somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আয়নার পিছনে

১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আয়না মুখ দেখে নিজেকে আরো বেশি হিংসুটে লাগে নাকি লাজুক স্বভাবের লাগে মেয়েটি কখনো নিজেকে জিজ্ঞেস করিনি। কেননা আয়নার ভিতরে সে কোনদিন নিজেকে দেখেনি, ঝাঁপসা ঝাঁপসা লাগে। পয়সার অভাবে আয়না কিনতে পারেনি। একমাত্র ছোট ভাই ছাড়া কেউ নেই তার সংসারে। ছোট বেলায় বাবা মারা যাওয়ার পর মাকেও হারিয়েছে। ছোট ভাই কোন রকমে পড়তে শিখেছে, নিজের নামটাও বানান করে লিখতে পারে। নাম শ্যামল আর মেয়েটির নাম শ্যামলী। ওদের নাম কে রেখেছে তা তারা জানে না। বুঝতে পারার পর থেকে গ্রামের লোকেরা ওদেরকে এই নামেই জানে, ডাকে। ওরাও সায় দেয়। শ্যামলী সারাদিন এ বাড়ি ও বাড়ি কাজ করে চাল নিয়ে আসে। চেয়েচিন্তে তরকারীও নিয়ে আসে। কেউ কখনো ওদেরকে টাকা-পয়সা দেয়নি এবং সেটার প্রয়োজনওবোধ করিনি। খেতে পারলেই ওদের সুখে দিন চলে যায়।

দুঃখগুলো ওদের চারপাশে সবসময়ই ঘুরে বেড়ায় কিন্তু স্পর্শ করেনা। দুঃখেরও মমতা আছে। শ্যামলী রাত কে কখনো ভয় পায়নি। কারণ অন্ধকারের নৃশংসতা সে বোঝেনা, জানে না। রাতেও হর-হামেশা ঘুরে বেড়ায়। কেউ তাকেও বিরক্ত করে না। যদিও অসম্ভব সুন্দরী মেয়ে। কারোর কু-নজরেও আসেনা । সবাই তাকে কেমন যেন স্নেহ করে, ভালোবাসে, মমতা করে।

কয়েকদিন যাবত মেয়েটির ভিতরে ভয় ভয় লাগে। কেনো এই ভয় সে আন্দাজ করতে পারে না। ভয়টা আসলে কিসের? নিজেকে বারবার প্রশ্ন করে। উত্তর আসে না। কারোর সাথে শেয়ারও করে না। এমনতবস্থায় নিজেকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে রাখে। কিন্তু কোনভাবেই নিজেকে দেখতে পারে না। ছেঁড়া গামছায় পানি নিংড়ে আয়নাটা বারবার মুছে পরিষ্কার করে, আয়নাটাও আরো বেশি ঝক্ঝকে হয়ে যায়। ঠিক চোখের সামনে আয়নাটা ধরে, কিন্তু নিজের ছবি ভাসে না। মেয়েটির মনের ভিতরে আরও ভয় বেড়ে যায়। এতোকাল ধরে আয়না তার সাথে বিরোধ করে কেন? মেয়েটির সাথে আয়নার এই দূর্ব্যাবহার দিনে দিনে তাকে খুব বেশি ভাবিয়ে তোলে।

শ্যামলের ঘুম ভেঙে গেছে খুব সকালে। এতো সকালে আগে সে কখনো ওঠেনি। বিছানা থেকে উঠে বসে। চোখ মুছতে মুছতে দিদির দিকে তার নজর যায়। খুব ভালো ভাবে দিদির ঘুমিয়ে থাকা দ্যাখে। দিদিকে এভাবে সে আগে কখনো দেখেনি। কিছুটা অবাক হয়ে থাকলো কিছুক্ষণ। তারপর দিদিকে ডেকে তুললো। বালিশের পাশে আয়নাটা পড়ে থাকতে দেখে শ্যামল আয়নাটা তুলে নিজেকে দ্যাখে। হাসে। খিলখিল করে হাসে। দিদিকে ডেকে বলে- ‘দ্যাখো দিদি, আমি কতো বড়ো হয়ে গেছি।’ ছেলেটির আনন্দ দেখে শ্যামলী হেসে ওঠে। কিছুক্ষণ পরে সেও আয়নায় নিজের বড়ো হয়ে যাওয়া দেখার চেষ্টা করে। কিন্তু শ্যামলী কোনভাবেই বুঝতে পারছেনা সে বড় হয়ে গেছে নাকি এখনো কিশোরী থেকে গেছে। নিজেকে চেনা-বুঝা কতোটা জরুরী সে নিজে না জানলেও অনুভব করার চেষ্টা করে। মাথার ভিতরে ঝিমঝিম ধরে যায় এসব ভাবতে গেলে। শ্যামলী তার মায়ের কথা মনে করার চেষ্টা করে কিন্তু মাকে মনে পড়ে না। মায়ের চেহারা, গঠন কেমন ছিলো তাও মনে করতে পারে না। শুধু এইটুকু মনেপড়ে- একদিন তার মা বলেছিলো, যেদিন সে আয়নায় নিজেকে চিনতে পারবে সেদিন শ্যামলী তার সবকিছুই ফিরে পাবে।

