somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টাকার জোর আছে বলেই ১০ এর নীচে মার্কস পাওয়া এমন মেধাবীদের শুধু মানুষের ডাক্তার হতে হবে কেন?গরু , ছাগলেরও তো ডাক্তার দরকার নাকি?

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খেয়া ঘাট বলেছেন: টাকার জোর আছে বলেই ১০ এর নীচে মার্কস পাওয়া এমন মেধাবীদের শুধু মানুষের ডাক্তার হতে হবে কেন?গরু , ছাগলেরও তো ডাক্তার দরকার নাকি?
আর বেশী টাকা থাকলে অনন্ত ভাইয়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ম্যুভি বানালেই হয়। আমরা প্রাণভরে হাসতে পারলাম। হার্টের উপকার হবে তাতে। এটাও তো এক ধরণের ডাক্তারি নাকি ?

তথ্যসুত্র: প্রথম আলু

২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হওয়া ২৩ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ নম্বরের কম পেয়েছিলেন। দেশের ৫৪ বেসরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ১৬টির তথ্য বিশ্লেষণ করে এই সংখ্যা পাওয়া গেছে। ভর্তির লিখিত পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে মাত্র সাড়ে ১০ পেয়েও মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার নজির পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এসব সম্ভব হয়েছে শুধু টাকার জোরে। আর এই সুযোগ তৈরি হয়েছে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির কোনো ন্যূনতম নীতিমালা না মানায়। কিন্তু সব ছাড়িয়ে এখন যে প্রশ্নটি মনে এলে বুক দুরু দুরু করছে বলে খোদ একাধিক চিকিৎসক প্রথম আলোর কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা হলো—এই মানের শিক্ষার্থীরা কীভাবে চিকিৎসাশাস্ত্র আয়ত্ত করবেন? এঁরা চিকিৎসক হয়ে কীভাবে মানুষের জীবন বাঁচাতে সহায়তা করবেন?
প্রসঙ্গত, গত বছর ভর্তি পরীক্ষায় ৬০ নম্বরের ওপরে যাঁরা পেয়েছিলেন, কেবল তাঁরাই সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হতে পেরেছেন। নিয়মানুযায়ী, ৬০ নম্বরের নিচ থেকে নিম্নক্রম অনুযায়ী বাকিদের বিভিন্ন বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার কথা। বেসরকারি মেডিকেলগুলোর ভর্তির জন্য আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার নিয়ম নেই। সরকারিভাবে সারা দেশে একযোগে নেওয়া পরীক্ষার ফলের একমাত্র তালিকা ধরেই তাদের ছাত্রছাত্রী ভর্তি করার কথা। কিন্তু প্রথম আলোর অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে, এটা মানা হয়নি।
এর মূল কারণ, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তির ব্যাপারে সরকারের কোনো নজরদারি নেই। সরকারি নিয়মনীতি বা নির্দেশ অমান্য করলে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয়। অভিযোগ আছে, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর সঙ্গে নামকরা চিকিৎসক, চিকিৎসক সংগঠনের নেতা ও সরকারি কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতার কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
জানতে চাইলে বিশিষ্ট চিকিৎসক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহ-উপাচার্য অধ্যাপক রশীদ-ই-মাহবুব বলেন, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো জাতীয় মেধাতালিকার ক্রম (সিকোয়েন্স) মানে না। কোটার অজুহাতে মেধাতালিকার নিচ থেকে শিক্ষার্থীদের বেছে নেওয়া হয়। অর্থ ও সংকীর্ণ দলীয় রাজনীতির কারণে এসব হচ্ছে।
দেশে এখন মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৭৬। এর মধ্যে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ৫৪টি ও সরকারি ২২টি। ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল কলেজে সাত হাজার ৬১২ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্যে সরকারি কলেজে দুই হাজার ৮১২ জন এবং বেসরকারি কলেজে চার হাজার ৮০০ জন ভর্তি হন।
এর আগে প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে সরকারি মেডিকেল কলেজে পরীক্ষা না দিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি (স্নাতকোত্তর) নেওয়ার জন্য ভর্তি হওয়ার ঘটনা প্রকাশ করা হয়েছিল।
কারা ভর্তি হয়েছেন: প্রথম আলো ১৬টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়া ছাত্রছাত্রীর তালিকা সংগ্রহ করেছে। এসব কলেজে গত শিক্ষাবর্ষে এক হাজার ৩৩৪ জন ছাত্রছাত্রী ভর্তি হয়েছিলেন। জাতীয় মেধাতালিকা ও ভর্তি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বর যাচাই করে দেখা গেছে, এঁদের মধ্যে ৩০৩ জন অর্থাৎ ২৩ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ভর্তি পরীক্ষায় ৩০-এর কম নম্বর পেয়েছিলেন।
আবার কোনো কোনো কলেজে ভর্তি হওয়া ছাত্রছাত্রীর প্রায় অর্ধেকই এই মানের। এসব কলেজে ৬০ বা তার বেশি নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬ জন। অর্থাৎ এঁরা ঢাকার বাইরের সরকারি মেডিকেলে না পড়ে ঢাকায় পড়তে চান।
সিলেটের একটি মেডিকেল কলেজে ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকায় দেখা যায়, একজন শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে মাত্র ১০ দশমিক ৫ পেয়েছিলেন। এত কম নম্বর পেয়ে ভর্তি হওয়ার ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন রশীদ-ই-মাহবুবসহ অনেক শিক্ষক।
প্রথম আলোর অনুসন্ধান: মেডিকেলে ভর্তি নিয়ে একটি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই প্রতিবেদক হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর তালিকা চেয়েছিলেন। কলেজের অধ্যক্ষ মো. মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া তালিকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয় থেকে তা সংগ্রহের পরামর্শ দেন।
মন্ত্রণালয় থেকে প্রথম আলোকে জানানো হয়, কলেজগুলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে তালিকা পাঠাবে। অধিদপ্তর পাঠাবে মন্ত্রণালয়ে। অধিদপ্তর কোনো তালিকা তাদের পাঠায়নি। মার্চ ও এপ্রিল মাসে একাধিকবার যোগাযোগ করলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও জনশক্তি উন্নয়ন) এ বি এম আবদুল হান্নান বলেন, কলেজগুলো অধিদপ্তরে এমন তালিকা পাঠায়নি।
