অনেক কিছূ বলার আছে, অনেকেই বলবে, না বলার মত ঘটনা তো অবশ্যই না ...হ্যাঁ বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচের কথা বলছি। ...
আমরা মুগ্ধ ..এবং পুরো খেলায় আশরাফুলের একটি বিষয় আমার নজর কেড়েছে ...বিষয় খানা হলো জিম্বাবুয়েন সাদা খেলোয়াড় আর ডব্লিউ প্রাইস কে তার নামের অর্থ মানে প্রাইস এর অর্থ যে মূল্য তার মূল্য বুঝিয়ে দিয়েছে আমাদের বীরপুরষ। কেমনে...
আগে পরিসংখ্যান টা দেখে নেন..
আশরাফুল প্রাইসের মোট বল খেলেছে ৩২ টি , এই বল খেলে ৫টা চার আর একটা ৬ সহ মোট ৩২ রান করেছে। ( আজ আশরাফুলে বলারওয়াইজ এর নিকটতম হলো উৎসেয়ার ১৭ বলে ১৮ রান) ।
এর মধ্যে ১৯তম ওভারে , প্রাইস এর সম্ভবত তৃতীয় ওভাওে আশরাফুল নিয়েছে মূল্যবান ১৯টি রান ( এক ছয়, চার চার , এক এক)
ঐ ওভার নিয়েই কথা। তার আগের প্রাইসের ওভারে ও বলগুলো আশরাফুল আর তামিম বাবাজী খেলতেই পারছিলনা। তখন মনে হলো প্রাইস আশরাফুলের উদ্দেশ্যে কিছূ একটা বলে থাকতে পারে। হয়তো এরকম কিছূ ---কি কেমন , এত সোজা না খেলা ...টাইপ কিছূ।
বোঝা গেলো ঐ সেই ১৯ রানের ওভারটির একটা ছয় আর চারের পরই ..
তামিম কিছূ একটা বলে শুভেচ্চা বার্তা সহ ঠান্ডা করতে গেলো মনে হলো আশরাফুলকে ...আশরাফুল প্রাইসের দিকে তাকিয়ে গর্ব ভরা চোখের চাহুনীতে যেন বলল মনে হলো..দেখ মাইর কারে বলে ..
এরপরও প্রাইস বল করতে গেলেই আমার মনে হয়েছে আশরাফুলের তেজ বারবার বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়েছে...
এই শান্ত তেজ যেন থাকে সারা টুর্নামেন্ট জুগে গো দয়াময়..
শেষ কথা..( বিদ্যুৎহীনতার কথা ছাড়া কোন লেখা কি এই পোড়া দেশে হয়)...তাড়াতাড়ি খেলাডা শেষ হওনে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অপ তাড়নায় খেলা দেখা থেকে বঞ্চিত হতে হয় নি আজ..সেই জন্যও আজকের তাড়াহুড়া লাগানো খেলোয়াড়গুলোরে বিশেষ ধন্যবাদ।
।। তৃতীয় শতকের অভিনন্দন এই ক্ষুদ্র বাংগালীর তরফ থেকে গো আশরাফুল।।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৩৯