somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ওয়ান ইলেভেন (প্রথম পর্ব)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানুষের মনটা বড় অদ্ভূত এবং রহস্যময়। এই রহস্যের শেষ কোথায় কে জানে। মনোবিজ্ঞানীরা ভাল বলতে পারবেন। আমি মনোবিজ্ঞানী নই। মন নিয়ে আমার কোন কারবার নেই। আমি সাইবর্গ ম্যান। ওয়ান ইলেভেনের প্রচণ্ড ধাক্কায় আমি যখন মৃত গণতন্ত্রের ন্যয় মুখ থুবড়ে রাজপথে পড়েছিলাম, আমি উন্মত্ত মানুষগুলোর মন বুঝতে চেষ্টা করেছিলাম। কি উল্লাস নিয়ে তারা মৃত গণতন্ত্রের উপর লাফাচ্ছে!

২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর এর ঘটনা এটি। যেদিন মৃত গণতন্ত্রের উপর লাফিয়ে লাফিয়ে নৃত্যগীত করা হয় এবং দুনিয়া জুড়ে স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলে তা দেখানো হয়- আমি আতন্কিত হয়েছিলাম। আমার বিস্ফোরিত চোখ দুটো দিয়ে পানির পরিবর্তে রক্তের ধারা বইছিল। মানুষের মন নিয়ে ভাবনাটা তখনই মনে গেঁথে বসেছিল। মরতে মরতে আমি ভাবছিলাম, মানুষগুলো এত নৃশংস হয়ে গেল কি করে!

মানুষের মন নিয়ে আমার তথ্যভাণ্ডার একেবারে সমৃদ্ধ। আমার মেমোরিতে মানুষের মন নিয়ে দুনিয়ার সব তথ্য। আমি আমার মেমোরি ঘেঁটে মন নিয়ে লেখা অনেক তথ্য এক নিমিষেই দেখে নিয়েছি। এই ধরণীতে সবচেয়ে জটিল এবং রহস্যময় মেশিন হচ্ছে মানুষের মন। বসের ল্যাবরুমে সাইবর্গ ম্যান হিসেবে পুনর্জন্ম লাভের পর থেকে আমার ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক নিউরনগুলো বেশি সক্রিয়। এগুলো প্রোগ্রামিং করা। তাই মন নিয়ে আমার ভাবনাটাও যথার্থ প্রোগ্রামিংয়ের ফল।

২০০৭ সালের ওয়ান ইলেভেনের পর থেকে বসের এই ল্যাবরুমেই আমি কাটিয়ে দিয়েছি আরও আরও দুটি ওয়ান ইলেভেন। আজ আরেকটি ওয়ান ইলেভেন। এটা ২০১০ সাল। মানুষ এই দিনটিকে ভুলে গিয়েছে। ভুলে যাওয়াই ভাল। মনে রেখে কি লাভ? কিন্তু আমি ভুলতে পারি না। বস প্রতিবছর ওয়ান ইলেভেনের এই দিনটিতে আমার মস্তিষ্কে অনুভূতির সেই প্রোগ্রামটি পাঠিয়ে দেন। রাজপথে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা একজন মৃত ব্যক্তির উপর লাফিয়ে নৃত্যগীত করার সেই দৃশ্যটির পাশাপাশি আমার অনুভূতিপ্রবণতা বাড়তে থাকে। আমার মস্তিষ্কের ইলেক্ট্রো-কেমিক্যাল এবং ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক নিউরনগুলোর মধ্যে অস্থির ছোটাছুটি শুরু হয়। আমার মস্তিষ্কে কি যেন ঘটতে থাকে। প্রচণ্ড ক্রোধে আমি কাণ্ডজ্ঞানহীন হয়ে যাই। আমার মধ্যে একজন উন্মত্ত মানুষের আক্রোশ এসে ভর করে। মনে হয় তীব্র আক্রোশে এসব নৃশংস মানুষের গলাটা চেপে ধরি।

