somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফ্যান্টাসীঃ বিস্মৃত মাজার

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



তখন আমরা থাকতাম আগারগাঁওতে। একদম নতুন বানানো সরকারী কোয়ার্টার। আমরাই এই ফ্লাটে প্রথম। সে সময় আগারগাঁওতে ছিল বিশাল জমজমাট বস্তি। কোন সাল খেয়াল নেই, হয়ত ১৯৯৮ এর দিকে হবে। সে সময় সেই বস্তির একাংশ ভেঙ্গে সরকারী কলোনী তৈরি করা হয়। আমাদের বিল্ডিংটা ছিল একেবারে কলোনীর সীমান্তে। পাশেই একটা দেয়াল, তার পাশে বিশাল সেই বস্তি। সেই বস্তি অনেকবার চেষ্টা করেও সরকার ভাঙতে পারে নি। বস্তির ভিতরে আন্ডারগ্রাউণ্ডের বিশাল কারবার চলত। অস্ত্র, ড্রাগস এমন কিছু নেই যার ব্যবসা চলত না ভিতরে।

যাই হোক, সেই বস্তি ছিল বিশাল এক গোলকধাধার মত। প্রতিটা ছাপড়া খুব এরেঞ্জড। প্রথম প্রথম বুঝতাম না, পরে ছাদে উঠে খেয়াল করে দেখেছি, গোলকধাঁধা বানানোর জন্যই ওরা ছাপড়া এমন ভাবে বানাত যে দেখলে মনে হবে উলটাপালটা বানানো হয়েছে। এভাবে বানানোর কারণ হল, কোন নির্দিষ্ট ছাপড়া যেন সহজে খুঁজে না পাওয়া যায়। পলিথিন দিয়ে বানানো ছাপড়ার ভেতর থেকেও স্টেরিও গানের আওয়াজ পেতাম। আরেক মজার জিনিস ছিল সেই বস্তিতে। খাজা বাবার মাজারের প্রতি তাদের ভক্তি। দিনরাত খাজা বাবার জন্য চাঁদা দেয়া আর জিকর করার মাইকিং। দেয়ালের ওপাশে বস্তিতে যাওয়া কিশোর বয়েসী সবার জন্য মানা। প্রায়ই শোনা যায়, বল কুড়াতে দেয়ালের ওপাশে যেয়ে আর ফেরত আসে নি কোন কোন ছেলে। খুব সম্ভবত চিনে ফেরত আসতে পারে নি, এরপর কী হয়েছে বলতে পারি না। তবে, বস্তির ভেতরের লোকগুলো ভাল না, সেটা বুঝা খুব একটা কষ্টকর ব্যাপার ছিল না। দেয়ালের ওপারে বল চলে গেলে, সেদিনকারের মত আমাদের খেলা শেষ।

আমরা থাকতাম চার তলায়। আমি তখন মাত্র কিশোর বোধহয়। বাসার পাশেই দেয়াল, সেখান থেকে শুরু হওয়া বস্তির পুরোটাই একতলা। মাঝে মাঝে কচুরীপানা ভর্তি বিশাল ডোবা। তাই দক্ষিণের পুরো বাতাসটাই পেতাম বারান্দায়, একদম ঠান্ডা। বারান্দায় বসে অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পেতাম, আর অনেক দূর থেকেও শব্দ শুনতাম। মাঝে মাঝে খুব রাতে ঘুম ভেঙে যেত। আমার রুমের সাথে বারান্দা লাগানো থাকায়, বারান্দায় যেয়ে বসতাম মাঝে মাঝে। মরমী গানের সুর আসত দূর থেকে ভেসে। আসলে সুরটা মাজারের থেকে আসত। মাজার এর পাশে সারারাত জিকর চলত, গান চলত। খাজা বাবার মাজারের ভক্তরা সারা রাত আগুন জ্বালিয়ে রাখত। সেই আগুন চারপাশে লাল কাপড় দিয়ে ঘেরা থাকত। দূর থেকে জ্বল জ্বল করত সেই লাল আলো। আর, এত দূর থেকে বাতাসে ভেসে আসত তাদের মরমী গান। আমি শুনতে শুনতে বারান্দাতেই ঘুমিয়ে যেতাম অনেক সময়।

অনেক সময় কেমন যেন লাগত, মনে হত ভেসে আসা সুর যেন ডাকত আমাকে। অনুভূতিটা ঠিক বুঝানোর মত না, ছোট্ট বাচ্চাদেরকে তাদের মায়েরা যেভাবে ঘুম পাড়ায়, মাঝে মাঝে আমার কাছে সুরটাকে সেরকম মনে হত। ছাড়া ছাড়া গুনগুন। মাঝে মাঝে একতারার টুন টুন শব্দ। নিকষ অন্ধকার আর ঠাণ্ডা বাতাস। আর, বাতাসে ভাসত সেই সুর। উথাল পাথাল করা সুর, অথচ হালকা গুণগুণ ছাড়া কিছু না। মাঝে মাঝে ইচ্ছা করত, গেট খুলে বাসা থেকে পালিয়ে ওখানে যেয়ে বসে থাকি।

