কিনে ফেললাম! "অপরবাস্তব ৪" আর "সচলায়তন সংকলন" সংগ্রহে একইসাথে সারা বছরের ভালো লেখাগুলো পাওয়া যায়। দুটো বই-ই বের হওয়ার পরে কিনে ফেলেছি। পাঁচমিশালি লেখার সংগ্রহ বলে সব লেখা এখনও পড়া হয়নি, কিছু কিছু ব্লগ থেকেই পড়া আছে।

*"কাঠের সেনাপতি", "ম্যাগনাম ওপাস ও কয়েকটি গল্প" এবং "সচলায়তন সংকলন" পাঠসূত্রের স্টলে পেলাম। "অপরবাস্তব ৪" পাওয়া যাচ্ছে সংহতি'র স্টলে। "সাময়িক শব্দাবলি" পাবেন "আমারব্লগ.কম" -এ।

====

মিথ সংখ্যা: নৃ - সম্পাদক: নূরুল আলম আতিক (প্রঃ ঐতিহ্য)
এই বইটার কথা শুনেই প্রবল আগ্রহ হয়েছিলো কেনার। বইমেলার শুরুর দিকেই "ঐতিহ্য"র স্টল থেকে কিনে ফেলেছি। "নৃ" পত্রিকার মিথসংখ্যাটাকে বই আকারে ছাপানো হয়েছে। মূল সংখ্যাটি '৯১-এ প্রথম প্রকাশিত হয়। দারুণ কতোগুলো প্রবন্ধ, পূর্ব ও পশ্চিমের কয়েকটি মিথ, তাদের নৃতাত্ত্বিক ও সামাজিক ব্যাখ্যা এবং তাৎপর্য নিয়ে। এমনিতেই মিথ নিয়ে প্রবল আগ্রহের কারণে আমি এই সংক্রান্ত যে কোনো লেখাই গোগ্রাসে গিলি. তার উপর এমন ভিন্নধর্মী বর্ণনা ও ব্যাখ্যা আমাকে বেশ চমৎকৃত করেছে। যাদের মিথের ব্যাপারে আগ্রহ আছে, বইটি পড়তে পারেন।

====

এ'ছাড়াও বেশ কিছু বই কেনা হয়েছে। সাথে মা' এবং বোন গিয়েছিলো। তাদের পছন্দের বই কেনা হলো কয়েকটি।
আমার বোন কিনলোঃ "নাবিলাচরিত" (মশিউল আলম); "আরো একটুখানি বিজ্ঞান" (মুহম্মদ জাফর ইকবাল); "রাশা" (মুহম্মদ জাফর ইকবাল); "আমি বীরাঙ্গনা বলছি" (নীলিমা ইব্রাহিম); "ছবি ও ছড়া" (ঈশ্বরগুপ্ত); "কিশোরসমগ্র" (মঈনুল আহসান সাবের); সুকুমার রায় রচনাসমগ্র।

আমার মা কিনলোঃ "ছন্দ"(রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর); "নিঃসঙ্গতার একশ' বছর" (গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ); "ভিন্ন ভুবনে রবীন্দ্রনাথ" (সুশান্ত সরকার); "ছেলেদের মহাভারত" (উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী); টোকন ঠাকুরের কবিতা; "জন্ম জন্মান্তর" (হরিপদ দত্ত); "প্রণীত জীবন" (সৈয়দ শামসুল হক)।

====

সব মিলিয়ে বিরাট ব্যাপার-স্যাপার। বই কিনে কিনে ফতুর হওয়ার অবস্থা আসলেই। তবে মন ভরে যায় যখন কোনো বেছে কেনা বই পড়ে অভূতপূর্ব অনুভূতি পাই। আমি এখনও বিশ্বাস করি একটি বই মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু, গাইড, সাথী। বইমেলার মাসে আরো অনেক অনেক বই কেনার ইচ্ছা ছিলো। সময় সুযোগ আর অর্থের হিসাব মেলেনি বলে কেনা হয়নি।




****
- অনীক আন্দালিব
২৩.২.১০


সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৭
২০টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×