উইম্বলডনের উত্তেজনায় কাঁপেন বিশ্বের টেনিস প্রেমী হাজারো দর্শক। কে জিতবে? রজার ফেদেরার নাকি রাফায়েল নাদাল! তা নিয়ে চায়ের কাপে ওঠে ঝড়। চলে তর্ক বিতর্ক। রম্নদ্ধশ্বাস ম্যাচ। পয়েন্ট দৌড়ে একজন এগিয়ে যায়তো পর মুহূর্তেই পিছিয়ে পড়েন। দর্শকরা ধৈর্য আর রাখতে পারেন না। কাপের পর কাপ চা শেষ হয়। এই মুগ্ধ দর্শকরা কি শুধু খেলাই দেখেন! দেখেন ক্যামেরার বদৌলতে গ্যালারিতে উলস্নাসরত টলমল যৌবনাদের। তাদের বাহারি পোশাক। চোখের সানগস্নাস। খেলোয়াড়রাই বা কম যান কিসে! ওই যে রজার ফেদেরার। তার হাতে বাঁধা রোলেঙ ঘড়ি। মাথায় হেড ব্যান্ড। টেলিভিশনে কত্ত স্টাইলে তাকে উপস্থাপন! রাফায়েল নাদাল যখন উইম্বলডন জেতেন সঙ্গে সঙ্গে গ্যালারিতে বসা তার বাবার কাছে দৌড়ে ছুটে যান। উচিত কাজটি করেছেন তিনি। উচিত সম্মান দিয়েছেন বাবাকে। কিন্তু বাবার কাছে তিনি কি বলেছিলেন বা বাবা তাকে কি আশীর্বাদ করেছিলেন তা পৃথিবীর মানুষ তাৎড়্গণিকভাবে জানতে পারে নি। কারণ টেলিভিশনের উপস্থাপিকা তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন- বাবা আপনাকে কি বললেন? রাফায়েল নাদাল ইংরেজি ভাল বোঝেন না। তিনি বোঝেন ফ্রেঞ্চ ভাষা। ফলে প্রশ্নকর্তৃর প্রশ্ন না বুঝে তিনি জবাবে বলেন- থ্যাংক ইউ ভিউয়ার্স। সে যাই হোক, আমার আজকের প্রসঙ্গ সেদিকেও নয়। যারা টেনিস দেখেন তারা নিশ্চয়ই মানেন রজার ফেদেরার বা রাফায়েল নাদাল দু’জনেরই প্রায় হাঁটু অবধি প্যান্ট পরেন, পরেন টিশার্ট বা গেঞ্জি। তাতে বাহু দুটা অনত্মত ঢাকা থাকে। কিন্তু ওই যে ললনারা যারা টেনিস কোর্ট কাঁপান তাদের পোশাক দেখে অনেক সময়ই চমকে যেতে হয়। তাদের পরনে থাকে টেনিস শর্টস। তাতে নিতম্বদেশ কোনমতে ঢাকা থাকে। গায়ে জড়ান যে পোশাক তাতে বগল সমেত শরীরের গোপন এলাকার অনেকটাই উঁকিঝুঁকি দেয়। রশিক ফটো শিকারিরা সে দৃশ্য ধারণ করে ছেড়ে দেন মিডিয়ায়। সে সুবাদে পাঠকরা দেখেছেন ওই সব ললনাদের দেহের ভাঁজের আপত্তিকর অংশগুলো। আমার কথা হলো পুরম্নষ খেলোয়াড়রা শরীরের এতটা অংশ ঢেকে টেনিস খেললেও মেয়েরা পারেন না কেন? যদি বলা হয়, স্বাচ্ছন্দবোধ করেন বলে। তাহলে আমার প্রশ্ন ফেদেরার এবং নাদাল কি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না? আসল কথা হলো ওই সব ললনা তাদের শরীরে জমানো বিধাতার দেয়া অপরূপ সৌন্দর্য্যকে ঢেকে রাখতে পছন্দ করেন না। পারলে প্রদর্শনী দেন।যদি সামাজিকতার কোন বালাই না থাকত তাহলে তারা ওই টুকরো কাপড়গুলোও ছুড়ে ফেলে দিতেন। এ কাতারে সামিল হয়েছেন আধুনিক বলিউডও। তাদের কাপড়ের সঙ্কট দেখলে লজ্জা পেতে হয়। জানি না কারণ কি! তারা কি তাহলে বোঝাতে চাইছেন নারীরা আসেত্ম আসেত্ম পুরম্নষ হয়ে উঠছেন আর পুরম্নষরা নারী হয়ে উঠছেন? কি আপনাদের বক্তব্য?
আলোচিত ব্লগ
শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?
যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন
রাফসানের মা হিজাব করেন নি। এই বেপর্দা নারীকে গাড়ি গিফট করার চেয়ে হিজাব গিফট করা উত্তম।
ছবি - সংগৃহীত।
ইফতেখার রাফসান। যিনি রাফসান দ্যা ছোট ভাই নামে পরিচিত। বয়স ২৬ বছর মাত্র। এই ২৬ বছর বয়সী যুবক মা-বাবাকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছে। আমরা যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি
শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রোফেসরদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
আসুন সমবায়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করি : প্রধানমন্ত্রী
বিগত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নিজ সংসদীয় এলাকায় সর্বসাধারনের মাঝে বক্তব্য প্রদান কালে উক্ত আহব্বান করেন ।
আমি নিজেও বিশ্বাস করি এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক ।
তিনি প্রত্যন্ত অন্চলের দাড়িয়ারকুল গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন
পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?
ছবি সূত্র: গুগল
বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন