somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপেক্ষায় রইলো আবেগ গুলো

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মোবাইলটা আবারো বেজে উঠলো,এক রাশ বিরক্তি নিয়ে তাকালো,সেই একই নাম্বার! মিসডকলের সংখ্যা জমতে জমতে দশের উপরে উঠে যাচ্ছে! বাধ্য হয়ে কলটা রিসিভ করলো,সালাম বিনিময় করে বলল,
-আচ্ছা ভাবি,তুমি আমাকে কেন এতো ঘন ঘন ফোন দিচ্ছো?! সমস্যাটা কি?
ভাবি হেসে ফেললেন।
-তাহলে কি আরো হালকা হালকা ভাবে ফোন দিবো?
-হুম,খুবই হালকা ভাবে ফোন দিবে,মাসে একবার!বুঝেছো?
ভাবি আরো জোরে হেসে ফেললেন,
-এইরে পাগলী বোন,এতো রাগ করিস কেন?ধৈর্য্য ধরতে শিখো বুঝলে?
নুমা একইভাবে মুখ শক্ত করে বলল,
-বুঝলাম,যদি এভাবে তুমি আর তোমার শ্বাশুড়ীও ধৈর্য্য ধরতে শিখতে তাহলে কতোই না ভালো হতো!
-ওহ,শ্বাশুড়ির কথা বলে ভালো করেছো,শোন,আম্মা বলছিলো,তোমাকে ক'টা দিনের জন্য বাসায় বেড়িয়ে যেতে,মনটাও হালকা হবে,ভালোও লাগবে। আমরা তো আজকে সন্ধ্যায় আসছি,তখন আমাদের সাথে তুমিও চলে এসো।
নুমা একটা নিঃশ্বাস ফেলে বলল,
-ভাবি শোন,আমি এখন রাখি,কাজ আছে আমার। আর তোমার শ্বাশুড়িকে বলবে,তার মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে,সে শ্বশুড় বাড়িতে থাকে,সুতরাং তাকে যেনো এতো ঘন ঘন ডাকাডাকি না করে,ওকে?রাখি,আল্লাহ হাফেজ।
কথাগুলো বলে ভাবিকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে লাইন কেটে দিলো। আরো কিছুক্ষন চুপ করে বসে রইলো নুমা। কেমন জানি দম বন্ধ হয়ে আসছে,ভেতরের অনুভূতি গুলো চেপে রাখতে খুব কষ্ট হচ্ছে!কিন্তু তারপরেও সব কিছুকে চাপা দিয়ে খুব নরমাল ভাবেই থাকতে হবে ওকে,কোন ভাবেই দুর্বল হওয়া যাবে না।