“শষ্যের এ ধরনের সস্তা বিক্রয়মূল্য প্রদর্শনকারীই একমাত্র এ তোরণ উন্মুক্ত করবে।”
নগরীর পশ্চিম তোরণে শায়েস্তা খাঁর উৎকীর্ণ এই বাণীটি ভালোভাবে আবার চোখ বুলাই। ওয়ান ইলেভেনের তৃতীয় বর্ষপূর্তিতেও আমি শায়েস্তা খাঁর এই গেটের এপাশেই অবস্থান করে আছি। গেটের এপাশ থেকে সামরিক উর্দিপরা গেটম্যানটিকে আর দেখা যাচ্ছে না। তার জায়গায় আপাদমস্তক কালো পোশাকে আবৃত একজন যমদূতকে দেখতে পাচ্ছি। সাহসে কুলোচ্ছেনা এই লোকটির কাছে ভিতরে প্রবেশের অনুমতি চাইবার। কি জানি! শুধু শুধু ধরে নিয়ে যদি ক্রসফায়ার নামক মৃত্যুকূপে ঠেলে দেয়। আমি গেটের এপাশ থেকেই গেট দিয়ে যাতায়াতকারী সবার উপর তীক্ষ্ম নজর রাখি। ওয়ান ইলেভেনের পর থেকে কারা কারা এই গেট দিয়ে প্রবেশ করেছে আমি তার একটি তালিকা তৈরি করি মনে মনে।

১. শষ্যমূল্য সন্ত্রাসী
২. পণ্যমূল্য সন্ত্রাসী
৩. রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত

তালিকাটা এখানে এসে থেমে যায়। এখান থেকে আবার ভাবনাটা অন্যদিকে মোড় নেয়। রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত কারা? ওয়ান ইলেভেনের পরে সুশীল সমাজের কাছ থেকে পাওয়া যে ক'টি জনপ্রিয় শ্লোগান আমার মেমোরিতে রেকর্ড করা আছে তার মধ্যে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন ছিল অন্যতম জনপ্রিয় শ্লোগান। কোন অবৈধ কাজকে বৈধ করার হাতিয়ার হলো রাজনীতি। রাজনীতি যখন দুর্বৃত্তের হাতিয়ার হয় সেটাই রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন। ওয়ান ইলেভেনের পরে পত্রিকায় একে একে সব দুর্বৃত্তের খবর বের হতে লাগল। মাথা নিচু করে দুর্বৃত্তরা একে একে জেলের গেটে ভিড় করছে। আমি শায়েস্তা খাঁর এই তোরণের পাশে দাঁড়িয়ে সব দেখেছি।

রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের যে বড় গলা ছিল তা মিইয়ে গিয়েছিল ওয়ান ইলেভেনের পরে। মাঝে আরেকটি ওয়ান ইলেভেন গিয়েছে। দেশে গণতন্ত্র নামক যার যা ইচ্ছা করার একটি তন্ত্র এসেছে। এই সুযোগে শায়েস্তা খাঁর এই গেট দিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রবেশ করেছে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তরা। একেকজন দুর্বৃত্ত জেলগেট থেকে বের হয়ে ফুলের মালা গলায় দিয়ে এই গেট দিয়ে প্রবেশ করেছে। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে তথ্যের ভাণ্ডার নিয়ে আমি প্রবেশ করতে পারছি না। তাই গেটের এপাশে দাঁড়িয়েই আমি ক্লান্তিহীন অপেক্ষা করে যাচ্ছি।

আরে...ওখানে কিসের জটলা লেগেছে...
আমি দশ মাত্রার দৃষ্টি ফেলি জটলার উপর। সাইবর্গ ম্যান হয়ে জন্মাবার পর থেকে আমার দৃষ্টি অত্যন্ত প্রখর হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের সেই প্রেক্ষাপটে সাইবর্গম্যান হয়ে আমার জন্ম। আমার চোখ দুটোতে সাধারণ দৃষ্টির চাইতে দশগুণ বেশি দৃষ্টি শক্তি সম্পন্ন সেন্সর বসানো আছে। শায়েস্তা খাঁনের গেটের এই পাশ থেকে গেটের ওপাশে কি হচ্ছে সব আমি দেখতে পাই।