একদিন আমার হাতে সেই সুযোগটা এসে পড়ে। স্কুল থেকে এসে, বিকেল বেলা খেলতে শুরু করি সামনের মাঠে। বল দেয়ালের ওপাশে পড়ে যায়, আর সেটা আমার কারণেই। সবাই খেলা শেষ করে দিলেও আমি যেন জোর করেই দেয়ালে চড়ে বসলাম, বলটা আনব বলে। বলটা সামনেই পড়ে আছে। বস্তির লোকজন কেউ কেউ চোখ তুলে তাকালো দেয়ালের উপর। আমি নামছি দেয়াল বেয়ে। বলটা হাতে তুলে নিলাম। মাগরিবের আযান দিল এ সময়। কী যেন হঠাৎ হয়ে গেল আমার মাঝে। মাথার ভিতরে কে যেন বুঝিয়ে দিল, মাজারের সেই লাল কাপড় আর আগুন না দেখে আমি ফেরত যাব না। আমি সামনের দিকে হাঁটতে থাকলাম।

জানি না আমাকে কে বা কী নিয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু মনে হচ্ছিল কারও হাত ধরে যেন হেটে হেটে যাচ্ছি। বস্তির লোকজন মাঝে মাঝে কেউ আমার দিকে তাকায়, কেউ আবার নিজের কাজেই মনযোগ দেয়। আমি আমার মত হেটে চলি। রাতের বেলা বারান্দা থেকে দেখে মনে হত, এই ত একটু দূরে। কিন্তু, বস্তির ভেতরে ঢুকে আসলে বুঝলাম বস্তিটা অনেক বড়। বস্তির মাঝে নালা ভর্তি। কাদাও খুব। আর, খাজা বাবার মাজারও আসলে বেশ দূর। এত দূর পর্যন্ত এসেছি, কোন রাস্তা নেই। সব ছাপড়া একসাথে বসানো, সামনে বড়জোর দুহাত যায়গা খালি রাখা। তার মাঝে দিয়ে হেটে যাচ্ছি। কখনও ডানে, কখনও বামে, কখনও ছোট্ট নালা লাফ দিয়ে পার হয়ে আমি হাটছিলাম। কেউ যেন হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছে। আমিও তার হাত ধরে ছিলাম। মাঝে একবার পড়ে গিয়েছিলাম হোচট খেয়ে। বলটা নালার মাঝে পড়ে যাওয়ার আর তুললাম না।

কখন কী ভাবে কী হল বলতে পারব না, একসময় দেখলাম আমি মাজারের পাশে। এখনও আসর বসে নি গানের। অদ্ভুত কোন কারণে মাজারের আশেপাশে বেশ খালি। বড় বড় গাছগাছালিও আছে। এগুলো যেন অনেকটা বেড়ার কাজ করছে। সামনের মাটির উঠানে এক বিন্দু ময়লা নেই। মাজারের পাশেই লাল কাপড় কয়েকটা খুটির সাথে লাগানো, বড় বৃত্তের মত ঘের দেয়া। রাতে বোধ হয় সেখানেই আগুন জ্বলে। এই ঘেরের যে দিকটা মাজারের দিকে মুখ করা, সে দিকটা খোলা। এ দিক দিয়েই ভিতরে ঢুকে কেউ আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে আসে। আমি সেই খোলা মুখের কাছে যেয়ে দাড়ালাম। সে দিকে পিঠ দিয়ে মাজারের দিকে তাকালাম। মুরিদরা কোথায় জানি না, শুধু একজন শীর্ণ চেহারার লোক, মাজারের গায়ে হেলান দিয়ে বসে আছে। আমি উনার কাছে পায়ে পায়ে এগিয়ে গেলাম। আমার হাত এখন মুক্ত মনে হচ্ছে, কেউ যেন ধরে নেই আর। উনি মাথা নিচু করে মাজারের গায়ে হেলান দিয়ে বসে আছেন। আমার দিকে মুখ তুলে তাকালেন। আমি দেখে প্রচণ্ড চিৎকার দিয়ে উঠলাম। চোখ দুটো নেই। সেখান থেকে রক্ত পড়ছে। মুখে ফেনা। আমি আবার গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিতে যাব, দেখি সব ঠিক। আমি বোকার মত এপাশ অপাশ তাকাতে লাগলাম। উনি আমার দিকে তাকিয়ে আছেন, শান্ত শিষ্ট চোখ। তবে, একটা উদাস ভাব।
আমি তখনও বিহ্ববল অবস্থা কাটাতে পারি নি। আমি হাপাচ্ছিলাম। বড় বড় করে শ্বাস নিলাম। উনি বললেন, ভালই হয়েছে তুমি এসেছ। তুমি বরং রাতটা থেকেই যাও এখানে।

