তার উত্তর এসেছে গতকাল। তুমি লিখেছো, জন্মের আগে
আমরা অন্ধকারেই ছিলাম। রাতের পাপড়ি হয়ে ছিলাম বৃক্ষের
পরিপূরক প্রবাহ। ছিলাম ছায়া, চন্দ্রের। কোথাও দিনের বেলা
চাঁদ যখন থেকে যায় মানুষের অদেখা। প্রতিউত্তরে তুমি জানতে
চেয়েছো আরো অনেক কথা। আচ্ছা,সূর্য কী ডুবে কোথাও! নাকি
সুর্যেরও দৃশ্যান্তর হয় ! যে তুমি জ্যোতির্ময়ী, প্রশ্ন করেছো আরো
অনেক। যা দিয়ে আমি খুব সহজেই লিখে নিতে পারবো, একটি
পরিশুদ্ধ কাব্যবিজ্ঞান। সৌরনৃত্যের তালে ,লয়ে কোনো কবিতার
পায়ে পরিয়ে দিতে পারবো ঘুমঘুঙুর। যে ঘুম আঁধারের অভিকর্ষ
হয়।যে ঘুঙুর অন্ধকারের অনুষঙ্গ হয়ে বাজায় সুরের প্রকার।তোমার
পাঠানো চিঠি পড়ে আমি জেনে গেছি, প্রাণ মূলতঃ আলোকে ভ্রমণ
করে। অন্ধকার থেকে আসে। আবার আঁধারের মধ্যাকর্ষণেই হয়ে
যায় ক্রমশঃ বিলীন ।
ছবি-স্ক্রীব লিসার্ট
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩০