somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ফকির ইলিয়াস
আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

সাহিত্যে কর্ষিত উত্তরাধিকার : লন্ডন থেকে সিলেট অথবা সিলেট থেকে লন্ডন- ৫ম পর্ব

১৬ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১ম পর্ব - Click This Link
২য় পর্ব - Click This Link
৩য় পর্ব - Click This Link
৪র্থ পর্ব- Click This Link

কবি নির্মলেন্দু গুণের সাথে আমার ঘনিষ্টতা গড়ে উঠে ১৯৮৯ সালের দিকে।
তার তত্ত্বাবধানে অভিবাসী চারজন কবির একটা যৌথ বই বের হয় ১৯৯০
সালে । বইটির নাম '' এ নীল নির্বাসনে '' । চার কবি- মঈন উদ্দীন মুনশী,ফকির ইলিয়াস , রুহুল আমিন, আবু সাঈদ শাহীন।
গুণ দা আমাকে খুব স্নেহ করেন।
সিলেটে তাঁকে ও মহাদেব দা কে পেয়ে আড্ডায় মাতলাম। তখন দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক গুণ দা ।
বাংলা বাজার পত্রিকা তখন জেলায় জেলায় সাহিত্য আড্ডা নিয়ে একটা ধারাবাহিক ছাপছিল। গুণ দা আমাকে বলেন , সিলেটে সাহিত্য আড্ডা নিয়ে একটা লেখা লিখতে।
সে লেখাটি আমি তৈরি করি বেশ অতীত ঘেটে।
............................................
সত্তর দশকটা ছিল সিলেটের সাহিত্য অংগনে বেশ আলোচিত একটা সময়। এ সময়ের কিছুটা আগে ও পরে যারা সাহিত্য জগতকে মাতাতে
এসেছিলেন , তারা এখন অনেকেই আর লিখছেন না। আর যারা লিখছেন
তারা রয়ে গেছেন প্রান্তিক লেখক হিসেবেই। এ নিয়ে তাদের কোনো অভিযোগ আছে বলে আমার কখনই মনে হয় নি। একজন প্রকৃত লেখক
তার অবস্থান নিয়ে কখনও কুন্ঠিত হনা না। হবার কথাও নয়।
এ প্রসংগে আমি কবি নাগীব মাহফুজ কে আবার ও স্মরণ করতে পারি।
নাগীব বলেন , আমি ডাক দিয়ে যাচ্ছি । কোথা থেকে ডাক দিচ্ছি , কেন
দিচ্ছি সেটাই বিষয়। যদি পারো , আমার পরিশুদ্ধ ডাকে সাড়া দিও ।

