দৃশ্যটা দেখতে দেখতে একটা গোটা বালকবেলা
যে কোন মানুষের- শিল্পী কিংবা শিল্পপতি
চারআনার ভিক্ষুক কিংবা রাষ্ট্রপতি-
কিচ্ছু এসে যায় না, হোক সে মিস ইউনিভার্স
অথবা মহানায়ক-
তিনি সে বা তাহাদের জীবনের তীর ঘেষে
আমিও দৌড়ে যায়:
সামনে একটি চাকা- বাঁশের চটা দিয়ে বানানো
ঘুরতে থাকে স্পোকের বাঁকানো রিঙের মধ্যে
চাকা আর স্পোকের মধুর সংঘাতের মধ্যে গুন গুন করে
এক কবির ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা...
ঘূর্ণ্যমাণ চাকা ড্রেনের নোংড়ার মধ্যে ডুবে গেলে নিরাশ বালক
ফিরে আসে তার অতি-আপন অভিমানী গণ্ডির মধ্যে
আমি ফিরে আসতে পারি না।
শিল্পী কিংবা মহানায়ক, কবি ও কাঙ্গাল
শিল্পপতি বা রাষ্ট্রপতি’র জীবনের উজান-গঙ্গা
আমাকে ঠেলে নিয়ে যায় ঢের দূরে- আরো উজানে
যেখানে চাকা আর স্পোকের মধুর সংঘাতের মধ্যে গুন গুন করে
এক কবির ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা...
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০৭