শ্যামলী মাঝে মাঝে ভাবে সেকি তার বাবাকে ফিরে পাবে? তিনি তো মারা গেছেন জন্মের আগেই। আর মা বেঁচে আছে কি নেই সেটাও সে জানে না। প্রতিবেশীরাও জানে না। প্রতিবেশীদের কাছে জেনেছে যে, প্রতিবেশীরা তাদের দু’ভাইবোন কে উদ্ধার করেছে ঘরের ভিতর থেকে। তাদের মা নাকি দরোজায় তালা লাগিয়ে কোথায় চলে গেছে কেউ বলতে পারে না। দুইদিন পরে গ্রামবাসিরা তাদেরকে উদ্ধার করে। তবুও মায়ের উপর ওদের কোন রাগ-ঢাক নেই শ্যামলীর। আর মা-বাবা বলতেই শ্যামল তার দিদিকেই বোঝে। মায়েরা কেমন হয় দিদিকে দেখলে শ্যামল অনুভব করে, বাবার যেমন বৃক্ষের মতো ছায়া দিয়ে সন্তানদেরকে ঘিরে রাখে ঠিক তেমন শ্যামলকে স্নেহ দিয়ে, মমতা দিয়ে, শাসণ দিয়ে আঁকড়ে রাখে শ্যামলী। তাদের মা যদি কোনদিন ফিরে আসে তবে মাকে হয়তো কোনদিনও প্রশ্ন করবেনা সে কোথায় ছিলো, কেনো তাদেরকে এভাবে ফেলে গেলো তা জানার আগ্রহ তাদের নেই বরং তাদের মা ফিরে আসলেই বেঁচে যাবে এমনটিও তারা ভাবে। তাদের দু’ভাই বোনের বিশ্বাসে গেঁথে রয়েছে তাদের মা যেখানেই থাকুক একদিন তাদের কাছে ফিরে আসবে।

বছর কয়েক পরে শ্যামলী নিজেকে বুঝতে শিখেছে। ক্রমশ নিজেকে ঢাকতে থাকে। অন্য কোন পুরুষকে দেখলে নিজেকে গুটিয়ে নেয়। সন্ধ্যে হলেই ঘরে ফিরে আসে। দরোজা আটকে দুই ভাই বোন খেয়ে-দেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। দিনে দিনে শ্যামলী যতো বড়ো হতে থাকে ঠিক ততোটাই রূপসী হয়ে ওঠে। পাড়ার ছেলে-যুবক-বুড়ো সবই যেন কেমন কেমন করে তার দিকে তাকায়। যে লোকটি আগে আদোর করে মাথায় হাত বুলিয়ে মা বলে সম্বোধন করতো, সেই লোকটিও এখন তার শরীর স্পর্শ করতে সঙ্কোচবোধ করে। এসব শ্যামলী খুব বুঝতে পারে। স্নেহ করে তাকে কেউ স্পর্শ করলে সে মুহূর্তে কেমন জানি হয়ে পড়ে। পরিবর্তনের এই সময়কালে সে খুব অসহায়।

