somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দূরের জানালা

২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আবছা সন্ধ্যায় টিউশনি শেষে ফিরছে তনু। দিনের আলোটা দিগন্তে পুরোপুরি মিলে যায়নি। মনের ভিতরে চাপা কিছু ব্যথা আজ বারবার কেন জানি উকি দিচ্ছে। বাবা মারা যাওয়ার পর প্রায় বছর দুই হয়ে গেল। সংসারের পুরো চাপ ওর কাধের ওপর। এই চাপ নিয়ে ওর ভেঙে মচকে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যায়নি, বরং ভাই বোন নিয়ে ভালই আছে। মারা যাওয়ার আগে বাবা ওদের তিন ভাই-বোনের জন্য ছায়া দেয়ার মত মাথার উপরের টিনের চালাটি ছাড়া আর কিছুই রেখে যেতে পারেননি। সারা জীবন যে কী করল বাবা। তনু মনে মনে বলে, যাকগে এ প্রশ্ন এখন না ওঠাই ভাল। এসবের কোন উত্তর খোজাও ঠিক হবে না। বাবার আত্মাটা এখন শান্তিতে থাকুক। খালের পাড়ের শেওড়া গাছের পাশ দিয়ে হাটছে তনু, কয়েকটি ইদুর খসখস শব্দ করে চলে গেল। ভিতরের জল প্রায় শুকিয়ে গেছে। পাড়ার কয়েকটি ছেলে জল সেচে মাছ ধরেছে। কিনারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে তিতপুটি, খলসে মাছ। ইদুরদের হুটোপুটি এ মাছগুলোকে ঘিরেই।
বাড়ির খুব কাছাকাছি এসে পড়েছে তনু। মোনা খুব শব্দ করে পড়ছে। পিছনের বাগান ছাড়িয়ে রাস্তা থেকেও সে শব্দ শোনা যায়। ও বড় একটা ভাল ছাত্র না। সারাক্ষণ পড়তে পারে বইকি। পড়ার ভিতরে কোন বাছ বিছার নেই। হাতের কাছে যে কোন বই পেলেই হল, পড়ে শেষ করে দিবে। আর তাতে ফল হল, কাসে কখনও ভাল করতে পারে না। শাসানো কি কম হল এজন্য ওকে। কিন্তু ফেরানো গেল না। কিছু মানুষের কিছু অভ্যাস মরলেও যায় না, ওর অবস্থাও এর বাইরে নয়।

