somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৮ই জুন, ২০০২:সনি হত্যাকান্ডের ৭ বছর; কারো কারো এখনো মনে পড়ে কিংবা মন পোড়ে

০৮ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গড়িয়ে গড়িয়ে সাত-সাতটি বছর পেরিয়ে গেল।সেই ২০০২ থেকে আজকের ২০০৯।সেদিনের বিশোর্ধ আবেগাক্রান্ত তরুনরা আজ ত্রিশের গোড়ায় দাঁড়নো সংসারী, বৈষয়িক ব্যাক্তি।সেদিনের অনেক প্রত্যক্ষদর্শি, কান্নায় চোখভেজানো অনেকেই সবকিছু যে বেমালুম ভুলে গেছে তা হলফ করে বলা যায় এবং তা জীবনের স্বাভবিক নিয়মেই।

জীবন চলে আপন গতিতে, বিগত কিংবা আগত কারুর জন্যই যে এক দন্ড সময় খরচা করে না।

৮ই জুনের এইরাতে ব্লগে বাংলাদেশিদের ক্রিকেটপ্রেমিদের অভিমান, ক্ষোভ, চিৎকার, হতাশা।ঘড়ির কাটা যদি কোনভাবেই পিছনদিকে ৭ বছর ঘুরিয়ে নেয়া যেত, তবে এমনি একরাতে আমরা কষ্টে, হতাশায়, ক্রোধে, কান্নায় আর্তনাদ করেছিলাম, চিৎকার করেছিলাম।

সময়ের স্রোত সবকিছুই ভুলিয়ে দেয়।জীবন এমনই।

আমি কোনভাবেই আবেগপ্রবন মানুষ নই।উপরুন্ত যেসব কর্ম সম্পাদন করিলে কাউকে আবেগপ্রবন বলা যায়, আমি তাহা অযতনে কিংবা সযতনে পরিহার করে থাকি।তবু যেহেতু মানুষ হিসেবে জন্ম, হঠাৎ হঠাৎ আবেগপ্রবন হয়ে যায়।পরবর্তিতে সেই অনুভুতিটাই নিজের কাছে কেমন খেলো মনে হয়।

তেমনি এক লেখা; গতবছরের আগষ্টে লিখেছিলাম।আজ ৮ই জুনের এইরাতে আবার দিলাম:

৮ই জুন,২০০২ : অতঃপর একটি খুনী বুলেট তাকে অকস্মাৎ থামিয়ে দেয়

বারটা ঠিক মনে নেই।কিন্ত তারিখটা স্মৃতিতে এখণো দাউদাউ করে জ্বলছে।
৮ইজুন,২০০২।আগের রাতে হলে হলে ছেলেদের কি রকম একটা জটলা দেখেছি;
ছোটখাটো মিছিলও বা হয়েছিলো কি?সামনেই ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০০২;”ছুটি চাই,খেলা দেখতে দিতে হবে”,”খেলা আর ক্লাস একসাথে চলবে না”-ইত্যাকার স্লোগান কিংবা দাবী যতটা হাস্যকরই শোনাক না কেন,হ্ল কম্পাউন্ডে,স্পোর্টস্‌ রুমে,ডাইনিংয়ে কি ক্যান্টিনে গুণগুণ,ফিসফিস কখনোবা জোরালে স্বরে ভাসছিলো।শুনেছি কোন হলে জানি খুব ছোটখাটো মিটিং হয়ে গেছে;”কালকে গেট আটকানো হবে” সেই মিটিংয়ে বরাবরই সাহসী হিসেবে খ্যাত কিছু ছেলের সিদ্ধান্ত।

ঘুম থেকে কি একটু দেরিতে উঠেছিলাম নাকি ক্লাস ধরার জন্য ঠিক সময়টাতেই!তবে ক্লাসে যে যায়নি,সেটা নিশ্চিতভাবেই জানি।আগের রাতের সিদ্বান্তমতোই মেইন ফটকে সামনে ক্রীড়াপ্রেমী ছাত্ররা অবস্থান নিয়েছে।আর যথারীতি ছাত্রকল্যান পরিচালক সহ ছাত্রপ্রেমী শিক্ষকদের সেই ছাত্রদের বোধ-বুদ্ধি জাগ্রত করার ব্যার্থ চেষ্টা।অতঃপর ছাত্র-শিক্ষক মনোমালিণ্য,এবং কলহ।উপাচার্য মহাশয় নাকি ছাতা হাতে বেয়াড়া ছাত্রদের তাড়া করছিলেন এমনটাও শুনেছিলাম।

