কিশোরগঞ্জের একটি উপজেলা হচ্ছে কটিয়াদী। পুলিশের মহা-পরিদর্শকের বাড়ি কটিয়াদীতে। এ কারণে সারা দেশে আলোচিত কটিয়াদী। কিন্তু শানিৱতে নেই এখানকার মানুষ। সূর্য ডুবার পর থেকেই আতংকিত হয়ে পড়েন এ জনপদের মানুষ। কটিয়াদীবাসীর প্রতিটি রাত কাটে ডাকাত আতংকে। অপ্রতিরম্নদ্ধভাবে চলছে এখানে ডাকাতি। চলছে র্যাব-পুলিশের অভিযানও। গ্রেপ্তারও হচ্ছে অনেক ডাকাত। ব্যর্থতার কারনে ঘন ঘন বদলী হচ্ছে কটিয়াদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। কিন্তু কমছেনা ডাকাতি। পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট হতে পারছেননা এলাকাবাসী। নিজেরা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলেও হতে হয় মিথ্যা মামলার আসামি। ইতোমধ্যে ডাকাতের এলাকা হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে আইজি’র নিজের ইউনিয়ন কটিয়াদীর চান্দপুর। খোদ আইজিপির নিজের গ্রাম ও পার্শ্ববর্তী তিনটি গ্রামে বাস করছে ১০০ দুর্ধর্ষ ডাকাত। আর তারাই আতংকিত করে রেখেছে কটিয়াদীসহ আশপাশের কয়েকটি উপজেলা। গত ৮ মাসে এসব এলাকায় প্রায় অর্ধশতাধিক ডাকাতি-ছিনতাই-অপহরনের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তাদের হাতে পুলিশের এক সাব-ইন্সপেক্টরসহ অনৱত ১০ জন খুন হয়েছে। গন পিটুনীতে মারা গেছে ৫ ডাকাত। আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে কমপৰে ৪০ ডাকাত। জানা গেছে, কটিয়াদী উপজেলার চান্দপুর ইউনিয়নে শতাধিক ডাকাত দীর্ঘদিন ধরে তাদের রাজত্ব গড়ে তুলেছে। তারাই নিয়ন্ত্রন করছে কটিয়াদীসহ পার্শ্ববর্তি কয়েকটি উপজেলার অপরাধ জগৎ। ডাকাতি ছাড়াও এ চক্রটি মানুষ অপহরন করে মুক্তিপন আদায়, ডলার , সোনার পুতুল প্রতারনা, মানুষকে অজ্ঞান করে সর্বস্ব লুট,হাওরে শেলোইঞ্জিন, বাতানের গরম্নলুটসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে। শক্তিশালী এ ডাকাতবাহিনী কটিয়াদী ছাড়াও ...........................
http://narsunda.co.cc/