আমি সে চেতনায় লালিত হয়েছি সারা জীবন। এখনও হই। স্থানিক অবস্থান আমার কাছে কোনো ব্যাপারই মনে হয় না।
বলছিলাম , সত্তর দশকের কবি- লেখকদের কথা। এই সময়ের একজন শক্তিমান ছড়াসাহিত্যিক মাহমুদ হক এর কয়েকটি পংক্তি আমি প্রায়ই
আওড়াই।
''ছাগল দিয়ে করলে জমি চাষ
ধানের ক্ষেতেও ফলবে বরুয়া বাঁশ ।''
হাঁ , অপরিক্কদের অবস্থা তেমনটিই হয় । অগ্রজ ছড়াকার বলে গেছেন
বহু আগেই।
মহান স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সিলেটের সাহিত্যআকাশ কে যারা আলোকিত করে তুলেছিলেন , তাদের কিছু নাম , না নিলেই নয়। এরা
হলেন , রোকেয়া খাতুন রুবী , রাগিব হোসেন চৌধুরী , খলিলুর রহমান
কাশেমী , সেলু বাসিত, হীরা শামীম, মহীউদ্দিন শীরু, আজিজ আহমদ সেলিম, সালাম মশরুর, হোসনে আরা হেনা, শামসাদ হুসাম, আব্দুল হামিদ মানিক , তুষার কর, হেলাল উদ্দিন রানা, আল আজাদ, ইখতিয়ার উদ্দিন,
লায়লা ইউসুফ ( পরে লায়লা রাগিব এবং অকাল প্রয়াত ) , লাভলী চৌধুরী, নাজনীন খলিল, অজয় কর, শহীদ সাগ্নিক , সহ আরো অনেকেই।
নাম মনে পড়লে , অথবা কেউ মনে করিয়ে দিলে যোগ করবার আশা করছি।
সিলেটে সাহিত্য আড্ডা আমার লেখাটি যথাসময়েই দৈনিক
বাংলা বাজার পত্রিকায় ছাপা হয় । এবং তা গোটা বাংলাদেশের সাহিত্য
মোদীদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। আমি সে লেখায় সত্তর থেকে নব্বই
এর কবি লেখকদের কথা তুলে ধরতে আপ্রাণ প্রয়াসী হয়েছিলাম।
মনে পড়ছে , আশির দশকে সিলেটের সুবিদ বাজার থেকে সাপ্তাহিক সুর নামে একটি সাহিত্য পত্রিকাও বের হয় বেশ কিছুদিন। এর
সম্পাদক ছিলেন - সিরাজ চৌধুরী।
................................................
সিলেটের সাহিত্য অংগনে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে আসে কবি মাহমুদ হকের
মৃত্যু। এমন প্রখর চেতনাবাদী একজন মানুষকে হারিয়ে শোকাহত হয়ে পড়ে এই অন্চল।
আশির দশকের শেষ দিকে সিলেট থেকে দৈনিক পত্রিকা বের হবার প্রচেষ্টা
অনেক কবি লেখকের হাত খুলে দেয়। এ সময়ে বেশ ক'টি সাপ্তাহিক , দৈনিক , পাক্ষিক প্রকাশিত হয়। এর মাঝে অন্যতম হচ্ছে
দৈনিক সিলেটের ডাক। এই দৈনিক টি খুব কম সময়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা
অর্জন করে।
এই যে অব্যাহত প্রচেষ্টা - তা বহন করে নিয়ে আসতে আমাদের পূর্বসূরিদের ভূমিকা কেমন ছিল ? এর কিছু বর্ণনা আমি দিয়েছি আমার
অন্য একটি লেখায় । যা আমার প্রবন্ধগ্রন্থ '' কবিতার বিভাসূত্র '' তে
ছাপা হয়েছে। প্রাংগিক বিধায় আমি এর অংশ একানে তুলে দিচ্ছি ।

''নিজেকে প্রকাশের প্রখরতা নিয়ে সেই কৈশোরকে ঢেলে দিয়েছিলাম উত্তাল বর্ষার শরীরে। বসন্তের কৃষ্ণচূড়া দেখে দেখে যখন পার হতাম সুরমার ক্বীন ব্রিজ, তখন মনে হতো এই শহরে ভোর হয় জীবনের স্বপ্ন নিয়ে। রিকশাঅলার ক্রিং ক্রিং আওয়াজ আর লাল ইট বহরকারী হলুদ ট্রাকগুলোর হর্ন যেন ফাটিয়ে দিতে চাইতো কর্ণযুগল। ''পাবলিক কেরিয়ার সিলেট এরিয়া'', কিংবা ''পাঁচশ গজ দূরে থাকুক''- সাইনগুলো পড়া হয়ে যেতো হাঁটতে হাঁটতে। বেদের নৌকোগুলো বাঁধা পড়তো চৈত্রের খরায় যে নদীতে, সেই নদী সুরমার খেয়া পার হতে হতেই তাকিয়ে দেখতাম নদীটির একপাড় ভাঙছে। তবে কি খুব শিগগির গড়ে উঠবে অন্য পাড়? এমন প্রশ্নও জাগতো মনে অনেকটা পশ্চিমে হেলে পড়ার সূর্যের মতো।
আমি সব সময় সূর্যাস্তকে মনের শেষ প্রশ্ন করতাম কেন? একটি দিন কি তবে কয়েক টুকরো স্মৃতি নিয়েই ক্রমশ ডুবে যায়। আজ মনে পড়ছে সেই কবিতাটির কথা। যা লিখেছিলাম সতেরো বছর বয়সে।
আমার কোনো বাল্যভাগ্য ছিল না
শিশির ঢেকে দিয়েছিল সবুজ সূর্যাস্তের স্মৃতি। তাই
বলেই বোধ হয় হারানো সূর্যকে আমি খুঁজি
অবিনাশী আত্মার ঘ্রাণে। বনে এবং বীমাহীন
জীবনে। যেখানে সূর্য এবং ভাগ্য হাঁটে ঈশানের
সমান্তরাল বিভায়।
‘বাল্যভাগ্য’ কবিতাটি দীর্ঘদিন পর কাঁচা হাতে লেখা ডায়েরির পাতা থেকে কুড়িয়ে তুলি। সেসময় জীবনকে বীমাহীন ভেবেছিলাম। আজ কি জীবন হতে পেরেছে কবিতায় বীমাকৃত?