আমি কিছু না বুঝেই হ্যা বলে দিলাম। আমাকে উনি বললেন, “রাতে যখন আগুন জ্বালানো হবে, তখন তোমাকে কুয়া থেকে উঠানো হবে। তুমি বরং আপাতত ওখানেই শুয়ে থাক।” আমি ব্যাপারটা তখনও বুঝি নি। মনে হল একটা অদৃশ্য হাত আমাকে আবারও টেনে নিল উঠানের কোণার দিকে। আমিও ধীরে ধীরে হেটে গেলাম। দেখি একটা কুয়া। টলটলে পানি সেখানে। অদৃশ্য হাতটা আমাকে কুয়ার উপর উঠিয়ে দিল। আমি নিচে লাফ দিতে যাব, হঠাৎ করে ঘোর ভেঙ্গে গেল। আমি চিৎকার করে লাফ দিয়ে বাইরের দিকে সরে আসলাম। একটা দৌড় দিতে যাব আমি আবার মাজারের এখানে, দেখি সব ঠিক। মানে, আমি বস্তির রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি। মাত্র মাজারে ঢুকলাম যেই গেইট দিয়ে, সেই গেটটা দেখা যাচ্ছে একটু সামনেই। ব্যাপারটা প্যাচ খেয়ে গেল মাথাতে। আমি হেটে গেলাম সামনে। লাল কাপড়ের সেই ঘের। বড় বড় গাছ। কোণার রুম। এবার লাল কাপড়ের ভিতরে আগুন জ্বলছে। অল্প আগুন, সবাই আসলে হয়ত উসকে দেয়া হবে। বেশ রাত হয়ে গেছে। মাজারের ভেতর সেই শীর্ণ লোকটা। আস্তে আস্তে করে উনার দিকে এগিয়া গেলাম। উনি বললেন, ভালই হয়েছে তুমি এসেছ। তুমি বরং রাতটা থেকেই যাও এখানে।
আমি কিছু বুঝলাম না। আমার মনে হল, এসব ত একটু আগে করে আসলাম। উনি আমাকে হাত দিয়ে মাজারের কোণের দিকটা দেখালেন, কুয়ার অপর দিকে। ওখানে একোটা বড় রুম। অসুস্থ কেউ থাকলে তার শুয়ে থাকার জন্য বোধহয়। সেখানে ঢুকে দেখি কেউ নেই। একদম খালি। কয়েকটা মাদুর পাতা। আমি কোনার দেয়ালে পিঠ লাগিয়ে বসলাম। একটু পর মনে হল, গরম লাগছে খুব। যেদিকের দেয়ালে পিঠ দিয়ে বসে আছি, সেই দেয়ালের মাঝেই একটা জানালা। কাঠের কবাট দিয়ে লাগানো। ভাবলাম খুলে দেই।

কবাট ধরে একটু টানাটানি করতেই সিটিকিনিটা ভেঙ্গে গেল। একটু যেন ভয় লাগল। মানে, মাজারের জিনিস, নষ্ট করার জন্য কেউ যদি কিছু বলে ! আমি ভয়ে সিটকিনি টুকরোটা মাটি থেকে উঠিয়ে পকেটে রেখে দিলাম। ভাঙা টুকরো দেখে যেন কারও খেয়াল না হয়, যে সিটকিনি ভাঙা।আমি আসলে ভিতরে ভিতরে খুব বিহ্ববল ছিলাম, একটু পানি খেতে পারলে ভাল হত। আরও একটু টানাটানি করে আমি জানালার কবাট খুলে ফেললাম। জানালাটা খুলেই পঁচা একটা গন্ধ নাকে লাগল। আমি বুঝলাম না কোথথেকে আসছে। জানালার গ্রিলের ফাঁকে নাক ঠেকিয়ে বাইরের টা দেখার চেষ্টা করলাম। রুমটা মাজারের কোণায় হওয়ায় এর সামনেই বেশ বড় বড় গাছগাছালি। মাটিও ভেজা ভেজা। জানালার একটু নিচের দিকে তাকয়েই দেখি সেই লোকটার লাশ। একদম আগের মত, দু চোখ উঠানো। দুই চোখের গর্তে রক্ত, আর মুখে ফেনা। এবার নিজেই কিছু বুঝে উঠার আগে গলা দিয়ে রক্ত উঠে আসল আমার। ভোকাল কর্ডের উপর অনেক প্রেশার দিয়ে চিৎকার করে ফেলেছি।
চোখ বন্ধ করে কাঁপছি, আমি মনে মনে বুঝাচ্ছি চোখ খুললে দেখব কিছুই নেই। আগেরবারের মত সব ঠিক।