এতোকাল শ্যামলীদের বাড়ি এসে তেমন খোঁজ খবর কেউ রাখতো না। এখন প্রায় প্রতিদিনই কেউ না কেউ অভিবাবক হিসেবে আসে। বাড়ির সামনে রাস্তায় অনেকেই কারণে অকারণে ঘুরঘুর করে বেড়ায়। জোরে জোরে গান গায়। বাড়ির ভিতরে উঁকি ঝুকি দেয়। পানি খেতে আসে। শ্যামলকে অনেকেই কাছে ডাকে, আদোর করে এটা ওটা খেতে দেয়। শ্যামল বুঝতে পারে তার ভাগে গ্রামবাসীর আদোর একটু বেড়ে গেছে। দিদিকে বাড়ি এসে বলে আজ তাকে কে কে আদোর করেছে, খেতে দিয়েছে। এগুলো শোনার পরে শ্যামলী আরো সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। তার ভিতরে ভাবনাটা আরো বেড়ে যায়। মানুষের এই পরিবর্তন কেন কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না শ্যামলী। যে বাড়ীতে দিন গেলে কেউ খুব একটা আসতো না, সে বাড়িতে কেউ না কেউ এসে ওদের খবর নিয়ে যায়। বিভিন্ন ধরণের পরমার্শ দিয়ে যায়। শ্যামলী সেগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনে।

এভাবে কিছুদিন চলতে থাকার পর ঘটে যায় ভিন্ন রূপ। ও বাড়িতে গ্রামের ছেলে-বুড়ো সবাইর যাতায়ত ক্রমশ বেড়ে যায়। ফলে গ্রামের বৌঝিরা শ্যামলীর উপর সন্দেহ প্রবণ হয়ে ওঠে। শ্যামলীকে বিভিন্ন অকথা-কুকথা শুনতে হয়, মুখ ঝামটা খেতে হয় অন্য মহিলাদের কাছ থেকে। আর তারা কেবল তাদের স্বামী সন্তানদেরকে ও বাড়ীতে যাওয়া আসা বন্ধ করার জন্য বিভিন্ন ধরণের কূট-কৌশল গ্রহণ করে, কিন্তু কোন অবস্থার পরিবর্তন ঘটে না। তারা তাদের স্বামী সন্তানদের কোন ভাবেই নিয়ন্ত্রন করতে পারে না বরং উল্টো মনস্তাত্ত্বিক চাপে রাখে শ্যামলীকে।

একবার পাড়ার সকল বৌ-ঝি’রা সিদ্ধান্ত নিলো, সিদ্ধান্ত মোতাবেক শ্যামলীর বাড়িতে গিয়ে উঠলো সবাই। শ্যামলীকে বিভিন্ন জেরা-জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। শ্যামলী কোন উত্তর না দিয়ে কেঁদে ওঠে। গুমরে গুমরে কাঁদে। আর শ্যামল পাশে বসে দিদির কেঁদে ওঠা দ্যাখে। বেজন্ম-বেশ্যা বলে শ্যামলীকে গালমন্দ শুনতে হয়। অথচ শ্যামলী কোন ভাবেই জানেনা যে সে কোন অন্যায় করেনি। কাউকে কাছে ডাকেনি। সবাই কেমন জানি তার কাছেই ছুটে আসে দু’দণ্ড কথা বলবার জন্য। যাদেরকে শ্যামলী কেবল মাত্র চাচা-ভাই বলে জানে, অন্যথায় অন্যকিছু ভাবে না। অথচ সারা গ্রামময় শ্যামলীকে নিয়ে চলে বিভিন্ন কান কথা। এসব শ্যামলী বুঝতে পারে না। বুঝতে চেষ্টাও করেনা।

যতো দিন যায় শ্যামলীর ঘরে অভাব-অনটন দেখা দেয়। কারণ গ্রামের কেউ তাকে কাজে ডাকে না। আগের মতো ডেকে ডেকে খেতে দেয় না। পাড়ার গৃহীনিরা সবাই মিলে তাদের স্বামী-সন্তান-ভাইদেরকে শ্যামলীর কাছ থেকে দূরে রাখার জন্যই এ ব্যবস্থা করে রেখেছে। দু’দিন আগেও যারা মায়ের মমতা দিয়ে আদোর করে ডেকে খেতে দিতো, ছোট ভাইয়ের জন্য থালা ভর্তি ভাত দিতো, কারোর ঘরে নতুন তরকারী রান্না হলে শ্যামলীদের বাড়ি পাঠিয়ে দিতো কিংবা ভালোমন্দ রান্না করলে ওদের দুই ভাই-বোন কে খেতে ডাকতো। এখন কেউ ডাকে না বরং তাদের কাছে গেলে মুখ ফিরিয়ে থাকে। এ অবস্থায় শ্যামলীর খুব কান্না আসে। কষ্ট পায়। শ্যামলীর ছোট ভাই শ্যামলও গতো দুদিন না খেয়ে আছে। ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর। এমনতবস্থায় ও কি করবে বুঝে উঠতে পারছে না। কার কাছে যাবে। কোনদিন কারোর কাছে হাত পেতে টাকা-পয়সা চায়নি। কারণ টাকা-পয়সার প্রয়োজনও অনুভব করেনি কখনো।

