যে গল্পের শেষ কোথায় কেউ জানে না
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
স্কুলে যাবার পথে প্রায় প্রতি দিন পাশে হেটে যেত একটি মেয়ে। সে ছিল অন্যদের থেকে আলাদা, অনেক লাজুক প্রকৃতির। একদিন ছাতা ছাড়াই স্কুলে যাচ্ছিল আদ্রিতা। অমনি পাজি আকাশটাও সুযোগ বুঝে ওকে জিজিয়ে দিল। আদ্রিতার হাসিমাখা মুখটা মলিন হয়ে যাচ্ছিল। আমার ভিতর কেমন যেন একটা কষ্ট উঁকি দিয়েছিল। কি যেন মনে করে আমার ছাতাটাও বন্ধ করে আমিও ভিজেছিলাম ওই বৃষ্টিতে। তারপর জ্বরের জন্য ৩ দিন স্কুলে যাইনি। পরে জেনেছিলাম আদ্রিতা বন্ধুদের কাছে খোজ নিয়েছিল আমি নেই কেন। কারো সাথে তেমন কোন কথা বলেনি। মাঠে খেলতে যায়নি।
একসাথে পথ হাটতে হাটতে কাটিয়েছি ২৩ বছর।
আজ আদ্রিতা আর হাটতে পারে না। শুধু আমার হাতে হাত রেখে অপলক চোখে তাকিয়ে থাকে। ওর শরীরের ভিতরে আমাদের ভালোবাসার সাথে সাথে বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য ক্যান্সার।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
লিখেছেন
সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪
আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি...
...বাকিটুকু পড়ুন লিখেছেন
শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ ।
...বাকিটুকু পড়ুন এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।
ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও...
...বাকিটুকু পড়ুন