গত মে মাসে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় আবেদন করলে প্রথম আলোকে তথ্য দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই তথ্য থেকে প্রথম আলো ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ (রাজশাহী), নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, শাহাবুদ্দীন মেডিকেল কলেজ, তাইরুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ, আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ, সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ, টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ, আদ্-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ (যশোর), মুন্নু মেডিকেল কলেজ (মানিকগঞ্জ), নর্থইস্ট মেডিকেল কলেজ, গাজী মেডিকেল কলেজ (খুলনা), ইস্ট ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ এবং হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়া ছাত্রছাত্রীদের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভর্তির এই চিত্র পায়।
কিংশুককে ভর্তি করেনি হলি ফ্যামিলি: কিংশুক কল্যাণ সরকার মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন এবং লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। জাতীয় পর্যায়ে তাঁর রোল নম্বর ছিল ১১২৩৪২। মেধাতালিকায় স্থান ছিল ৭৯০১। লিখিত পরীক্ষায় তিনি ৫৪ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছিলেন।
সরকারি মেডিকেল কলেজে সুযোগ না পেয়ে কিংশুক হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজে আবেদন করেছিলেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম আলোকে ভর্তি-ইচ্ছুক ছাত্রছাত্রীদের যে তালিকা দিয়েছে, তাতে কিংশুকের নামও আছে। দেখা যায়, মেধাতালিকায় কিংশুকের চেয়ে কম নম্বর পাওয়া ৬৬ জনকে হলি ফ্যামিলি কলেজ কর্তৃপক্ষ ভর্তি করেছে।
কিংশুকের পরিবারের সদস্যরা প্রথম আলোর কাছে অভিযোগ করেন, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ভর্তি হওয়ার জন্য গেলে হলি ফ্যামিলি কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁকে জানায়, ভর্তি শেষ হয়ে গেছে। আসন খালি নেই। এরপর আবার গেলে ভর্তির জন্য ২৫ লাখ টাকা চাওয়া হয় তাঁর কাছে। কিংশুকের বাবার পক্ষে এই টাকা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কিংশুক এখন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন।
বিষয়টি নিয়ে ২৫ আগস্ট কথা হয় হলি ফ্যামিলি কলেজের অধ্যক্ষ মনিরুজ্জামান ভূঁইয়ার সঙ্গে। কাগজপত্র দেখে তিনি প্রথম আলোর কাছে স্বীকার করেন, কিংশুক ভর্তি হওয়ার যোগ্য ছিলেন। কিংশুকের বাবা ছেলের ভর্তির ব্যাপারে আপনার সঙ্গে কথা বলেছিলেন কি না—জানতে চাইলে মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই।’ ভর্তির জন্য বিপুল টাকা চাওয়ার বিষয়টিও অস্বীকার করেন এই অধ্যক্ষ। তিনি বলেন, তাঁরা (কিংশুকের বাবা) হয়তো ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে এসেছিলেন।
কাগজপত্রে দেখা যায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ২৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু করে ৬ জানুয়ারির মধ্যে ছাত্রছাত্রী ভর্তি প্রক্রিয়া উন্মুক্ত রাখার কথা বলেছিল। হলি ফ্যামিলি সরকারি আদেশ অমান্য করে ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি শেষ হবে বলে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল।
বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রশীদ-ই-মাহবুব বলেন, ছলচাতুরী করে এরা (বেসরকারি কলেজ কর্তৃপক্ষ) এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করে, যেন আসন ফাঁকা নেই। আসন ফাঁকা আছে কি না, ছাত্রছাত্রীরা তা যাচাই করতে পারেন না। তখন অর্থের বিনিময়ে কম মেধার ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি করা হয়।
হলি ফ্যামিলিসহ একাধিক বেসরকারি মেডিকেল কলেজ সরকারি নির্দেশও মানেনি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ২২ জানুয়ারি এক চিঠিতে সব মেডিকেল কলেজকে ভর্তিসংক্রান্ত তথ্য (আসনসংখ্যা, সাধারণ ও বিভিন্ন কোটায় আবেদনকৃত ও ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের মেধাভিত্তিক তালিকা) ২৭ জানুয়ারির মধ্যে পাঠাতে বলেছিল। কিন্তু ২৫ আগস্ট পর্যন্ত অর্ধেক বেসরকারি মেডিকেল কলেজ তা পাঠায়নি।
অন্যদিকে প্রতিবছর মেডিকেলে ভর্তির সার্বিক অবস্থা মূল্যায়ন করে একটি প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট পরিচালকের। পরিচালক আবদুল হান্নান এ প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠাননি।
সরকারি কর্মকর্তারা প্রথম আলোকে বলেছেন, প্রভাবশালীদের কারণে কলেজগুলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয়কে পাত্তা দেয় না। আওয়ামী ঘরানার দুজন জাতীয় অধ্যাপক দুটি পৃথক কলেজের উচ্চ পদে আছেন। আওয়ামীপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের একাধিক নেতা বেশ কয়েকটি কলেজের পরিচালনা পর্ষদে আছেন। অবসরে যাওয়া স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা একাধিক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ।
মন্ত্রণালয় ভর্তি ফি সুনির্দিষ্ট করার কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে পারেনি ওই সব প্রভাবশালীর কারণে। গত বছর কোনো কোনো কলেজে ঘোষিত ভর্তি ফি ছিল ১৮ লাখ টাকা। উন্নয়ন ফি, ভর্তি ফি, সেশন চার্জ, টিউশন ফি (মাসিক), মেডিকেল টেস্ট ফি, ল্যাবরেটরি চার্জ (মাসিক), বিশেষ ইংরেজি কোর্স ফি, পরিচয়পত্র, লাইব্রেরি কার্ড, নিরাপত্তা ফি—এসব কথা বলে এই অর্থ নেওয়া হয়।
ব্যবহার করা হয় কোটার ঢাল: তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, পরিচালনা পর্ষদ, বিদেশি শিক্ষার্থীদের কোটা ব্যবহার করে কম মেধার শিক্ষার্থীদের এসব কলেজে ভর্তি করা হচ্ছে। ১৬টি কলেজের মধ্যে আটটি পরিচালনা পর্ষদের কোটায় ৩০ জনকে ভর্তি করেছে। এঁদের মধ্যে ১৯ জন ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ নম্বরও পাননি।
সরকার বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানোর অনুমতি দিয়েছে। বিদেশি শিক্ষার্থী না পেলে ওই আসনগুলো দেশি শিক্ষার্থী দিয়ে পূরণের বিধান আছে। আলোচিত ১৬টির মধ্যে চারটি কলেজ বিদেশি কোটায় ৭৮ জন দেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করেছে। এঁদের মধ্যে ৩০-এর কম নম্বর পেয়ে ভর্তি হয়েছেন ৩৪ জন (৪৪ শতাংশ)।
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যাড গাই গুড গাই

