নিদারুন অর্থকষ্টে থাকা বুড়ো রিটার্য়াড
আজমল হোসেন যেদিন মারা গেল;সেদিন সন্ধ্যায়
আমরা পাশের ফ্লাটের প্রতিবেশীগন
জন্মদিনের পার্টিতে মদ গিলছিলাম,সবান্ধব
কান্নাকাটি শুনে,আহাজারির উচ্চ শব্দে
বিরক্ত হয়ে জানাতে গেলাম,
“আস্তে কাঁদুন,আমাদের ডিসর্টাব হচ্ছে।মানুষ কী আর মরে না?”
ওরা আমাদের কথা রেখেছিলেন
কান্না এবং আহাজারির ভলিউম কমে যায়
সকালের ঘুম দুপুরে ভাঙ্গলে,একবার
মনে করবার ব্যর্থ চেষ্ঠা করেছিলাম
মৃত আজমল সাহেবের মুখ-টা ।
পারিনি।অথচ তিনি ছিলেন আমার
বিগত আট বছরের প্রতিবেশী !
24.04.2009