হাতের ঘড়িটাকে চোখের সামনে নিয়ে আসি ঘড়ির লাইট টা দিয়ে দেখি রাত চারটা বাজে। ঘুম আসছেনা চোখে, শুয়ে থাকতে ইচছা করছেনা।
একটু একটু করে কমবলটাকে সরিয়ে বাহিরের দিকে আসি ঠান্ডা ঠান্ডা বতাস আর কুয়াশা,বাতাসে গাছের সবুজ পাতা গুলোকে কেড়ে নিচছে কি সুন্দর লাগছে এই পৃথীবী।ঠিক তখনি মনেপড়ে গেল লাকির কথা ।আর বলতে ইচছা করে একটু বাহিরে আস দেখ কি সুন্দর পৃথীবী, কি সুন্দর বাতাস।সেই দিনএই বাতাস কে সাক্ষী রেখে বলেছিলে তুমি আমায় ভালবাস । সেই দিন এই মাটিকে সাক্ষী রেখে বলেছিলে তুমি এই মাটিতে থাকতে হই দুই জনএক সাথে থাকব । এই আকাশের নিছে দাড়িয়ে বলছিলে আমি তোমার জীবন আমি তোমার মরণ। সেই দিন এই আকাশের চাঁদ আর লক্ষ তারাকে সাক্ষী রেখে বলেছিলে আমাকে ছাড়া তোমার ভাল লাগেনা, একদিন যদি দেখতে নাপাও মনে হই হাজার হাজার বছর দরে দেখনা। একদিন যদি কথা নাহত তুমি ঘুমাত পারতেনা ।একদিন যদি আমার স্পশের ছোয়া না পেথে তুমি পাগল হয়ে যেতে।এই পৃথীবীকে সাক্ষী রেখে বলেছিলে তুমি আমার আমারি থাকবে আমাদের ভালবাসাকে কেউ চিন্ন করতে পারবেনা। আজ কি তোমাকে মনে করে দিচছেনা এই আকাশ, এই বাতাস, এই মাটি,তাদের তোমার দেখা হয় না ।
যানি সুখে আছ সূখে থাক আর সূখী হও ।জানও তুমি চলে যাওয়ার পর থেকে আমার কেনও জানি একা একা লাগছে ।ওথছ আমারতো সব কিছু আছে,শুধু তুমি নেই জানও তুমি নেই বলে আমি বড় একা।জানও জীবন খুবই কষ্ঠের
আজ একাকি মুহুতে শুধু তোমার কথা মনে পড়ে
তোমার সাথে আমার প্রতি টা সৃতি
খনে খনে দোলা দেয়।
একাকি জিবন খুবই কষ্ঠের, খুবই বেদনার,খুবই মর্মান্তিক
এইসব সৃতি যতই বুলে যেতে ছাই
ততই মনে পড়ে।
তোমার দেহের প্রতিটা অংগে অংগে
আমার স্পশের ছোয়া।
মনে কি আছে তোমার, আমার স্পশে
তুমিপাগল পাগল হয়ে যেতে
বলতে আরো ছোয়ে দাও আরও কাছে আস
আরও আলিংগন কর।
তোমার মিলন ঠোটে ছোয়ে দিতাম আমার আবেগের ঠোট
ঠোটে ঠোটে হারিয়ে যে তাম দুই জনে দুর বহু দুর।
জানিনা আজও কি তোমার মনে পড়ে তা
আমি তো পারছিনা বুলতে,কিছুতেই বুলতে
আমাদের ভালবাসার ছোয়া ভালবাসার প্রতিশ্রুতি।
আমাদের ভালবাসার স্বপ্ন আমাদের আশা
হাইরে বিদাতা কেন মোদের করলি নিরাসা
কি অপরাদ করিছি আজও যে কষ্ঠপাই
এই কষ্ঠের মূল্য কেদেবে
এম ডি ইয়াছিন মিয়া
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