দরজায় টোকা পড়তেই তাড়াহুড়ো করে দরজা খুলল মোনা। কিরে তুই এখন কি পড়ছিস? সমাজ পড়ছি, মোনা বলল। তনু ঘরের ভিতরে ঢুকল। নিতু মায়ের পাশে বসে শাকপাতি কুটছে। নিতু যে পড়াশোনা রেখে শাক কুটতে বসছিস ? স্কুল বন্ধ নাকি, তনু জিজ্ঞেস করতে করতে ঘরে ঢুকলো। নারে আপু, স্কুল বন্ধ হল আবার কবে। এখন ভাল লাগছে না তাই পড়ছি না। একটুপর মন ভাল হলে আবার পড়ব, নিতু বলল। ওর কথা বলার ধরনটা বেশ চটপটে। কথা বলার সময় যেন মুখে খই ফোটে। তনু ওকে কতবার বলেছে, তুই স্কুলের বিতর্ক-টিতর্কের সঙ্গে লেগে থাকলে ভাল করতে পারতি। তবে এসব কথা আবার নিতুর কানে ঢোকে কম। এজন্য তনু সবসময় ওকে অলসদের রাণী বলে আসছে। টইটই করে কথা বলা ছাড়া আর কিছুই পারে না। তনু কাপড়-চোপড় পালটে ফ্রেশ হল। মাকে বলল, মা খাবার দাবার কিছু আছে। পেট জুড়ে ক্ষুধা। মা নিতুকে বলল, দেখতো নিতু মাচায় হাড়িতে কিছু আছে কিনা, থাকলে নামিয়ে দে। নিতু ঘরের মাচান থেকে খই নিয়ে এল। তনু খই চিবোচ্ছে আর মা-নিতুর সঙ্গে কথা বলছে।
ডিগ্রি পাশ করে তনু বাড়ির পাশে হাইস্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেছে। তিন সারে তিন হাজার টাকার মত বেতন পায়। চারপাচটা টিউশনি আছে। তাতেই স্বাচ্ছন্দে ওদের মাস কেটে যায়। তবে মায়ের মনে যে দুশ্চিন্তা লেগে আছে, তা দূর করবে কে? মা সবসময় ভাবেন, মেয়েটা বিয়ের বয়সি হয়েছে। বিয়ে-থা দিতে হবে। এমনিতেই ওর গায়ের রঙ কালো। এ যুগে কালো মেয়েদের কেউ কি শুধু শুধু বিয়ে করতে চায়, সঙ্গে অতিরিক্ত কিছু চাই। সে অতিরিক্তের পরিমানটা যে কত হবে তা নিয়েও মাথা ব্যথার অন্ত নেই। এ পরিমাণের কারণেই তো অনেকগুলো সম্বন্ধ ফিরিয়ে দিতে হল।
রাতে সবাই একই সঙ্গে খাওয়া দাওয়া করল। মোনা বলল, ও এখন আন্তন চেখভ পড়বে। ওটা শেষ না করলে ওর চোখে ঘুম আসবে না। তনু এতে কোন রাগ-টাগ করল না। যা ইচ্ছা তাই পড়–ক, কিছু একটা পড়লেই হল। এগারোটার পর তনু বিছানায় শরীর এলিয়ে দিল। সারাদিনের কান্তি শরীরে জমে আছে। পাশের রুমে আলো জ্বেলে বই পড়ছে মোনা। আশপাশের বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে অনেক আগেই। নিতু আর মা একই রুমে ঘুমায়। আজ নিতু হঠাৎ করেই কেন জানি মায়ের ওপর চটে গেল। মা নিচু স্বরে ওকে কি যেন বলল; আর তাতেই ও খেচাখেচি শুরু করল। ইদানিং ও বড্ড রগচটা মেজাজের হয়ে গেছে, গোটা দুই চড় বসিয়ে দিতে হবে ওর দুই গালে। নওশেরটাকে তনু ভাল করেই চেনে। পাড়ার লাগামহীন বাজে ছেলেদের দলে দেখা যায় প্রায় সময়ই। নিতু সঙ্গে ওর গোপন লিঙ্ক আছে। তনুর মনে এনিয়ে আগেই সন্দেহ জেগে ছিল। কিন্তু কাউকে বুঝতে দেয়নি, বলেও নি। মা ব্যাপারটা টের পেয়েছে বোধহয়। হয়ত তাই বকাবকি।

