২রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ইং-এর দৈনিক প্রথম আলো খবর দিয়েছে যে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার দিঘলকান্দি গ্রামের সাহাপাড়ার এক সংখ্যালঘু পল্লীতে হামলা চালিয়ে বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট সহ অত্যাচার চালিয়েছে একই গ্রামের কাচারিপাড়ার আবুল, জাহাঙ্গীর, আয়ুব, সাহাবুদ্দিন, বাক্কার, মোতালেব ও তার ছেলে কালু এবং তাদের অন্যান্য সহযোগীরা। মনসা পূজার সময় চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে ঐ মাস্তানেরা এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে।
সেদিন মৌলভীবাজারে দেখেছি জনৈক মওলানা সাহেব এক হিন্দু ধর্মীয় সভার পাশ দিয়ে যাবার সময় নিজের দু'কানে আঙ্গুল দিয়ে রাস্তা অতিক্রম করছেন।
অথচ বিদায় হজ্বের ভাষণে রসুলুল্লাহ্ যা বলেছেন, এ দুটি কাজই তার পরিপন্থী।
আমার মনে হয় যেমন করে সম্রাট আকবর বাল্যকালে মুসলমান মওলানা ও হিন্দু পণ্ডিত দ্বারা যুগপৎ শাস্ত্র শিক্ষা লাভ করেছিলেন, এমন ধরণের শিক্ষা ব্যবস্থা এ দেশে চালু হলে কোন সম্প্রদায়ের ছেলের মধ্যে এধরণের উন্নাসিকতা জন্ম নেবে না যা এদেশের প্রতিটি সম্প্রদায়ের সহাবস্থানের জন্য প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