রাজধানীর বনানী থানায় বৃহস্পতিবার বিকালে এই মামলাগুলো করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক এস এম সাহিদুর রহমান।
মামলায় বিটিসিএলের বর্তমান এমডি এস ও এম কলিমুল্লাহ, সাবেক এমডি মো. খবিরুজ্জামান, সাবেক এমডি আফসারুল আলম, সাবেক এমডি আবু সাঈদ খান, প্রাক্তন বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. খোরশেদ হাসান, মনিরা বেগম, হাবিবুর রহামান প্রামাণিক, সাবেক সহকারী বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. মোক্তার আহমেদ, সাবেক এডিই সাজ্জাদ হোসেন, রোনেল চাকমা, বদিউল আলম, জিএম আনোয়ারুল মামুন, প্রকৌশলী মোহাম্মদ তৌফিক, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ কায়সার প্রমুখ এই মামলাগুলোর আসামীর তালিকায় রয়েছেন।
তারা হলেন- কন্ট্রাক্ট ম্যানেজার আসিফ জাহিদ চৌধুরী, কাস্টমার রিলেশন্স অফিসার নজরুল ইসলাম ও প্রকৌশলী মাসরুরুল হাকিম।
সাহিদুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ছয় মাস আগে আমরা বিটিসিএলের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছিলাম। এর পর অনুসন্ধানে গিয়ে দেখা যায়, অভিযুক্তরা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক কল ডাটা মুছে ৬০৭ কোটি ৫৬ লাখ ১৭ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।”
এসব অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে বলে দুদকের সন্দেহ।
তিনি বলেন, “আমরা সন্দেহ করছি, এই টাকা অভিযুক্তরা দেশের বাইরে পাচার করে থাকতে পারেন। আশাকরি মামলা পরবর্তী তদন্তে আরো তথ্য বের হয়ে আসবে।”