সকাল হালকা মতো বৃষ্টি হয়েছিলো কি!না হলে উপাচার্য মহাশয়ের হাতে ছাতা আসে কোথা থেকে।নিত্যাদিনের মতোই মফিজ ভাইয়ের ক্যান্টিনে সেই একঘেঁয়ে ,বিরক্তিকর প্রায় অখাদ্য নাস্তাটা সেরে ফেললাম।ক্যাম্পাসের মেইনগেটে হালকা ঝামেলা হয়েছে;সুতরাং ওইদিকে পা বাড়ানোর কোন মানেই হয়না।এমনিতে ক্লাসে যায় চরম অনাগ্রহে ;শুধুমাত্র ক্লাস এটেন্ডেন্সের কোটা পূরণ করতে,সেইখানে কোন ছুঁতা পেলে তো কথাই নাই।ক্লাস নাই,ক্লাসটেস্ট নাই;সো নো পড়াশোনা।
হাতে এখন অখন্ড অবসর।চাইলে কমনরুমে আনন্দবাজার পত্রিকায় ভারতীয় যৌবনবতী ফিল্মি কন্যাদের দূর্দান্ত ছবি দেখা যায়,টেবিল টেনিস কিংবা ক্যারাম বোর্ডে দুইএকদান খেলাও যেতে পারে।

সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে বন্ধু’র বাড়ী ৩০৪, রশিদ হলের দিকে রওনা দিলাম।উদ্দেশ্য সত্যজিত,ঘটক মৃণাল কিংবা সাব-টাইটেল সহকারে কোন বিদেশী ভাষার ছবি দেখবো।বন্ধু মহলে তখন প্রবল বিক্রমে হলিউড কিংবা বলিউড’কে প্রতিহত করার চেষ্টা ।আর আমি সেই চেষ্টার আপাতত চোখ-কান-নাক বন্ধ করে সমর্থক।

হলগেটে ছাত্রদের বেশ আনাগোনা,বেশ একটা চাঞ্চল্য সবার মাঝে,কেউ কেউ হয়তোবা উত্তেজিত ছিলো,ততোটা খেয়াল করিনাই।ভীড়-ভাট্টা’য় বরাবরই নিরুৎ‌সাহী আমি।সবাইকে পাশ কাটিয়ে উঠে গেলাম তিনতলায়।রুমে আড্ডা চলছিলো,হঠাৎ‌ কে জানি হন্তদন্ত হয়ে খবর দিলো ক্যাম্পাসে গুলি চলেছে।সিড়ি দ্রুত বেগে নামতে নামতে জানা গেলো আরো কিছু তথ্য;আজকে কিসের জানি টেন্ডার ছিলো আর সেই টেন্ডার পেতেই বুয়েট ছাত্রদল-ঢাবি ছাত্রদলের মধ্যে রেষারেষি।তারই জের ধরে এই গোলাগুলি।বুয়েট ছাত্ররা গোলাগুলি’তেও ঢাবি ছাত্রদের সাথে টেক্কা দেয়; এইটা ভেবেও হয়তোবা অনেকের মতো আমিও খানিকটা পুলকিত হয়েছিলাম।

নীচতলার করিডর ধরে আমরা সবাই ছুটছি,উদ্দেশ্য হলগেট ;সেই ছোটখাটো জটলা বেশ বড়সড় একটা ভীড়ে পরিবর্তিত হয়েছে।নিত্যনতুন খবর আসছে।বুয়েট ছাত্রদল নাকি তীতুমীর হলে অবস্থান নিয়ে সেখান থেকে গুলি চালাচ্ছে।আর হলের সামনের রাস্তায়,শহীদ মিনারের আশেপাশে অন্যগ্রুপের অবস্থান।দুই-এক রাউন্ড গুলির শব্দও কি শুনেছিলাম?হঠাৎ‌ খবর এলো,এই গোলাগুলিতে কে জানি মারা গেছে। আমরা একটু ভীত হলাম সেই সংগে একটু বেশী উত্তেজিত,উচ্চকন্ঠ।তবে যেহেতু হতভাগ্যের নাম-পরিচয় জানিনা,তাই আরো অনেক বিচ্ছিন্ন ঘটনার মতোই তা আমাদের মনে তেমন কোন রেখাপাত করলো না;নিহতের নিয়তি ভাগ্যে ইহা লেখা ছিলো,আমরা এমনি করে সান্তনা পেতে চেয়েছিলাম।