কবিতা, চিত্রকলা, শিল্পচারুকে খুঁজে খুঁজে পথ চলতাম পীচঢালা কালো দাগগুলো গোনে গোনে। সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে প্রথম যেদিন ঢুঁ মারি সেদিন আমার গভীর দৃষ্টি কাড়েন একজন ত্যাগী পুরুষ। খুব প্রখর ধ্যানী মনে হয়েছিল তাকে প্রথম দেখায়। মুহম্মদ নুরুল হক। উপমহাদেশের এক অন্যতম গ্রন্থগারিক। কথা বলে মনে হয়েছিল এক জীবন্ত গ্রন্থকোষ তিনি। তাঁর হাত ধরেই সাহিত্য সংসদে এসে বই পড়ার অভ্যেস গড়ে উঠে আমার। তিনিই শিখিয়ে দেন গদ্যের, কবিতার ভেতরে কিভাবে ঢুকে যেতে হয়।
অনেক সময় কলেজের ক্লাস ফাঁকি দিয়েও তাই ছুটে যাওয়া হতো অসমাপ্ত গ্রন্থটির পাঠ শেষ করার জন্য। এতে লাভ এবং ক্ষতি দুটোই যে হয়েছে, তা এখন খুব ভালো করে বুঝতে পারি। কিন্তু সব লাভও কি জীবনকে তুষ্ট করতে পারে সমানভাবে? কোনো অতৃপ্ত আত্মার স্বপ্নকথা বলতে-বলতে-বলতে কিংবা উপন্যাসের কোনো চরিত্রের মাঝে ডুবে যেতে যেতে মনে হয়েছে আমিই সেই চরিত্র। লেখক কিংবা লেখিকা যা বলতে চেয়েছেন, আমি যেন তারই প্রতিচ্ছায়া।
একজন কবি তার ছায়া দেখা কখন শিখেন? কোনো মূর্ত প্রতীক কবিকে নিয়ে যায় প্রেমের নিখিল বাগানে? জীবনানন্দ দাশের ‘কবিতার কথা’ পড়তে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেছি অনেকবার। বুঝা হয়ে ওঠেনি। তাই পড়েছি, ভেবেছি, পড়েছি। রাতের আলোতে ডুবে গিয়ে সমৃদ্ধ করেছি নিজেকে। মনে মনে আওড়িয়েছি--
এসো আজ কিছুক্ষণ স্বপ্ন দেখা যাক!
পথে ঘাটে মাঠে বনে কেমন জোনাক
জোনাকি, তোমার হাতে কাজ থাকে যদি,
পুরনো সে নদী
খানিক পেরিয়ে এসো, এইটুকু পথ
পাঁচিলের এপাশেই সোনালি শপথ!
[জোনাকি /আহসান হাবীব]

জীবনে কতোবার শপথ ভঙ্গ করেছি, এর হিসাব নিজের কাছ থেকে গেলে হাসিই পায়। কারণ শপথ তো কেবল উন্মাদেরাই করে! তবে কি আমি উন্মাদ ছিলাম, কবিতার জন্য? সুরের জন্য? ছন্দের বিদীর্ণ বারান্দায় দাঁড়িয়ে আমি কি প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম সেই প্রথম উন্মাদনা! এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া বাসিয়া নদীর তীরে বসে থেকেছি অনেকগুলো বিকেল। মাথায় দীর্ঘ চুলের ঢেউ। পাছে কে ফিসফিসিয়ে বলেছে- ‘হবে না কিছুই’। কেউ বলেছে''ওহ !তারে আবার নতুন সমাজতন্ত্রে পেয়েছে।’ কবিতা, সমাজতন্ত্রের সাক্ষী হয়ে থাকে কি না - সে প্রশ্নের জবাব আমি খুঁজিনি কখনো। তবে কবিতা মানবতাবাদের দোসর এবং হাতিয়ার দুটোই হয়, তা আমি জেনেছি বহু আগেই।
‘তুমি পর্বতের পাশে বসে আছো:
তোমাকে পর্বত থেকে আরো যেন উঁচু মনে হয়,
তুমি মেঘে মেঘে উড়ে যাও, তোমাকে উড়িয়ে
দ্রুত বাতাস বইতে থাকে লোকালয়ে,
তুমি স্তনের কাছে কোমল হরিণ পোষ,
সে-হরিণ একটি হৃদয়।’
[হরিণ/আবুল হাসান]

