এতদিন বাংলাদেশের ফুটবলকে বাশ দেবার জন্য বাফুফের কর্মকর্তাদের নিতম্বে লাথি দিয়ে বিতারিত করা হউক। কাজী সালাহউদ্দিনের কোন প্রয়োজন নাই। বাংলাদেশে ফুটবল খেলারই দরকার নাই। বিশেষত প্রতিযোগিতামূলক আসরে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার দরকার নাই। পাড়ায় মহল্লায় যতটুকু খেলা হয় তাই ঢের - এটাকে নিয়ে গর্ব করার কিছু নাই।
আমাদের জাতীয় ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক কৃতিত্ব নাই। আন্তর্জাতিক কোন মান তো দূরের কথা, ব্রাজিলের একটা পাড়াত দলের যোগ্যতাও আমাদের নেই। কয়েকটা আঞ্চলিক আসরে কালেভদ্রে দুটো ম্যাচ জিতে লম্ফঝ্ম্ফ করে বেড়ায় যুগের পরে যুগ।
এই বালের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য ডিডোর সব প্রচেষ্টা জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক আশা সঞ্চার করেছিলো। ফুটবল তো তরুনদের খেলা, গতির খেলা - এইখানে বুইড়া হাবড়াদের দরকার নাই। চোদ্দকোটির দেশে বর্ন ট্যালেন্ট ফুটবল প্লেয়ার পাওয়া যাবে না এটা হইতে পারে না। কিন্তু বাফুফের কর্মকর্তাদের পাছাভারি স্বার্থপূরণে সেটা আর হইলো না।
ডিডোকে বহিষ্কার করেছে। এটা বহিষ্কার নয়, বাংলাদেশের ফুটবল জাগরণের শেষ সুযোগটাকে গলা টিপে হত্যা করা। এখন বাফুফেকে অবলুপ্ত ঘোষণা করা হোক। জনগণের ট্যাক্সের পয়সায় এই বালের সংস্থা পোষার কোনো মানে হয় না।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৪