আজকালকার টিনএজার মেয়েদের কোন বাছবিছার নেই। যাকে তাকে পছন্দ করে বসে। পরে পুরোদমে পস্তায়। জীবনের গতি থেকে ছিটকে পড়ে অনেকেই। বাবা মারা যাওয়ার পর নিতুকে কোন ব্যাপারে ঘর থেকে চাপ দেয়নি ওরা। ভালই বুদ্ধি-সুদ্ধি হয়েছে। পড়াশুনা করছে নিয়মিত। কোন খারাাপ লক্ষ্মন চোখে পড়েনি। তাই ওকে ইচ্ছেমতই চলাফেরা করতে দেয়া হয়েছে এতদিন। ও যার সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছে, সে ছেলেটি সবে এবছর ইন্টার পরীক্ষা দিল। এখনও প্রায় সময়ই ছেলেটিকে স্কুলের আশপাশে দেখা যায় ঘুরঘুর করতে। উস্কোখুস্কো চুল নিয়ে যেনতেন যায়গায় দাড়িয়ে আড্ডা মারে। সঙ্গে দেখা যায় আরও কিছু লাগাম ছাড়া ছেলেপেলেকে। স্কুল ছুটি হলে একেবারে বেপরোয়া হয়ে মেয়েদেরকে টিজ করে। একটু সুযোগ পেলেই যাকে তাকে প্রেমের অফার ছোড়ে।
তনুর দুচোখের ঘুম চলে গেছে ওদের কথা কানে আসতেই। ভাবল, চোখ বুজে থাকলেও আর ঘুম আসবে না। তাই, বিছানা ছেড়ে উঠে আলো জ্বাললো। টেবিলে রাখা ইংরেজী গ্রামারটায় চোখ বুলালো কতক্ষণ। তনুর রুমে আলো দেখে নিতুরাও ওদের কথাবার্তা বন্ধ করল। মোনা বাতি নেভাল। ওর আন্তন চেখভ পড়া শেষ হল বুঝি। কাসের পড়া রেখে বাইরের বই পড়ার অভ্যাস ওর কমানো গেল না। শত চেষ্টায় ওর মাথায় আর ঢোকানো গেল না, রেজাল্ট ভাল করতে না পারলে এযুগে ওসব বিদ্যে কোন কাজেই আসবে না। কত পন্ডিত মসাই পথে পথে মাথা কুটে মরছে। অনেককেই এখন বলতে শোনা যায়, যার নাই কোন গতি সে করে পন্ডিতি। এ সময়ে এসে সায়েন্স, কমার্সের কোন একদিকে ভালভাবে ঝুকতে হবে। তনুর চোখে ঝিমুনি এসে গেছে। বাতি নিভিয়ে আবার শুয়ে পড়ল। ঘুমের তোড়ে চোখ প্রায় বন্ধ হয়ে এসেছে। তখন একটা শীতল হাত ওর কপালে আলতো স্পর্শ করল। তনুর পুরো শরীরে একটা শীতল ভাব এসে গেল। সব মায়েদের হাতই বুঝি সন্তানদের জন্য এরকম শীতল হয়।

আজ তনু ঠিক দুপুরে স্কুল থেকে ফিরল। গনগনে আকাশে মেঘের ছিটেফোটা নেই। রোদে ঘেমে ভিজে গেলো শরীর। মাও রান্না-বান্না সেরে চুলোর পিঠ কাদামাটি দিয়ে লিপে দিচ্ছে। তনু মাকে কিছু না বলেই ঘরে ঢুকল। পায়া ভাঙা খাটটির ওপরে আনমনে বসল। ইস, কেমন করে জানি নিজেদের অজান্তেই এই ছোট্ট সংসারটিতে নতুন করে একটি বিষজ্বালা এসে ঢুকল। কাজ সেরে মা এসে তনুর পাশে আলগোছে বসল। তনু মাকে বলল, এসব নিয়ে ভেবে ভেবে নিজেকে শেষ করে কোন লাভ নাই, মা। তুমি ওকে এখন শুধু বোঝাও, ফিরলে ভাল নাহলে তো আমাদের কিছু করার নেই। আরে প্রেম-টেম করলে বেছে-টেছে ভাল কোন ছেলের সঙ্গে করবি, কিন্তু কোথায় ও ওই লক্ষ্মীছাড়াটাকে খুজে পেল, আল্লাই জানে। মার মুখে কোন কথা নেই। চুপচাপ বসে রইল তনুর পাশে।

