তুমি ছিলে সেই লগ্নে বিরহী বেলায়
আস্তরাগের নিচের সেই সোনালী আলোয়
উত্তরীয়র প্রান্ত ছোঁয়া কম্পিত বাতাসে
চাহি ঊর্ধ্ব পানে রূজ্জ দৃপ্ত সৌম্য মূর্তিতে।।
এঁকেছি সেই ছবি আমার নিভৃত মানশে
রেখেছি একান্ত নিজস্ব কূঠুরীতে সুরক্ষিত
যেখানে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত মনবিকাসে
উড়েছি কল্পনার ফানুসে রঙ্গে রঙ্গে রঙ্গিন।।
কেন জানিনা আমার স্বাভাবিকতায় আমি
ছিলাম বড় আস্থাময় প্রশান্ত বিকেলের লয়ে
ধীর পদে এসেছিলাম গোধুলীর মিলন বেলায়
চারিদিকে ছঁড়িয়ে আমার আন্তর নিহীত সুবাস।।
কদাকার কুৎসিত কেন এত বিভৎসতা
নর্দমার কীটগুলোকে মনে হয় আনেক
নির্মল পবিত্র। ওদের আবাস সেথা
সেখানেই তারা তাদের মতই মুখোশ থাকেনা ।।