১. ১৪ই শাবান দিবাগত রাতে জাগরণ করে নফল ইবাদত বন্দেগী, যিকির-আযকার ও তিলাওয়াতে লিপ্ত থাকা। যে কোন নফল নামাজ যে কোন সুরা দিয়ে যত রাকাত ইচ্ছা পড়তে পারেন। নফল নামাজ ঘরে পড়াই উত্তম। একান্ত ঘরে যদি পড়ার পরিবেশ না থাকে তাহলে মসজিদে পড়তে পারেন।
২. এ রাতে বেশী বেশী দুআ করা।
৩. এই রাতে কবর যিয়ারতে যাওয়া যায়।
৪. এই রাতে মৃতদের জন্য দুআ করা ছাড়াও অন্যান্য ইছালে ছওয়াব করার অবকাশ আছে। যেমন কিছু দান খয়রাত করে বা নফল ইবাদত করে তার সওয়াব মৃতদেরকে বখশে দেওয়া। এরূপ করাও উত্তম।
৫. পরেরদিন অর্থাত ১৫ই শাবান নফল রোজা রাখা উত্তম।
৬. শবে বরাতে (১৪ই শাবান দিবাগত রাতে) গোসল করাও মোস্তাহাব।
উপরিল্লিখিত ৬টি বিষয় ব্যতীত শবে বরাত উপলক্ষ্যে আর বিশেষ কোন আমল কুরআন ও সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত নয়। হালুয়া রুটি তৈরী, মোমবাতী জালানো, আতশবাজী ও পটকা ফোটানো ইত্যাদি নিষিদ্ধ। এগুলো রছম, বিদআত ও গুনাহের কাজ।
তথ্য: আহকামে যিন্দেগী
শবে বরাতের আমল সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন প্রথম আলোর এই পোষ্ট টিতে
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৩৬