হাসাহাসির সেইসব দিনে কোনো রেস্তরাঁ ছিল না,
ইস্কান্দার মিয়ার চায়ের দোকানে বসে আমরা
সিগ্রেট ফুঁকছি আর দেখছি হঠাৎ ভাড়াটে মাস্তানদের
হাতে চিপ্সের প্যাকেট, সাথে হুইস্কি উল্লাস। আমরা
ভীত হই, ক্রমান্বয়ে ডুবে যাই আর ভাবি, শহরও কি
ভিন্ন তার বিভিন্ন দালান, কানাগলি আর মার্সিডিজ
বেঞ্জ নিয়ে। আমরা কলেজ পড়ুয়ারা হাঁটি আর
হাঁটতেই থাকি, আর এই অজপাড়াগাঁয়ে
সাড়ে তিনতলা বাড়িতে বসে এসির হাওয়া খায় নেপাল সাহা।
তার বাসার কাজের মেয়েটিও পুকুরঘাটে এসে
আমাদের বিষণ্ণ করে তুলে!