অত;পর সেই শব্দজটের মাঝে,হরেক কথার ভীড়ে, বিভিন্ন জনের বিভিন্ন স্কেলের আওয়াজ,চিৎকার ছাপিয়ে নিহতের নাম পরিচয় জানা গেলো।নিহতজন একটি মেয়ে,এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই মেয়ে; কেমিকৌশল বিভাগের লেভেল-টু/টার্ম-২ -এর ছাত্রী সাবেকুন নাহার সনি।সে ক্লাস করতে গিয়েছিলো অন্য যে কোন স্বাভাবিক দিনের মতোই,ফিরেছে লাশ হয়ে।
দুদল খুনীর মাঝখানের শেষ্ঠতের লড়াইয়ে,হঠাৎ একটি বুলেট স্তব্ধ করে দিয়েছে তার হৃদপিন্ডের স্পন্দন,ফুটো করে দিয়েছে ফুসফুস,থেমে গেছে পৃথিবী নামক আজব গ্রহে তার স্বপ্ন যাত্রা।



আচ্ছা, আমি কি সেদিন কেঁদেছিলাম।এক অচেনা-অজানা মেয়ে, আগে কখণো দেখিনি,নামও শুনিনি,শুধু একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত এবং সে এখণ মৃত-এই সত্যটা কি কান্নার মতে যথেষ্ট আবেগ’কে আনয়ন করার জন্য যথেষ্ট।আমি দূর্বল চিত্তের মানুষ।তারপরও আমি জানি,আমি কাঁদিনি যদিওবা দু-এক ফোটা অশ্রু ঝরে থাকে ,সেটা নিতান্তই বেঁচে থাকার আনন্দে। খুণীর ছড়্‌ড়া বুলেট অন্য যে কাউকে বিদ্ধ করেছে আমাকে তো আর নয়;আমি এখণো জীবিত।এমনই প্রবল আমার আত্মপ্রেম।যদিওবা সেই গুলিবিদ্ধ আত্মা আমাদের আর অপরিচিত হয়ে থাকেনি।

জিব্রানের ভাষায়,

No strangers are you among us, nor a guest, but
our son and our dearly beloved.

অতঃপর আমরা ফুঁসে উঠেছিলাম,আমরা গর্জে উঠেছিলাম;আমরা হিংস্র হতে চেয়েছিলাম,আমরা প্রতিবাদ করতে চেয়েছিলাম।

মিছিল-অবরোধ-স্ট্রাইক-শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত-হল ভ্যাকান্ট-বিশেষ নিরাপত্তা তল্লাশী-পুণরায় একাডেমিক কার্যক্রম চালু-মানববন্ধন-স্ট্রাইক-অনশন-ঘেরাও-আলটিমেটাম-পুলিশী আক্রমন-পুলিশী নির্যাতন-বিশ্ববিদ্যালয় আবারো বন্ধ ঘোযনা-প্রহসনের বিচার............

পলাতক প্রধান আসামীর কারাদন্ড...।সেই পলাতক আসামি এখনো পলাতক.........!অর্জিত হয়নি প্রায় কোন দাবীই,এমনকি সনী’র নামে এখণো নামহীন বুয়েটের ছাত্রীহলের নাম।

ব্যার্থ আন্দোলন,নিদারুন হতাশা।
আমরা নিজেদেরকে পরাজিত ভেবেছিলাম,হতাশা আমাদের আষ্ঠেপৃষ্টে বেঁধে ফেলেছিলো।
তবু অনেকঅনেক দিন পরে নির্জনে বসে একলা ভাবি, “কিছুই কি অর্জিত হয়নি”!
আমার কানে বাজে পিট সিগারের গাওয়া কয়েকটি লাইন।

Only thing we did was wrong,
Staying in the wilderness too long
The only thing we did was right
Was the day we began to fight?