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

নেগোশিয়েশনে একটা কৌশল আছে৷ ব্যাড গাই, গুড গাই৷ বিষয়টা কী বিস্তারিত বুঝিয়ে বলছি৷ ধরুন, কোন একজন আসামীকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে৷ পারিপার্শ্বিক অবস্থায় বুঝা যায় তার কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

টান

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২২


কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর
বিচ্যুতি ঠেকা‌তে ছু‌টির পাহাড়
দিগন্ত অদূর, ছ‌বি আঁকা মেঘ
হঠাৎ মৃদু হাওয়া বা‌ড়ে গ‌তি‌বেগ
ভাবনা‌দের ঘুরপাক শূণ্যতা তোমার..
কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর।
:(
হাঁটুজ‌লে ঢেউ এ‌সে ভাসাইল বুক
সদ্যযাত্রা দম্প‌তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরী

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরীঃ


১। নিজের সিভি নিজে লেখা শিখবেন। প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টোমাইজ করার অভ্যাস থাকতে হবে। কম্পিউটারের দোকান থেকে সিভি বানাবেন না। তবে চাইলে, প্রফেশনাল সিভি মেকারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, আমি জানি আমি তোমাকে পেয়েছি সবখানি
আমি তাই নিশ্চিন্তে হারিয়ে যাই যখন যেখানে খুশি

অহনা বলেছিল, যতটা উদাসীন আমাকে দেখো, তার চেয়ে
বহুগুণ উদাসীন আমি
তোমাকে পাওয়ার জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১১ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

×