শ্যামল তার খিদে চেপে রেখেছে নিজের ভিতরে। দিদিকেও কিছু বলছে না। খিদে লাগলেও কখনো দিদির কাছে খেতে চায়নি, আব্দার করেনি। ছোট হলেও এইটুকু বোঝে যে পৃথিবীতে ওদের কেউ নেই। খুদ-কুড়ো যা আসে, তা এম্নিতেই আসে। শ্যামলের এই অবস্থা দেখে শ্যামলীর প্রাণ আরো ডুকরে ওঠে। উপায়ন্তু না দেখে সে তার প্রতিবেশি এক কাকার কাছে চলে যায়, তার কাছে গিয়ে সব খুলে বলে। কিন্তু সেখানেও বিপত্তি। তার অই প্রতিবেশি কাকা আকার ইঙ্গিতে অনেক কিছু বোঝেতে চেষ্টা করে। শ্যামলী কিছু কিছু বুঝতে পারে, মুখ ফুটিয়ে কিছু বলতে পারে না, সহ্যও করতে পারে না।

নিরুপায় হয়ে শ্যামলী ফিরে আসে। রাত খুব গভীর। শ্যামল ঘুমিয়ে পড়ে। শ্যামলী একা একা জেগে আছে। চোখের পাতা থেকে ঘুমেরা তখন থেকেই পালিয়ে গেছে। শ্যামলের দিকে তাকিয়ে থাকে। যে ভাই কখনো তার কাছে কোনকিছুর আব্দার আপত্তি করেনি সে খিদেয় ছটপট করছে কিন্তু দিদিকে মুখ ফুটিয়ে কিছু বলেনি। নিরবে নিজের ক্ষুধার কষ্ট নিজের ভিতরে চাপিয়ে রেখেছে, এটা দেখে শ্যামলী চোখ থেকে অঝোরে বৃষ্টি ঝরছে। সেও ক্ষুধায় কাতর! শ্যামলীর কানে হঠাৎ ভেসে আসে শ্যামলের অস্পষ্ট কণ্ঠ। ঘুমের ঘোরে দিদিকে ডাকছে, খিদে পেয়েছে বলে দিদির কাছে ভাত খেতে চাইছে। শ্যামলীর মাথা খারাপ হয়ে যায় কিছুক্ষণ। কোন ভাবেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। পাগলের মতো হয়ে ওঠে শ্যামলী।

হঠাৎ দরোজার কড়া নাড়ার শব্দ শুনতে পায়। কারোর কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে শ্যামলী চুপ করে থাকে। আবার দরোজার কড়া নাড়ার শব্দ শুনতে পায়। শ্যামলী ভয় পেয়ে যায়। কোনদিন এতো রাতে তার দরোজায় কেউ কড়া নাড়েনি। তবে কে নাড়ছে বুঝতে পারছে না। ভয়ে যুবুথুব হয়ে যায়। একবার ভাবছে শ্যামলকে ডেকে সাহস বাড়িয়ে নেবে। কিন্তু তাকেও ডাকছে না। মৃদ্যু কণ্ঠে শ্যামলী জিজ্ঞাস করে কে? দরোজার ওপার থেকে মহিলা কণ্ঠে আওয়াজ আসে- মা, শ্যামলী আমি, তোর চাচী, দরোজা খোল। শ্যামলী তারপরও নিশ্চিত হয়ে দরোজা খোলে। দ্যাখে প্রতিবেশী এক চাচী একটা থালায় করে দুই ভাই-বোনের জন্যে খুব গোপনে ভাত নিয়ে এসেছে। এটা দেখে শ্যামলী কেঁদে ওঠে। চাচিকে জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষণ কেঁদে ওঠে। চাচী এইটুকু বুঝতে পারে গত দু’দিন এই দুই প্রাণীর পেটে কোন দানাপানি পড়েনি।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×