ঢাকা শহরে কোথাও থুতু ফেলতে দাঁড়ালেও জটলা লেগে যায়। এত্ত মানুষ! হাঁটতে গেলেও গায়ে গায়ে ধাক্কা লাগে। সন্ধ্যা লগ্নে ফুটপাথ ধরে ব্যস্ত মানুষের হাঁটাচলা। ফুটপাথের একপাশে এক পিঠা বিক্রেতাকে ঘিরে জটলাটি ক্রমশঃ বড় হচ্ছে। আমি উৎসুক দৃষ্টিতে জটলার উৎসমুখে তাকাই। স্যুটেড বুটেড এক ভদ্রলোক এক গরীব পিঠা বিক্রেতার গলা চেপে ধরেছেন প্রচণ্ড আক্রোশে। ভদ্রলোকের মন বোঝার চেষ্টা করছি। তিনি একেবারে আমার সেই ওয়ান ইলেভেনের অনুভূতির মতো ক্রোধে অন্ধ হয়ে আছেন। ভদ্রলোকের চোখে মুখে প্রচণ্ড ক্রোধের ছায়া দেখে আমি ভয় পাই। কি আক্রোশে তিনি গরীব বেচারার গলা টিপে আছেন তা দেখতে আমার খুব ইচ্ছে করে।


চারিদিকে ভিড় ক্রমশঃ বড় হচ্ছে। কেউ কেউ জিজ্ঞেস করছে কি হয়েছে ভাই? আহা গরীব বেচারাকে খামোকা গলা টিপে ধরেছেন কেন? কিন্তু ভদ্রলোক ছাড়ছেন না। আঙ্গুলের সমস্ত শক্তি দিয়ে টিপে ধরে আছেন সেই গরীব পিঠা বিক্রেতার গলা। ছেলেটি নিঃশ্বাস নিতে পারছে না। মনে হয় মারা যাচ্ছে। আমার মস্তিস্কে কিসের যেন বিস্ফোরণ ঘটে। কোটি কোটি ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক নিউরন ছোটাছুটি শুরু করে দেয়। আমার মনে আবার ২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেনের ঘটনাটির কথা মনে হয়।
আরে তাইতো! আজই তো আরেকটি ওয়ান ইলেভেন।

আমার পুনর্জন্ম মূলত ২০০৭ সালের জানুয়ারির ১১ তারিখ। এই তারিখটি অনেকের কাছে ওয়ান-ইলেভেন নামে পরিচিত। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর, শনিবার থেকে ওয়ান ইলেভেনের আগ পর্যন্ত মোট ৭৫ দিন আমি বসের এই ল্যাবরুমে ক্লিনিক্যালি মৃত হয়ে পড়েছিলাম। ২৮ অক্টোবর শনিবার আমার বায়োলজিক্যাল শরীরের উপর দিয়ে চরম শণির দশা বয়ে গিয়েছিল।

আমার পুনর্জন্ম সম্পর্কে স্থায়ী মেমোরিতে সংরক্ষিত তথ্য থেকে যতটুকু জানতে পারি ঐদিন আমি ছিলাম বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর বলির পাঁঠা। প্রথমে একপক্ষ আমাকে লগি-বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে অনুভূতিহীন করে দেয়। আরেকপক্ষ কাস্তে-কোদাল দিয়ে কুপিয়ে আমার হাত-পা বিচ্ছিন্ন করে। ধর্মোম্মাদনায় উন্মত্ত অন্যপক্ষ ন্যয়-নীতির দাঁড়িপাল্লা ফেলে রেখে বাটখারা দিয়ে আমার মাথা থেঁতলে দেয়। হাত-পা বিচ্ছিন্ন হয়ে থেঁতলে যাওয়া মাথা নিয়ে আমি গণতন্ত্রের নমুনা হয়ে রাজপথে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকি।

