ইসরাইলের একটা Archeological Team “The Bible Unearthed” এ ইবরাহিম(আঃ) কে হাওয়া বানাইয়া দিসে, কারণ, যথেষ্ট Archeological evidence নাই। আবার মূসা(আঃ) এর নীল নদ পার হওয়ার ঘটনাও নাকি মিথ কারণ, যথেষ্ট Archeological evidence নাই , ইত্যাদি ইত্যাদি।
এগো এইসব কাহিনী দেইখা আমিও একটা সিদ্ধান্তে আয়া পড়লাম। হেইটা হইল "The Great Pyramid" দেখা যায়। কিন্তু এইটা কেমনে বানাইলো তার কোন Archeological evidence নাই । তার মানে এইটা রেডিমেট থুইয়া গেছে। আবার এলিয়েন টেকনোলজিরও কোন Archeological evidence নাই । তার মানে "The Great Pyramid" দেখা গেলেও আসলে নাই !!!!!
হেগো একটা যুক্তি হইল, কোন জায়গায় কোন সভ্যতা থাকলে কিংবা বিশেষ কিছু ঘটলে তার কিছু না কিছু চিহ্ণ থেকে যাবে। এই যুক্তি পিরামিডের নির্মাণ পদ্ধতিতে খাটাইতে গেলেই লাগে প্যাচ। কাহিনী আরও আছে। পিরামিডের সামনে যে Sphinx আছে Recent Archeological evidence বলে ঐ Sphinx একটু বেশিই আগেকার যা বিশ্বাস করতেও ঝামেলা লাইগা যায়। Sphinx এর উপর নিচের ভিডিও সিরিজটি দেখুনঃ
http://www.youtube.com/watch?v=PotS7hPQZTU
http://www.youtube.com/watch?v=lWGwNC0WJE0
http://www.youtube.com/watch?v=PPsAskGCluw
http://www.youtube.com/watch?v=2nSOrDu3B6I
http://www.youtube.com/watch?v=cRaJ_ey6kGA
এখন সমস্যা হইলো ঐ সময়কার আর কোন Archeological evidence নাই । মানে Sphinx- ও ভূতে বানায়া থুয়া গেছে। এহনে এইটা আর কারো গলা দিয়া নামে না।
এখন ইসরাইলের ঐ Archeological Team এর কথায় যদি ফিরে যাই, তাহলে বলতে হয়, কিছু সায়েন্টিস্ট ধর্মকে হেয় করার জন্য মাঝে মাঝে এমন সব সিদ্ধান্তে উপনিত হয় যে, তখন হাসুম না কান্দুম তাই বুঝি না।
ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৬