ওয়াশরুম থেকে রাহাত বের হয়ে দেখল,নুমা ঠিক ওভাবেই এখনো বসে আছে! পরিস্থিতিটাকে কিভাবে যে সহজ করবে রাহাত নিজেও বুঝতে পারছে না!ওকে দেখে নুমা দ্রুত বেড ছেড়ে উঠে দাঁড়ালো,খুব ব্যস্ত একটা ভাব নিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেলো,রাহাত কিছুটা বোকার মতো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ওর চলে যাওয়া দেখল!কিছু বলতে পারলো না!
নুমা কিচেনে এসে দেখলো,সবজি গুলো সেভাবেই পরে আছে,দুপুরের খাবার এর কোন রকম প্রিপারেশনই শুরু হয়নি,ওদিকে ১২টা বেজে যাচ্ছে! বাসায় এমনিতেই মেহমান আছে। কাজের বুয়াটাকে তাড়া দিয়ে নিজেই ফ্রিজ থেকে জিনিসপত্র নামাতে লাগল,কাঁটা-ছাঁটা করা অবস্থায় শ্বাশুড়ি আসলেন,কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে বললেন,
-নুমা তুমি বরং যাও,আমি সামলাচ্ছি এ দিকটা,ওদিকে দেখো রাহাতটা কিছু লাগে কি না।
নুমা একমনে কাজ করতে করতে বলল,
-সমস্যা নেই আম্মা,আমি সব সামলে নিতে পারবো আর যদি তার কিছু লাগে ডাক দিবে,তাছাড়া অনেকেই তো আছে বাসায়!
শ্বাশুড়ি আর কিছু বললেন না,একটা নিঃশ্বাস ফেলে চলে গেলেন। একটু পর বড় ভাসুরের ছেলে সাদ এসে বলল,
-চাচী আপনাকে ছোট চাচ্চু ডাকছে।
নুমা ওর দিকে তাকিয়ে বলল,
-চাচ্চুকে যেয়ে বল,আমি কাজ করছি।
সাদ চলে গেলো। একটু পর আবার ফিরে আসল,
-চাচী,চাচ্চু বলেছে ১০মিনিটের জন্য যেতে।
নুমা কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বুয়াকে কাজ বুঝিয়ে দিয়ে দ্রুত নিজের রুমে আসল। এসে দেখে রাহাত ইজি চেয়ারে বসে আছে,সারা বিছানা ছড়ানো জিনিস পত্র দিয়ে! নুমা সেদিকে তাকিয়ে বলল,
-ডেকেছো কেন বল?আর তোমার জিনিসপত্র কি সব গোছানো হয়নি? এগুলো কি নামিয়েছো আবার?
রাহাত কিছু না বলে নুমার দিকে তাকিয়ে রইল। নুমার কেমন জানি অস্বস্তি লাগছে! কন্ঠে বিরক্তির পরিমান আরেকটু বাড়িয়ে বলল,
-কি হলো?ডেকেছো কেন?
রাহাত থমথমে মুখে বলল,
- তুমি কি আমার সাথে স্বাভাবিক ভাবে কথা বলবেই না? আমি বুঝতে পারছি তোমার খারাপ লাগছে,কষ্টও হচ্ছে খুব বাট তারপরেও...একটু স্বাভাবিক আচরন করো আমার সাথে প্লিজ!
নুমার ইচ্ছে হলো রাগে ফেটে পড়তে! কিন্তু কার উপর রাগ করবে?এই মানুষটা আর কয়েক ঘন্টা পর অজানা সময়ের জন্য চলে যাবে সুদূর আমেরিকা তে। তার উপর আর কি রাগ করবে?বেচারার এমনিতেই মন ভীষন খারাপ,তার উপর চারমাস আগে বিয়ে করা বউ যদি যাবার ২দিন আগে থেকে এরকম বিরক্তি আর রাগ নিয়ে সারাক্ষন কথা বলে তাহলে সেই কষ্ট সে কিভাবে সহ্য করবে?!এরকম বলাটাই তো স্বাভাবিক।
নুমা সবই বুঝতে পারছে,কিন্তু তারপরেও নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে পারছে না! সব কিছু কেমন লাগামহীন মনে হচ্ছে! পুরো জীবনটাকে যেনো...
একে তো সে নিজেই বিয়ের জন্য প্রিপারেড ছিলো না,মা-ভাই-ভাবিদের চাপে পড়ে বিয়েতে মত দিয়েছিলো তার উপর বিয়ের ৩মাসের মাথায় শুনলো তার জামাই ৩/৪ বছরের জন্য উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশে চলে যাচ্ছে!নুমা দেশে থাকবে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ির সাথে!...
