১৯৭৭ সালে জন্ম হল ছাগুর ছাত্র সংগঠন ছাত্র শিবির, বেশি দিন না। এ দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে ওদের কোন ঐতিহ্যবাহী ভূমিকা নেই, যেই গর্বিত ভূমিকার মালিক ছাত্রলীগ। আজকে ছাত্রলীগ গর্ব করে বলতে পারে আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছি।
এদেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বলতে বড় ছাত্র সংগঠন হিসাবে ছাত্রলীগই কিছুটা আলোচিত হয়ে আছে বাকিরা হরিয়ে গেছে। স্বাধীনতার পরে জন্ম নেয়া দুই ছাত্র সংগঠনের মধ্যে ছাত্রদলের অবস্তা যেমন তেমন। যতক্ষন ক্ষমতা ততক্ষন ওনারা বাঁচতে পারে এরপরে ওনারা হরিয়ে যায় তয় নিজেরা নিজেরা আবার শক্তি দেখাইতে পারে।
তবে যাই বলেন ক্ষমতার বাইরে থেকে ও ছাত্র শিবির তাদের অবস্তান সবার চেয়ে ভাল মত পাকাপুক্ত করছে যেটা ছাত্র লীগ কিংবা ছাত্র দল কেউ পারেনি দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে ও। দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যলয় গুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়:
১। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় -- ক্ষমতা যাদের তাদের, এইখানে শিবিরকে নিষিদ্ধকরে রাখ হয়েছে, না করলে কি হত চিন্তা করা দরকার।
২।জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয় -- ক্ষমতা যাদের তাদের, এইখানে শিবিরকে নিষিদ্ধকরে রাখ হয়েছে, না করলে কি হত চিন্তা করা দরকার। একবার তো নিয়াই নিছিল!!
৩। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় -- দীর্ঘ দিন ধরে শিবির এর একছত্র নিয়ন্ত্রনে!!
৪। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় -- দীর্ঘ দিন ধরে শিবির এর একছত্র নিয়ন্ত্রনে!!
৫। শাহাজালাল বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট -- অন্যদের সাথে শিবিরের সমান তয় বলতে গেলে শিবিরের আধিপত্য বেশী!!
৬। কুষ্টিয়া বিশ্ববিদ্যালয় --- দীর্ঘ দিন ধরে শিবির এর একছত্র নিয়ন্ত্রনে!!
অন্যান্যগুলা নতুন আর আমার কাছে ইনফরমেশন নাই, থাকলে আওয়াজ দিয়েন!!
ভাল মানের বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের দিকে থকালে ও শিবির ছাড়া আর কিছু দেখি না!!
চট্রগ্রাম কলেজ, চট্রগ্রাম মহসিন কলেজ, রাজশাহী কলেজ, সিলেট এম. সি কলেজ, খুলনা বি.এল. কলেজ, অনেক পলিটেকনিকেল কলেজ এভাবে ঢাকার বাইরে নামকরা সব প্রতিষ্টানে শিবিরের নিয়ন্ত্রন চলতেছে আর ছাত্রলীগ-দল আঙ্গুল চুষতেছে!!
মেডিকেলে ও শুনলাম সবগুলায় মুটামুটি এদের ক্ষমতা, আধিপত্য অনেক বেশি এমনকি ঢাকা মেডিকেলে ও বুয়েট ও নাকি এরা অনকে বেশি শুচ্চার!! কিভাবে এরা এত কাজ করতে পারল যা করতে ছাত্রলীগ-দল ব্যর্থ?
কি যে হইব এ জাতির!!!