সময়ে কোন শোকই না প্রশমিত হয়।সময়ের সংগে অসমান যুদ্ধে কোন আবেগেরই বা পরিত্রান আছে।গোগলের বয়ানে পড়েছিলাম।
“আমি এক ব্যাক্তিকে জানতাম,যার মাঝে যৌবনের শক্তির স্ফুরণ ঘটেছিল,সে ছিল মহত্ত্বের এবং অন্যান্য সদ্‌গুনের আধার।সে প্রেমে পড়েছিলো আর সেই প্রেম ছিলো কমনীয়,উদগ্র,প্রমত্ত,দুঃসাহসী,সরল।কিন্তু তার ভালবাসার পাত্রী-দেবী প্রতিমার মতো সুন্দরী কোমল মেয়েটি-মৃত্যের করাল গ্রাসে পতিত হল।যে ভয়ানক মানসিক যন্ত্রণার বিক্ষোভে ,যে প্রমত্ত বিষন্নতার দহনে,যে সর্বগ্রাসী হতাশায় এই হতভাগ্য প্রেমিকটি নিপীড়িত হচ্ছিল তেমন আমি কদাচ দেখেনি।

বাড়ির লোকের তাকে চোখে চোখে রাখত;যা দিয়ে সে আত্মহত্যা করতে পারে এমন সমস্ত কিছুই তার কাছ থেকে লুকিয়ে রাখা হয়।দু-সপ্তাহ পর সে একটু ধাতস্থ হলো; তাকে স্বাধীনতা দেয়া হলো।আর সেই স্বাধীনতার সুযোগে সে যা করল তা হল পিস্তল কেনা এবং সেই পিস্তল দিয়ে সে তার মাথার খুলি চূর্ন-বিচূর্ণ করে ফেললো।ভাগ্যক্রমে এক যশস্বী ডাক্তার সবাইকে অবাক করে দিয়ে তাকে সারিয়ে তুললো।তার উপর আরও কড়া নজর রাখা হতে লাগল।এমনকি টেবিলে খেতে বসার সময় তার পাশে ছুরি পর্যন্ত রাখা হত না;কিন্তু শিগগিরই সে আরেকটা সুযোগ বের করলো-চলন্ত গাড়ির তলায় ঝাঁপ দিলো।তার হাত-পা ভাঙল;কিন্তু এবারেও তাকে সারিয়ে তোলা হল।এর একবছর পর আমি তাকে দেখতে পাই এক জনাকীর্ন হল ঘরে;সে টেবিলের ধারে বসে একটা তাসের চাল দিচ্ছিল স্ফুর্তির সংগে ,তার চেয়ারের উপর কনুইয়ের ভর দিয়ে তার তরুণী বধূটি পয়েণ্টের হিসাব রাখছিলো”।


ব্যাক্তিমানুষ চিরদিন বেঁচে থাকেনা,তার সৃষ্টশীলতা টিকে থাকে।কবি হয়তো অনিবার্য মৃত্যকে ফাঁকি দিতে পারেনা কিন্তু কবিতা বেঁচে থাকে।সাধারণ এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী সনি হয়ে সময়ের আবর্তে,কালের ধুলোয় হারিয়ে যাবে কিন্তু তার স্মৃতিফলকের মতোই আমাদের কারো কারো মনে থাকবে ,আনাড়ী হাতে লেখা তার কবিতার ক’টি লাইন,

এই আমি খুব আবেগপ্রবণ
এই আমি খুব জেদি
এই আমি খুব ছেলেমানুষ
এই আমি কিছুটা বাস্তব
এই আমি খুব একা।
১৮টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রজাতির শেষ জীবিত প্রাণ !

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫১



বিবিসির একটা খবর চোখে এল সেদিন । উত্তরাঞ্চলীয় সাদা গন্ডার প্রজাতির শেষ পুরুষ গন্ডারটি মারা গেছে । তার নাম ছিল সুদান । মৃত্যুর সময় তার বয়স ৪৫। বিবিসির সংবাদটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ এবং পরিমার্জিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর মধ্যে সে একজন ।।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯



আপনারা কতজন Umma Kulsum Popi চেনেন, আমি ঠিক জানি না। আমার পর্যবেক্ষণ মতে, বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ এবং পরিমার্জিত কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের একজন হলেন উনি। যদি বলি দেশের সেরা পাঁচজন কনটেন্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০, কিংবা ২/১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, বুঝবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



আপনার পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০ কিংবা ১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, তখন খোঁজ নিলে দেখবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

কোন বিষয়ের উপর অনেক মানসম্পন্ন পোষ্ট লিখলেও সামুতে আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×