১। যুদ্ধাপরাধীরা বহাল তবিওতে, তারাও বিজয় দিবস উৎযাপন করছে!
(বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী নেতা আলী আহসান মো. মুজাহিদ স্বাধীনতা অর্জনের দাবি করে বলেছেন, "আমরা স্বাধীনতা এনেছি, আমরাই তা রক্ষা করব।")
২। স্বাধীনতার ৩৮ বছর পরেও হানাদার বাহীনির আত্মসমর্পনের দলিল-দস্তাবেজ আমাদের হস্তগত হয়নি। ভারতের কাছেই রয়ে গেছে।
৩। ভুলে গেছি মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীকে। পরিকল্পিতভাবে তাকে আত্মসমর্পন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে দেওয়া হয়নি।
৪। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এয়ার ভাইস মার্শাল এ.কে. খন্দকার (উপ-সর্বাধিনায়ক ) উপস্থিত থাকলেও পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী জেনারেল জগজৎ সিং আরোরা'র কাছে আত্মসমর্পন করে। এ.কে. খন্দকার কে পাশে বসার সম্মানটুকুও দেওয়া হয়নি।
৫। আজও পাকিস্থানের কাছ থেকে যুদ্ধের ক্ষতিপুরন কেও চায়নি বা ওরা ক্ষমা চায় নি।
৬। শেখ মুজিব এর দুশাসনের বিরোধিতা কারী এনেকেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।
৭। রাজাকারদের ওনেকের সাথে রাজনৈতিক নেতাদের আত্মীয়তি আছে।
আরো থাকতে পারে।
(৫ থেকে ৭ মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ এর মন্তব্য থেকে)
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৩