কবিতাকে ভালোবেসে আমি তাহলে আজীবন কি পুষেছি? সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজলেই ফিরে যাই প্রাণে ঘেরা সিলেট শহরে। জেলা শিল্পকলা একাডেমী ভবনটি সুরমার তীরেই অবস্থিত। সেখানে বসে আপন মনে গান শিখাচ্ছেন কবি-গীতিকার সৈয়দ মুফাজ্জিল আলী। ভরাট কণ্ঠ তার। আমি একজন বিবাগী কিশোর। গেয়েই চলেছেন...
আমি যাইমু ও যাইমু আল্লাহরও সঙ্গে
আল্লাহ বিনে হাসন রাজা কিছুই নাহি সঙ্গে

তাঁর সঙ্গে কোরাস গাইছেন একদল ছাত্রছাত্রী। শিল্পকলা একাডেমীর পাশেই সারদা স্মৃতি ভবন। সেখানে চলছে হয়তো কোনো রাজনৈতিক সেমিনার। কিন্তু শিক্ষানবিশ শিল্পীদলের রেওয়াজ থামছে না। এই না থামার দৃশ্য দেখতে দেখতেই চোখ রেখেছি শ্রাবণের সুরমা নদীতে।
[ কিছু অংশ / কবির আত্মকথন , কবিতার সুষম সাম্রাজ্য ]


সিলেটের মাটি অনেক ধ্যানী- গুণীর জন্ম দিয়েছে। মুহম্মদ নুরুল হক কিংবা সৈয়দ মুফাজ্জিল আলী - তাঁদেরই দুজন।
শাহেদ আলী , দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ এর মতো পন্ডিত ব্যক্তিত্বের
সহচর্য পাবার সুযোগ হয়েছে আমার। আমি দেখেছি কিভাবে পলিমাটিকে
পরখ করতে পারেন জিব্রাইলের ডানা খ্যাত শাহেদ আলী ।
এই বইটি ১৯৫৩ সালে বের হয়।
আজ যারা নৈতিক স্খলনের মাথা খেয়ে তথাকথিত ''আধুনিক'' আর ''অনাধুনিক'' এর ধূয়া তোলে বাতাস গরম করবার নগ্ন প্রচেষ্টা চালিয়ে বগল বাজাচ্ছেন , তাদেরকে আমি আবারও জিব্রাইলের ডানা পড়ে দেখার বিনীত অনুরোধ করি ।
আমরা জনি কবি কবিতা লিখেন, আর কৈতর বাকবাকুম করে। আজ যারা
গলা ফুলিয়ে কৈতর এর মতো স্বর তোলায় মত্ত তারা অতীত ঐতিহ্য ভুলে
গেলে সুরমা-কুশিয়ারা অথবা টেমস - হাডসনের স্রোতেই হারিয়ে যাবেন , সন্দেহ নেই । আমি খুব স্পষ্ট করে বলি , আমি হাসন- রাধারমন- শেখভানু-শীতালং- মওলানা ইয়াসীন- ইব্রাহিম তশ্না - মরমী মজির - শাহনূর- দূর্বিন শাহ - শাহ করিম পড়েছি শুরুতে। এখনও পড়ছি। তারপর
বেরিয়েছি বোদলেয়ার , পিকাসো এমন অনেকের খোঁজে। তাই আমার
ভাবনায় কোনো খাদ নেই ।
( .....চলবে ........)

ছবি ও লেখা - দৈনিক সিলেটের ডাক । ১৮ জুলাই ১৯৯২

সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৯
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×