somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাকার দম্ভোক্তি লেখাটা পইড়া

১৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাকার দম্ভোক্তি

এই ব্যটার কথা শুইন্যা কারো দাঁত কিড়মিড় করে, সেটি ভিন্ন বিষয়। নির্বাচন কমিশনের ভাঁড়গুলারে এই জাতীয় হক কথা কওনের মানুষওতো কখনো কখনো লাগবো, নাকি? ডক্টর শামসুল হুদা মিয়া ও তার ভাই বেরাদরেরা যেইভাবে কথায় কথায় বিএনপিরে আইনের হাইকোর্ট দেখায়, তাগোরে এইরম কয়েকটা থাপ্পর মারন খারাপ কাম না, আমিতো সওয়াবের কাজ মনে করি।

এইবার আসেন সালাদিন-ভায়া নাকি তথ্য গোপন কইরা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করসে। ভালা কথা, কি তথ্য? তথ্যটি হইল: তেনি কিছু স্কুল-কলেজের পাশ টাশ কইরাসেন কিন্তু বেবাক পড়ালেখার তথ্য গোপন কইরা শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই এই মর্মে তথ্য দিসেন কমিশনে। হাঁ, বিশাল অপরাধ বটে। আছে কইলে সার্টিফিকেট খুঁজতো, নাই কইসে তাই তথ্য গোপনের অভিযোগ। ধুউউহ। সালা চৌধুরীরে লই এই ফালতু ক্যাঁচাল যখন নির্বাচন কমিশন শুরু করসে তখন থিকা এই নির্বাচন কমিশনের ভাঁড়গুলোর বুদ্ধিশুদ্ধি সম্পর্কেও হতাশ হইলাম। আইন জ্ঞানতো বলদগুলার নাই বললেই চলে। আগে মঈনউর কথায় চলতো, অহন চলে হাসিনার কথায়। নিজেগো মাথার থুন এইসব মোটা মোটা আইন বাইরঅয় যার বেশির ভাগই শস্তা ভিলেজ পলিটিকসের বুদ্ধি।

অহন আসেন এইটারে কি তথ্য গোপন কওয়া যায়?

এই তথ্য গোপন ব্যাপারটি কমিশন আইনে যতো বদ মাথার লোকজনই ইনক্লুড করুক এইটার স্বাভাবিক ইন্টারপ্রিটেশন দাঁড়াইবো তথ্য গোপন কইরা বা ভুল তথ্য দিয়া যারা এই গোপনীয়তার এবং/অথবা ভুল তথ্যের সুযোগ গ্রহণ কইরাছে নির্বাচনে, তাগোরে কাটগড়ায় দাঁড় করানো। মানে হইল তথ্য গোপন কইরা বা ভুল তথ্য দেয়া- এই টার্মখানির উদ্দেশ্য হইল যাতে কেহ নিজেরে মিথ্যাভাবে ভুল পরিচয় দিয়া রিপ্রেজেন্ট কইরা নিজেরে উঁচু তর্পের অথবা সাধু লোক বইলা পরিচয় দিয়া জনগণের ভোটরে প্রভাবিত করসে কিনা- সেটাই খতিয়ে দেখা।

তাইলে দেখা যাইতেসে এখানে সালা চৌধুরী ভায়া এর কোন জিনিসটা করছে আমি ধরবার পারতেসি না। সালা ভায়া তো নিজেরে মূর্খ বইলা দাসখত দিসে নির্বাচন কমিশনের কাগজপত্রে। সে কোন সুযোগ নিল এই দাসখত দিয়া?

এই মুর্খ লোকের চালাকিতে আমি মুগ্ধ না হয়া পারি নাই। আর নির্বাচন কমিশনের ভাঁড়গুলার লাফালাফিতে আমি যারপর নাই বিরক্ত।
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণা!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭



নীচে, আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণাকে ( পেশগত দক্ষতা ও আভিজ্ঞতার সারমর্ম ) আমি হুবহু তুলে দিচ্ছি। পড়ে ইহার উপর মন্তব্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ড্রেনেই পাওয়া যাচ্ছে সংসারের তাবৎ জিনিস

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০



ঢাকার ড্রেইনে বা খালে কী পাওয়া যায়? এবার ঢাকা সিটি কর্পোরেশন (উত্তর) একটি অভুতপূর্ব প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। তাতে ঢাকাবাসীদের রুচিবোধ অথবা পরিচ্ছন্নতাবোধ বড় বিষয় ছিল না। বড় বিষয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

মোজো ইদানীং কম পাওয়া যাচ্ছে কেন?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৭


শুনলাম বাজারে নাকি বয়কটিদের প্রিয় মোজোর সাপ্লাই কমে গেছে! কিন্তু কেন? যে হারে আল্লামা পিনাকী ভাট ভাঁওতাবাজিদেরকে টাকা দিয়ে 'কোকের বিকল্প'-এর নামে 'অখাদ্য' খাওয়ানো হচ্ছিলো, আর কোককেই বয়কটের ডাক... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

আজ (১০ মে ২০২৪) রাত দুইটা দশ মিনিটে নিউ ইয়র্কের পথে আমাদের যাত্রা শুরু হবার কথা। এর আগেও পশ্চিমের দেশ আমেরিকা ও কানাডায় গিয়েছি, কিন্তু সে দু’বারে গিয়েছিলাম যথারীতি পশ্চিমের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×