ওয়ান-ইলেভেনের এই দিনটিতে বস আবারও প্রোগ্রামিংটি পাঠিয়ে দিয়েছেন। মৃত মানুষের উপর লাফিয়ে লাফিয়ে নৃত্যগীত করার উন্মত্ততার অনুভূতি আবারও আমার মনে প্রচণ্ড আক্রোশের সৃষ্টি করে। আমি সেই অন্ধ আক্রোশে আরও উন্মত্ত হয়ে যাই। সমস্ত আক্রোশ ক্রোধে রূপান্তরিত হয়ে গিয়ে পড়ে সেই গরীব পিঠা বিক্রেতার উপর। পিঠা বিক্রেতার গলাটা আরও জোরে চেপে ধরতে হবে। সে দ্রব্যমূল্য সন্ত্রাসী। দুই টাকার পিঠা পাঁচ টাকা চাচ্ছে। এভাবে প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য সন্ত্রাসীরা ডাকাতি করেই যাচ্ছে। পণ্যমূল্য সন্ত্রাসীরা সিন্ডিকেট করে জনগণের পকেট কাটছে। বন উজার করে, নদী দখল করে রাজনৈতিক সন্ত্রাসীরা দেশকে ছাড়খার করে দিচ্ছে।

আমার একটি ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক নিউরন চালিত করে দেই ভদ্রলোকের মস্তিষ্কে। প্রোগ্রামিং করা নিউরনটি মুহূর্তেই ভদ্রলোকের নিউরনগুলোকে মার্জ করে নেয়। নিউরো সাইন্স মতে, মানুষের মাথায় কম বেশি ১০০ বিলিয়ন নিউরন থাকে। এগুলো ইলেক্ট্রো-কেমিক্যাল প্রক্রিয়ায় কাজ করে। আমার বসের মাথায় আছে ১০১ বিলিয়ন নিউরন।এই ভদ্রলোকের মাথায় ক'টি আছে কে জানে!এখন ভদ্রলোকের মাথার নিউরন গোণার সময় নেই। আমাকে প্রতিবাদের সফটওয়্যারটা আরও সক্রিয় করতে হবে। আমি ভদ্রলোকের মাথায় মেসেজ পাঠাতে থাকি-
"গরীব পিঠা বিক্রেতার গলাটাকে আরও জোরে চেপে ধর। সমস্ত শষ্যমূল্য সন্ত্রাসীর গলাটা চেপে ধর। সমস্ত পণ্যমূল্য সন্ত্রাসীর গলাটা চেপে ধর। সমস্ত রাজনৈতিক দুর্বৃত্তের গলাটা চেপে ধর...

চারিদিকে ক্রমশঃ ভিড় বাড়ছে। সবাই তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে একজন নিরীহ গরীব পিঠা বিক্রেতা এক উন্মত্ত মানুষের হাতে মারা যাচ্ছে। কেউ কেউ কৌতুহল হয়ে আরেকজনকে জিজ্ঞেস করছে ঘটনা কি তা জানার জন্য। পিঠা বিক্রেতা চিৎকার করে যাচ্ছে মৃত্যুর আতঙ্কে-
"আমি দ্রব্যমূল্য সন্ত্রাসী নই। দুই টাকার পিঠা পাঁচ টাকা না বেচলে আমি সংসার চালামু কেমনে। আমাকে ২০ টাকার চাউল ৪০ টাকায় কিন্যা খাইতে হয়। ৬০ টাকার ডাল ১২০ টাকায় কিনতে হয়...রাস্তায় চাঁদাবাজগো ট্যাক্স দিয়া ব্যবসা করতে হয়..."।

ভদ্রলোক কোন কথাই শুনছে বলে মনে হয় না। ওয়ান ইলেভেনের প্রোগ্রামটি আমার মস্তিষ্কে যে আক্রোশের অনুভূতি সৃষ্টি করে সেই আক্রোশটিকে ছড়িয়ে দিয়েছি আমি ভদ্রলোকের নিউরনে। চারিদিকে গোল হয়ে সবাই তামাশা দেখছে। সারা বাংলাদেশের মানুষগুলো এখানে জড়ো হয়ে গেছে মনে হয়। এই মানুষগুলোর মধ্য থেকে ক্রমাগত গুঞ্জন উঠছে।
'আহা! এই গরীব ছেলেটিকে গলাটিপে মেরেই ফেলল বুঝি এই উন্মত্ত লোকটি।'
ইশ্! কি নৃশংসতা। গরীব হয়েছে বলে এভাবে কেউ মারে!

