তেমন মূখ্য অথবা বলার মতো কোনো কারণ নেই। তবে শুক্রবারে এতো এতো মুসল্লি দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। আমাদের এলাকার চারতলা মসজিদটি কানায় কানায় ভরে যায় মুসল্লিতে। মাঝে মাঝেই জায়গা পাওয়া যায় না। আমার কাছে মনে হয় শুক্রবারে বেশীরভাগ মুসল্লি মসজিদে আনুষ্ঠানিকতা করতে আসেন [অবশ্য নামাযও পড়তে আসেন] যে কোনো আনুষ্ঠানিকতাই আমার একেবারই ভালো লাগে না! আমার এমনও রেকর্ড আছে, হয়তো আমি জুম্মার নামায পড়িনি কিন্তু আসরের নামাযটা পড়েছি। আর এমন একটা সময় ছিলো যখন আমি কখনোই আর সব নামায মিস্ হলেও আসরের নামাযটা মিস্ করতাম না। নামাযটা সত্যিকার অর্থে পড়া উচিৎ (কেনো উচিৎ তা ছোটো পরিসরে বলা সম্ভব নয়!)
************************************
************************************
নামায, ধর্ম, আস্তিকতা, নাস্তিকতা নিয়ে অনেক কিছু বলার আছে। যা হয়তো ছোটো পরিসরে তুলে ধরলে কেউই কিছু বুঝতে পারবেন না, অথবা বেশী বুঝে ফেলবেন। এই ধরনের লেখা লিখতে হয় সময নিয়ে, সেই সময়টা দিতে পারছিনা। ব্লগে হয়তো সময় দিচ্ছি, কিন্তু লেখাকে সময় দিতে পারছি না! তবে একদিন কথা হবে এ বিষয় নিয়ে। নিশ্চয়ই. . .
কথাদিচ্ছি. . .