এতদ্ভিন্ন কোন আওয়ামীচরিত্র কেহ আবিস্কার করতে পারলে তাকে আগাম সাধুবাদ। মতিউর, মাহফুয, আবেদ, গাফ্ফার, নির্মল ধরনের বিড়াল তপস্বীরা দিস্তার পর দিস্তা নিবন্ধ লিখে ভিন্ কিছু বের করার কসরত করলেও করতে পারেন। তবে তা ভাঙারী দোকানের সমৃদ্ধি বৈ অন্য কিছু বাড়াবেনা!!! সুতরাং, তেমনই আগ্রাসন চলমান।
আর যা হওয়ার তাই হয়েছে বিএনপির। এ সার্বজনীন মামুর ডেকচিটির পাশে দীর্ঘকাল কেউ না থাকলেও, এখন আবার তেলাপোকার ভীড় ভাট্টা। কমিটি হচ্ছে তো! বাড়ছে কামড়াকামড়ি। সুধীমহল আশা করছে ২০১৪ নাগাদ ডেকচিটা আবার শিরনীপুর্ন হবে। চরম হতভাগ্য ভোটারদেরকে যা পেইন দেয়া দরকার তাতো উম্মত্ত লীগ দিচ্ছেই। সুতরাং ব্যাটারা শীষে ভোট না দিয়া যাইব কই!
সমীকরণ মিলছে জামাতের ক্রমাগত ঈমান হারানোর মধ্য দিয়ে। তথাকথিত 'তৌহিদী জনতা'র 'সিপাহশালার' নিজামী ইতোমধ্যে কুখ্যাত ২৮ অক্টোবর নিয়ে 'বিলকুল বে-ঈমানী' বক্তব্য দিয়েছেন। যুদ্ধাপরাধের মামলার হুংকারেই ঈমান হারিয়েছেন এ 'মর্দে মুজাহীদ।' তার কর্মীদের নাকি লীগ মারেনি, বরং জ্বীন জাতীয় কিছু একটা পল্টনের মোড়ে বাঁশ দিয়ে পিটিয়েছে! দিন দুপুরে। পরিস্কার 'গর্ত' স্ট্র্যাটেজীতে তারা। আর কত বদলাবে জামায়াত। বলি! বকওয়াজ বন কর্!
রাজনীতির র, বা র এর কেবলমাত্র ফোটা সম্পর্কেও তসবীহরত হুজুরকুলের জ্ঞান নেই। এ বিরাট নির্বোধ জন গোস্টী আপাতত: জিকির করছে। 'কলবে দাগ পড়েছে'। তার ঝালাই চলমান!
সোভিয়েত ইউনিয়নের হিমশীতল প্রান্তরে রেললাইন বসানোর বিপ্লবী গল্প দিয়ে যৌবন জাগানো বাম এখন আওয়ামী উচ্ছিস্ঠ ভক্ষনে ব্যস্ত। কি লাভ তাদের কথা বলে!
মানুষ। ১৫ কোটি মন। বড্ড বিক্ষিপ্ত। বিষন্ন বাংলাদেশ। তমস্যাচ্ছন্ন দিগন্ত। কূলহীন নীলসাগর। মাস্তুল ভাংগা তরনী। যাই হোক... অন্তত: যদি একজন কান্ডারী পাওয়া যেত। বড্ড দরকার।