সিদ্ধান্ত গুলো নেবার আগে কেউই একবারো নুমার মতামত জানতে চায়নি,না রাহাত চেয়েছে,না বাবার বাড়ির কেউ না শ্বশুড় বাড়ির। সব কিছু মোটামুটি ঠিক হবার পরেই বাবা-মায়ের সামনে ওকে ডেকে কথা গুলো জানানো হয়েছে,সেই সময় মাথা নিচু করে সব শোনা ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি নুমা। সেই মূহুর্তে শুধু মনে হচ্ছিলো,মেঝেটা ফাঁক হয়ে যেতো যদি...!
শ্বশুড় বাড়ির সবার ভাবটা এমন,তারা ছেলে বিয়ে করিয়ে বউ এনেছেন,সুতরাং তারা যে সিদ্ধান্ত নিবেন সেটাই ফাইনাল,আর বাবার বাড়ির ধারনা,থাকুক না জামাই বাইরে কি হয়েছে তাতে?দেশে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি আছে,বাবা-মা আছে এদের সাথে থাকবে এটা নিয়ে মেয়ের আর কথা কিসের?!
নুমা নিজেকে গত দু'দিন যাবত বুঝানোর চেষ্টা করছে,যা হচ্ছে সবই স্বাভাবিক এতে রাগ-অভিমান করার কিছুই নেই কিন্তু পারছে না! যেখানে রাহাত পারছে সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে সেখানে নুমা কেন পারছে এটা নিয়েই ওর যত রাগ?!! ও নিজেকে বার বার প্রশ্ন করছে,
'বিয়ে করেছি মানে কি আমাকে আর রাহাতকে এক সাথে থাকতে হবে?আমার অনুভূতি ওকে বুঝতে হবে?আমার ইচ্ছে অনিচ্ছার মূল্য দিতে হবে?কোন দরকার নেই তো এসবের! বিয়ে করেছি,ব্যাস,আমার কাজ এখানে থাকা ওর ফ্যামিলিকে দেখা,ওর কাজ ওর ক্যারিয়ার গড়া!মানুষের কি নিজস্ব কোন জগত থাকতে পারে না?রাহাতের তো কোন দরকার নেই আমার কাছে কোন সিদ্ধান্ত চাইবার,কিংবা জিজ্ঞেস করার!'
কিন্তু নুমার ভেতর থেকে কোন সাড়া পায় না!বারবার মনে হয়,রাহাত একটা বার আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারতো,একটাবার আমার কথাগুলো শুনতে পারতো!কিন্তু সে কিছুই করেনি...ওর কি ধারনা,আমি ওকে সাপোর্ট দিতাম না?ওর স্বপ্ন পূরন করতে দিতাম না?অথচ শুধুমাত্র ওর ফ্যামিলির কথা শুনে আমি অলরেডি আমার পড়াশুনাতে এক সেমিস্টার ড্রপ দিয়েছি!আমার ক্যারিয়ের থেকে ৬টা মাস লস করেছি!বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত ভার্সিটি আর যাইনি!
কই আমি তো আমার জগত নিয়ে,আমার মতো করে সিদ্ধান্ত নেই নি,আমি তো পারিনি তাহলে রাহাত কি করে পারল?
তাহলে কি ওদের কারো কাছেই আমার মনের কোন দাম নেই!...
ভাবতে ভাবতে নুমার চোখ ভিজে উঠে বারবার। ওয়াশরুমে যেয়ে মুখ ধুয়ে এসে বলল,
-তোমার আর কিছু গোছানো বাকি থাকলে বল,আমি করে দিচ্ছি,তুমি গোসল করে আব্বার সাথে নামায পড়ে নাও,আমি ওদিকে খাবার দিচ্ছি,আজকে সবাই একসাথে খাবে বলেছে।
রাহাত খুব নরম সুরে বলল,
-নুমা,আই এম স্যরি... প্লিজ একটু হাসি মুখে কথা বল আমার সাথে,প্লিজ!
নুমা মুখে একটা কৃত্রিম হাসি ফুটানোর চেষ্টা করে বলল,
-হাসলাম,হয়েছে এবার?তুমি চিন্তা করো না,আমি তোমাকে হাসি মুখেই বিদায় দিবো!আমি অনেক শক্ত মেয়ে,এতো সহজে পানি আসে না চোখে! এবার তুমি তোমার কাজে যাও...
রাহাত হাল ছেড়ে দেবার মতো দীর্ঘশ্বাস ফেলে চলে গেলো। ওর চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে নুমার চোখ দুটো আবারো ছলছল করতে লাগল!