দুুপুরটা গড়িয়ে বিকালের সঙ্গে মিশে গেলো কখন তনু তা টের পায়নি। দিনের আলোটাও আস্তে করে পড়ে যাচ্ছে। বড় আম গাছটার পাশে গুটিকয়েক ছেলে মেয়ে বউছি খেলছে। খালি গায়ে ওরা ছোটাছুটি করছে। তনু উদাস চোখে তাকিয়ে আছে ওইদিকেই। তখন নিতু এসে ওর পাশে দাড়ালো। দুজনের কেউই কোন কথা বলল না। ছেলে মেয়েদের হইচইয়ের মধ্যে মূক হয়ে দাড়িয়ে আছে। মোনা স্কুল থেকে ফিরে হাড়িচাচা গলায় চেচামেচি করে মাকে ডাকছে। মা পাশের ঘরে ছিল। মোনার ডাক শুনে বেরিয়ে এলো। বারান্দায় ঢুকতেই দেখলো আরাফাত বারান্দায় চেয়ারে বসে আনমনে মোবাইলের বাটন চাপছে। আরাফাত তনুর মেজো মামা। ঢাকায় মিষ্টির দোকানে চাকরি করে। আরাফাতের এ হঠাৎ আগমনে তনুর মা রেহানার চেহারা চমকে উঠল। তুই এতদিন পর আসলি? কোথায় ছিলি এতদিন? কোন খোজ খবর নেই। মুচকি হাসি ফুটল আরাফাতের ঠোটে। তনুর মা আরাফাতের চেয়ে তিন বছরের বড়। দুই ভাইবোনের ভিতরে খুব একটা মিলমিশ ছিল না আগে কখনও। সবাই বলে ওরা পিঠোপিঠি হওয়ার ফলেই নাকি এরকম হয়েছে। আসলে এসবের কিছুই আর ওদের মনে নেই এখন। কোন অতীতে পড়ে আছে ওসব। আরাফাত বলল, সত্যিকথা হল, বেসরকারি চাকরি-বাকরিতে ছুটিছাটা নেই তেমন। বাড়িতে আসার সুযোগ মোটেও পাই না। তবে আজকের এসেছি ভিন্ন অজুহাতে। তনুর বিয়ের বয়স হয়েছে ভাইজানে মারা যাওয়ার সময়ই। তা আমি দেখে গেছি। আমি ওর জন্য ভাল একটা সম্বন্ধ পেয়েছি। ছেলে চাকরি করে ওষুধ কম্পানিতে। বেতনাদি ভালই পায়। এখন তোরা যদি রাজি থাকিস তাহলে আমি দেখতে পারি। আমার হাতেও খুব একটা সময় নেই । দ্রুতই ঢাকায় ফিরতে হবে। তনুর মা কি আর বলবে, বলল, তোরাই এখন ওর সবকিছু। যা ভাল বুঝিস, কর। খাওয়া-দাওয়া সেরে সন্ধ্যার খানিক পরেই চলে গেল তনুর মামা। বাড়িতে তার নাকি আরও কিসব কাজ আছে।

বেশ ক’দিন ধরে তনুদের বাড়ির আশপাশে নওশেটার আনাগোনা খুব বেড়েছে। নিতু কোন ফাকে যে ওর সঙ্গে দেখা করে, কথা বলে তা টের পাওয়াতো দূরের কথা অনুমান করাও ওদের কাছে দায় হয়ে যায়। বাড়িতে একেবারে ভদ্র, ভাল মেয়েটির মতই আচরন করে। সেদিন সন্ধ্যের ফুরফুরে হাওয়ায় তনু মোনাকে সঙ্গে নিয়ে একটু হাটাহাটি করছিল। তখন পেছনের আমাগাছটা আড়ালে দাড়িয়ে কথা বলছিল নিতু আর নওশের। মোনাই প্রথমে বিষয়টি খেয়াল করল। ব্যাপারটা খুবই বাজে লাগল তনুর কাছে। এর কয়েকদিন পর তনুর মামা আসল সঙ্গে একটি ছেলেকে নিয়ে। ছেলেটির গায়ের রঙ শ্যামলা, দোহারা শরীর, হাত-পা গুটিয়ে খুব লাজুক ভাব নিয়ে কথা বলে। নিজের নাম আনিছুর রহমান বলতেও খুব সতর্কথা দেখা গেল, যেন নিজের অজান্তেও কোন ভুল যাতে না হয়। অনেক কথা-বার্তা হল ওদের ভিতর। নিতুর মা’র পছন্দ হয়েছে ছেলেকে। ঠিক হলো চৈত্রের শেষ শুক্রবারে বিয়ে হবে। বিয়ের পরই তনুকে নিয়ে ঢাকায় চলে যাবে। মেয়েকে কিছু দেয়া লাগবে না, বরং যে কাপড় পড়া থাকবে সে অবস্থায় নিয়ে যাবে। তনুর আম্মু আনন্দে আটখানা। মেয়ের গায়ের রঙ কালচে অথচ তাকে বিয়ে দিতে আলাদা কিছু দিতে হবে না এ যেন তার কাছে কল্পনাতীত।
চৈত্রের মাসের শেষ শুক্রবার সন্ধ্যায় ওদের বিয়ে সম্পন্ন হল। সবরকমের জোগারাদি সন্ধ্যার আগেই করে রেখেছিল তনুর মামা। ছেলের সঙ্গে তার বাবা-মা ও বড় বোন জামাই আরও কিছু নিকটাত্মিয় এসেছে। বরের সঙ্গে যারা এসেছে তারা খাওয়া-দাওয়া সেরে সবে শুয়েছে। বাড়িটাতে অনেকদিন পর একটু আনন্দ হাওয়া বইল। তনু থালা বাসন ধুচ্ছিল। মনের ভিতরটা খচখচ করতে থাকে। কালকেই ওকে এবাড়ি ছাড়তে হবে। মা, মোনা, নিতুকে ছেড়ে কি করে যে থাকবে! তখন পিছনের দরজা দিয়ে গুড়িশুড়ি পায়ে মোনা বেরিয়ে এল। তনুর কানের কাছে মুখ এনে বলল, নিতু আপুকে তো দেখছি না, মনে হয় ওই ছেলেটার সঙ্গে ভেগেছে। তনুর বুকটা ধক করে উঠল। হাত থেকে আচমকা প্লেটটা পড়ে গেল। ভেঙে কয়েক টুকরা হয়ে গেছে। তনুর মুখের কথাও যেন হারিয়ে গেছে হঠাৎ করেই। নিতু সন্ধ্যের আগে ওর পাশে এসে বসছিল,মেহমান আপ্যায়নের ব্যাপারে কথা বলেছিল। কই, তখন তো সব কিছু স্বাভাবিকই ছিল, আচার-ব্যবহারেও কোন উচাটন ভাব ছিল না ওর।

