রাজধানীর কল্যাণপুর থেকে রাজশাহী মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির আতাউর রহমান গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে বোমা ও জিহাদি বইসহ র্যাব সদস্যরা তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এদিকে তাঁর গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় হরতাল ডেকেছে জামায়াত-শিবির।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা থেকে আতাউর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছে ২০টি বোমা ও ১২টি জিহাদি বই পাওয়া গেছে। বইগুলো জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন নেতার লেখা।
রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার এস এম মনির উজ জামান কালের কণ্ঠকে জানান, আতাউর রহমান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগকর্মী ফারুক হোসেন হত্যা মামলার আসামি। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য, পুলিশের ওপর হামলাসহ নানা অভিযোগে পাঁচ-সাতটি মামলা রয়েছে।
র্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউল আহসান জানান, বোমাগুলো নিয়ে আতাউর রহমান কোথায়, কেন যাচ্ছিলেন- তা জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
এদিকে আতাউর রহমানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ বুধবার রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় হরতাল ডেকেছে জামায়াত-শিবির। গতকাল সন্ধ্যা ৭টায় জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা হরতাল সমর্থনে রাজশাহী মহানগরীতে ঝটিকা মিছিল বের করে। এ সময় মিছিল থেকে তিনটি হাতবোমার বিস্ফোরণও ঘটায় তারা। জামায়াতে ইসলামীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আতাউর রহমান অসুস্থ। এর আগেও ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি গ্রেপ্তার হন। মুক্তি পান ১৮ মাস কারাগারে থাকার পর।
মন্তব্যঃ জঙ্গিবাদী একটি দল।
আবেদনঃ ছাগুদেরকে তিনবেলা বোমা খেতে দেওয়া হোক, দলটি নিষিদ্ধ কর, করতে হবে!
সিদ্ধান্তঃ বিশ বোমা ছাগুচিফ আতাউর রহমান এর গায়ে বেঁধে ফাটিয়ে দেওয়া হোক।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০২