গাড়িতে বসে আড় চোখে কয়েকবার নুমার দিকে তাকালো রাহাত। কিন্তু নুমার সেদিকে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই,ও একমনে বাইরে তাকিয়ে আছে,কখনো চোখ বন্ধ করে রাখছে। নুমার ভাবি ব্যাপারটা খেয়াল করে বলল,
-কি গো ভাই?নুমা আর রাহাতের মধ্যে কি ঝগড়া হয়েছে? বিদায় বেলা এসেও দেখছি দু'জনেই দুই জগতে বসে আছে!
রাহাত ভাবির কথা শুনে হাসল,কিন্তু নুমার মুখে কোন ভাবান্তর নেই! ভাবি নুমার কানে ফিসফিস করলো,
-কিরে?এমন মুখ শক্ত করে বসে আছিস কেন?স্বাভাবিক ভাবে কথা বল,সবাই কি ভাববে?
নুমা ভাবির দিকে তাকিয়ে বলল,
-আমার মুখে ঘা হইছে,কথা বলতে কষ্ট হয়!!বুঝলে?
বলে মুখটা জানালার দিকে করে বসে রইল। এয়ারপোর্টে নেমে ভাবি শুধু মাত্র নুমা আর রাহাতকে ভেতরে যেতে দিলেন,বাকীদেরকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে গাড়িতেই অপেক্ষা করতে বললেন। রাহাত কৃতজ্ঞ দৃষ্টিতে একবার ভাবির দিকে তাকালো,নুমা সেটা দেখেও না দেখার ভান করলো!
কেন জানি ভেতরে আরো অনেক গুলো একই অনুভুতির মানুষদের মুখ দেখে নুমার ভেতরটা আরো দুর্বল হতে লাগল!
সব ফর্মালিটি শেষ করে রাহাত এসে নুমার মুখোমুখি দাঁড়ালো,নুমা অনেকক্ষন মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টা করে বলল,
-সাবধানে যেও,আর কি কি করতে হবে সবাই তো অনেকবার বলেছে,তাই আর রিপিট করলাম না!
রাহাত স্থির দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকিয়ে বলল,
-সবাই যা বলেছে তার বাইরে কি আর কিছু বলার নেই তোমার?
নুমা ঠোঁটের কোণে হাসি দিয়ে বলল,
-থাকার কথা নাকি?না তো! সবার কথাই আমার কথা।
রাহাত চুপ করে রইল,নুমা একটু পর আবার বলল,
-তুমি যা কিছু যেভাবে রেখে যাচ্ছো,ফিরে এসে তা সেভাবে পাবে এমনটা আশা করো না!এবং প্লিজ এ নিয়ে কোন অভিযোগও করো না!তবে, আমি চাই না,ঐ দূর দেশে একা একা শত ব্যস্ততার ভীড়ে তুমি এসব ভেবে মন খারাপ করো। তাই বলছি,এখানকার কিছু নিয়ে ভেবো না,সেটাই ভালো।
একটা বড় রঙ্গিন খাম এগিয়ে দিলো রাহাতের দিকে,প্রশ্নবোধক দৃষ্টি নিয়ে রাহাত তাকালো নুমার দিকে,
-এটা প্লেনে কিংবা ওখানে যেয়ে ফ্রি হয়ে খুলে দেখো। তেমন কিছু না...
খামটা ব্যাগে ভরে রাহাত নুমার হাত দু'টো নিজের হাতে নিয়ে বলল,
-আমি জানি তুমি অনেক কষ্ট পেয়েছো,তোমার প্রতি এক রকমের অন্যায় করা হয়েগেছে বলা যায় বাট শুধু এতটুকুই বলবো,কখনো কখনো কিছু পরিস্থিতি থাকে,যে অবস্থাটায় মানুষ কিছু চাইলেও করতে পারে না!কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই অনেক কিছু হয়ে যায়!
নুমা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল,'আসলেই,তোমার কিছু করার ছিলো না,তোমাদের কারোরই কিছু করার ছিলো না,দুর্ভাগ্যটা তো আমারই ছিলো!' কিন্তু মুখে শুধু বলল,
-হুম...সেটাই!যা হওয়ার হয়ে গেছে,ওসব নিয়ে ভেবে কাজ নেই!আফসোস করেও লাভ নেই,দুঃখ করেও না।
রাহাতের ভেতরে যাবার সময় হয়ে যায়। ও চলে যায়... নুমার শুধু মনে হয়,সে ঝাপসা চোখে দেখতে পাচ্ছে,
একটা আস্ত মানুষ ওর চোখের সামনে ছিলো এতক্ষন কিন্তু এখন সে ধীরে ধীরে ছোট হতে হতে একটা বিন্দু হয়ে মিলিয়ে গেলো অনেক দূরে...
নুমার চোখ জুড়ে বাঁধ ভাঙ্গা অশ্রু গড়িয়ে পড়ে। বিড়বিড় করে রাহাতকে লেখা চিঠির লাইন গুলো আওড়াতে থাকে,
'অনেক কথা বলার ছিলো তোমাকে,অনেক আবদার-অনুযোগ অনেক অনেক গল্প করার ছিলো তোমার সাথে...
কিন্তু কিচ্ছু করতে পারিনি,করা হয়নি। আমি তাই অপেক্ষায় রইলাম,অপেক্ষায় রইলো আমার আবেগ গুলো,আমার সব কথা তুলে রাখলাম সেই সময়ের জন্য,যেদিন তুমি সব কাজ শেষ করে,আমার জন্য সময় নিয়ে ফিরে আসবে!আমি ঠিক আজকের এই আমি হয়ে রইবো,শুধু তোমার জন্য...'

সময় চলে যায়,আর কখনো ফিরে আসার জন্য,তবু অপেক্ষায় রয়ে যায় আবেগ গুলো,অপেক্ষায় রয়ে যায় অনুভূতি গুলো। একটা সময় অপেক্ষারা হারিয়ে যায়,অনুভূতিগুলো মরে যায় আর সময়?

৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা শহর ইতিমধ্যে পচে গেছে।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



স্থান: গুলিস্থান, ঢাকা।

ঢাকার মধ্যে গুলিস্থান কোন লেভেলের নোংড়া সেটার বিবরন আপনাদের দেয়া লাগবে না। সেটা আপনারা জানেন। যেখানে সেখানে প্রসাবের গন্ধ। কোথাও কোথাও গু/পায়খানার গন্ধ। ড্রেন থেকে আসছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×