হযরত আলী(রাঃ) এর বানী-
১।ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।যারা এই দুই গুনে গুনান্বিত হবে তারাই প্রকৃত বীর পুরুষ।
২।অক্ষমের সর্বশেষ অস্ত্র পরনিন্দা।
৩।চক্ষু এমন একটা পান্হশালা,যা একবার ছুটে গেলে আত্নার পবিত্রতা অক্ষুন্ন থাকে না।
৪।কারো প্রতি ভালবাসায় অন্ধ হওয়া এবং মতবিরোধ হলেই যা-তা সমালোচনা করা নিজের হাতে ঈমান ধ্বংস করার আলামত।
৫।অন্যের প্রতি কুধারনা করাও অন্যায়।
৬।প্রয়োজনের সময় মুখ না খোলা এবং অপ্রয়োজনে কথা বলা ,সমান দোষের কাজ।
৭।অল্পেতুষ্টি এমন একটি সম্পদ যা কখনো ফুরায় না।
৮। হাসিখুশি ব্যবহার সৎকর্মের সুচনা বিশেষ।
৯।স্রষ্টার সৃষ্টি রহস্য নিয়ে চিন্তা করাও একটি এবাদত।
১০।আকিদার মধ্যে সন্দেহ ও দুর্বলতার প্রশ্রয়দান শেরেকী তুল্য পাপ।
১১।বুদ্ধিমান লোক নিজেকে খাট করে উচ্চ মর্যাদা লাভ করে থাকে এবং
নির্বোধেরা আত্নপ্রচারনার দ্বারা নিজেদের খাট করে থাকে।
১২।বন্ধুত্ব স্বসৃষ্ট আত্নীয়তা বিশেষ।
১৩।গুনাহ অনুশোচনার দ্বারা মিটে যায়।কিন্তু হঠকারীতা সকল সৎকর্ম
বরবাদ করে দেয়।
১৪।ফাসেক ব্যক্তির স্বরুপ উদঘাটন গীবত নয়।
১৫।ক্ষমাই হচ্ছে সর্বাপেক্ষা বড় প্রতিশোধ ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:০৫