হঠাৎ হাতে একটা টান পড়তে চমকে উঠে চোখ খুললাম। তাকিয়ে দেখি আমি বস্তির মাঝখানে হোচট খেয়ে পড়ে আছি। বলটা একটা নালায় পড়ে গেছে। আমি উঠে দাড়ালাম। যেন অদৃশ্য একটা হাত আমাকে টেনে নিয়ে চলেছে মাজারের দিকে। এবার আর ভাবাভাবির কিছু নেই। হাতটা জোরেসোরে ঝাড়া দিলাম আমি। বার বার ঝাকাতে লাগলাম। মনে হল আসলে অদৃশ্য কোন হাত ছিল না, যেন অদৃশ্য একটা সুতা, যা আমার হাতে বেঁধে দেয়া হয়েছে। এখন যেন সূতাটা একটু একটু করে গুটিয়ে নিচ্ছে কেউ। এবার আর ভাবার কিছু নেই। আমার আশেপাশে অনেক লোক আছে এখন। এবার এদের কারও কাছে সাহায্য চাওয়া যায়। কিন্তু এখনও বুঝতেছি না যে কার কাছে যাব, আর কীই বা বলব। পাশে দিয়ে একজন যাচ্ছিল, আমি উনাকে ডাক দিলাম। “ভাই, একটু শুনবেন? এখান থেকে বের হবার রাস্তাটা একটু বলবেন?” লোকটা আমার দিকে তাকালো।

হঠাৎ মনে হচ্ছে বড় ধরনের একটা অপরাধ করে ফেলেছি আমি এদের নীরবতা ভেঙে দিয়ে। সবাই আমার দিকে ঘুরে তাকাল। সবাই দেখতে হুবহু একই রকম। যেন একই খেলার ঘুটি সবাই। এমনকি একই ড্রেস এদের। লোকটা আমার দিকে হেসে বলল, “আমার সাথে আস। আমি রাস্তা দেখাচ্ছি। আস।” বলে আমার দিকে এগিয়ে আসল।

আর কিছু মনে নেই। যতটুকু শক্তি ছিল সবটুকু ব্যবহার করে উন্টো দিকে দৌড় দিয়েছিলাম, পিছনে ওরাও এসেছিল বোধহয়। আমি জানি না,আমি পিছে ফিরে তাকাই নি। গুণগুণ গুঞ্জন। এটাই কী দূর থেকে গানের সুরের মত শুনাত? কিন্তু আমার ভাগ্যটা কখনই ভাল ছিল না, সামনে আর রাস্তা নেই। সামনে সেই মাজার। আমি বুঝলাম না, উলটো দিকে দৌড় দিয়ে কী করে আগের জায়গায় পৌছালাম। মাজারের গেটে দেখি আগের সেই লোকটা। এবার উনি গেটে দাঁড়িয়ে আছেন, আসলে উনি না উনার লাশ। আমি হতবম্ভ হয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম। পেছন থেকে সম্ভবত কেউ মাথায় বাড়ি মারে আমার, আমি মাথা ঘুরে পড়ে যাই।


গুটি গুটি পায়ে বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম। মাঝে মাঝে এমন হয় আমার। রাতে হঠাৎ ঘুম আসে না বা ঘুম ভেঙ্গে যায়। বারান্দায় উথাল পাথাল বাতাস। দূর থেকে জ্বল জ্বল করছে সেই লাল আলো। আর, এত দূর থেকে বাতাসে ভেসে আসছে ওদের মরমী গান। আমি শুনতে শুনতে বারান্দাতেই ঘুমিয়ে গিয়েছি কতদিন। হঠাৎ কী মনে হতে, পকেটে হাত দেই। ভাঙা সিটকিনির ঠাণ্ডা স্পর্শ পাওয়ার সাথে সাথে যেন আমার পুরো শরীরটা জমে গেল।


উৎসর্গঃ টুনটুনি (ব্লগার ফারা তন্বী, যার কারণে প্রথমবারের মত অর্ডার মাফিক হরর গল্প লেখার চেষ্টা করলাম!!)।

© আকাশ_পাগলা

আমার আরও কিছু চেষ্টা Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩৪
২৭টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইসলামে পর্দা মানে মার্জিত ও নম্রতা: ভুল বোঝাবুঝি ও বিতর্ক

লিখেছেন মি. বিকেল, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১:১৩



বোরকা পরা বা পর্দা প্রথা শুধুমাত্র ইসলামে আছে এবং এদেরকে একঘরে করে দেওয়া উচিত বিবেচনা করা যাবে না। কারণ পর্দা বা হিজাব, নেকাব ও বোরকা পরার প্রথা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×