সকাল বেলা মা আর মোনা ওদের বাস স্টপেজ পর্যন্ত এগিয়ে দিল। বাস এখনও ছাড়েনি। তনু বাসের সিটে গিয়ে বসল, পাশে নতুন বর। এখান থেকেও দেখা যায়, মা আর মোনা পিছনের দরোজা দিয়ে ঘরে ঢুকছে। পিছনের জানলার পাল্লা দুটোর একটা এখনও খোলা আছে। তনু ওই জানলা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকত অনেক রাত পর্যন্ত। এখন হঠাৎ করেই জানলাটাকে কেন জানি খুব দূরের মনে হল।


সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৪০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেঞ্চুরী’তম

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


লাকী দার ৫০তম জন্মদিনের লাল গোপালের শুভেচ্ছা

দক্ষিণা জানালাটা খুলে গেছে আজ
৫০তম বছর উকি ঝুকি, যাকে বলে
হাফ সেঞ্চুরি-হাফ সেঞ্চুরি;
রোজ বট ছায়া তলে বসে থাকতাম
আর ভিন্ন বাতাসের গন্ধ
নাকের এক স্বাদে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভণ্ড মুসলমান

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

ওরে মুসলিম ধর্ম তোমার টুপি পাঞ্জাবী মাথার মুকুট,
মনের ভেতর শয়তানি এক নিজের স্বার্থে চলে খুটখাট।
সবই যখন খোদার হুকুম শয়তানি করে কে?
খোদার উপর চাপিয়ে দিতেই খোদা কি-বলছে?

মানুষ ঠকিয়ে খোদার হুকুম শয়তানি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোথাও ছিলো না কেউ ....

লিখেছেন আহমেদ জী এস, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:১৯




কখনো কোথাও ছিলো না কেউ
না ছিলো উত্তরে, না দক্ষিনে
শুধু তুমি নক্ষত্র হয়ে ছিলে উর্দ্ধাকাশে।

আকাশে আর কোন নক্ষত্র ছিলো না
খাল-বিল-পুকুরে আকাশের ছবি ছিলো না
বাতাসে কারো গন্ধ ছিলোনা
ছিলোনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×