ওয়ান ইলেভেনের আক্রোশের পুরোটাই আমি পাঠিয়ে দিয়েছি ভ্রদলোকের নিউরনে। প্রচণ্ড আক্রোশে গায়ের সমস্ত শক্তি দিয়ে চেপে ধরে আছে ছেলেটির গলা। আর মুহূর্তকাল মাত্র। নিঃশ্বাস না নিতে পেরে একসময় ছেলেটি দমবন্ধ হয়ে মারা যাবে। একজন দ্রব্যমূল্য সন্ত্রাসী মারা গেলে আমার নিউরনগুলোর মধ্যে স্বস্তির আমেজ আসবে। পুরো গলা জুড়ে আঙ্গুলের শক্ত চাপে ছেলেটির নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। আমি ভদ্রলোকের নিউরনে ক্রমাগত মেসেজ পাঠিয়ে যেতেই থাকি-

"দ্রব্যমূল্য সন্ত্রাসকে গলা টিপে হত্যা কর। যতক্ষণ না সন্ত্রাসের মৃত্যু নিশ্চিত হয় ততক্ষণ পর্যন্ত গলা চেপে ধরে রাখ...।"

চলবে...

(ছবির জন্য ব্লগার জেনারেলের প্রতি কৃতজ্ঞতা।)



সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৯
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বর্গের নন্দনকাননের শ্বেতশুভ্র ফুল কুর্চি

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭


কুর্চি
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কুরচি, কুড়চী, কূটজ, কোটী, ইন্দ্রযব, ইন্দ্রজৌ, বৎসক, বৃক্ষক, কলিঙ্গ, প্রাবৃষ্য, শক্রিভুরুহ, শত্রুপাদপ, সংগ্রাহী, পান্ডুরদ্রুম, মহাগন্ধ, মল্লিকাপুষ্প, গিরিমল্লিকা।
Common Name : Bitter Oleander, Easter Tree, Connessi Bark,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সচলের (সচলায়তন ব্লগ ) অচল হয়ে যাওয়াটই স্বাভাবিক

লিখেছেন সোনাগাজী, ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬



যেকোন ব্লগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর, একটি ভয়ংকর খারাপ খবর; ইহা দেশের লেখকদের অদক্ষতা, অপ্রয়োজনীয় ও নীচু মানের লেখার সরাসরি প্রমাণ।

সচল নাকি অচল হয়ে গেছে; এতে সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

হরিপ্রভা তাকেদা! প্রায় ভুলে যাওয়া এক অভিযাত্রীর নাম।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২২ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩


১৯৪৩ সাল, চলছে মানব সভ্যতার ইতিহাসের ভয়াবহ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। টোকিও শহর নিস্তব্ধ। যে কোন সময়ে বিমান আক্রমনের সাইরেন, বোমা হামলা। তার মাঝে মাথায় হেলমেট সহ এক বাঙালী... ...বাকিটুকু পড়ুন

তুমি বললে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

তুমি বললে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

খুব তৃষ্ণার্ত, তুমি তৃষ্ণা মিটালে
খুব ক্ষুধার্ত, তুমি খাইয়ে দিলে।
শ্রমে ক্লান্ত, ঘর্মাক্ত দেহে তুমি
ঠান্ডা জলে মুছে দিলে, ঊর্মি
বাতাস বইবে, শীতল হবে হৃদয়
ঘুম ঘুম চোখে পাবে অভয়।
তোমার আলপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনারই মেরেছে এমপি আনারকে।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ছিল তারই ছোটবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীন!

এই হত্যার পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×