১.
এইটা হইলো ইন্ডিয়া গেট। উপ্রে কি সব জানি লিখা রাখছে।ইন্ডিয়া গেট যাইতে গিয়া একটা মজা হইছে। আমি জানতাম এইটার নাম দিল্লী গেইট। তো ট্যাক্সী ড্রাইভারকে বললাম দিল্লী গেইট নিয়ে যাইতে। সে আধঘন্টা এই রাস্তা ওই রাস্তা ঘুরাইয়া একটা জায়গায় নিয়া গেলো। যেইখানটা অনেকটা আমাদের ঢাকার নিলক্ষেত এলাকার মতো। প্রচুর পুরনো বই বিক্রী হইতাছে ফুটপাতে। এদিক ওদিক খুঁইজাও গেট টাইপের কিছু পাইলাম না। যেটা পাইলাম সেইটারে ভাঙ্গা চোরা একটা দরজা বলা যেতে পারে। পরে অবশ্য জানলাম এইটার আসল নাম ইন্ডিয়া গেইট।
২.
এইটার নাম বিরলা মন্দির।অনেক পুরানো।
৩.
এইখানে প্রেসিডেন্ট থাকে। বহুত ব্যাস্ত ছিলাম। তাই এই যাত্রায় প্রেসিডেন্ট ম্যাডামের সাথে দেখা কর্তে পারি নাই বইলা ম্যাডাম এক্টু মাইন্ড কর্ছে। কইছি পরের বার চাইরটা ডাইল ভাত খায়া যামুনে।
৪.
দিল্লীর পথঘাট। পুরা শহরে খালি ফ্লাইওভার আর ফ্লাইওভার।
৫.
কুতুব মিয়ার মিনার, "কুতুব মিনার'। এত্তো উঁচা মিনারে বইসা কি কর্তো হেই জানে।
৬.
কুতুব মিনার এর নিচ থিকা একটা ক্লাসিক্যাল ফটুক তুলবার চাইছিলাম।
৭.
"কাঠবিড়ালী, কাঠবিড়ালী পেয়ারা তুমি খাও?"
দিল্লীর একটা ব্যাপার হইলো পুরা শহরেই খালি কবুতর আর কাঠবিড়ালী। ছবিটা কুতুব মিনার থেকে তোলা।
৮.
দিল্লী ফোর্ট। বিশাল জিনিস একটা বানায়া রাখছে। আমি খালি এক্টুখানি দেয়ালের ফটুক দিলাম
৯.
আগ্রা ফোর্ট। এইখানে বইসা মোঘলরা রাজ্য চালাইতো।
১০.
ডান দিকের মহলটা শাহজাহান আর মমতাজের খাস মহল।ঘুরতে ঘুরতে রাজামশাই এর খাসমহলে ঢুইকা গেছিলাম।পেয়াদারা এমুন দৌড়ানি দিলো.......
১১.
শাহজাহানের খাস কামরা থেকে তাজমহল। মমতাজ বেগম মারা যাবার পর এইখানে বইসা উদাস রাজা তাজমহলের দিকে তাকাইয়া থাক্তো।
১২.
তাজমহলে আইসা পর্ছি
১৩.
তাজমহলের সামনের গেট। কত কারুকাজ রে ভাই। শাহজাহান মিয়া এক্টা জিনিসের মতো জিনিস বানাইছে।পুরাটা মার্বেল পাথরের!!!
১৪.
তাজমহলের আর এক্টা ফটুক।
১৫.
ফেরার পথে প্লেন থিকা আমাগো দেশের কোন এক্টা বড় নদীর টপ ভিউ।এইটারে নদী মনে হয়?
১৬.
সবশেষে "দিল্লীকা লাড্ডু"। আমি খাই নাই। আগেই খাইয়া ফেলছি তো, তাই।না খাইলে কিন্তুক পস্তাইবেন