অভিজ্ঞতার ভিতরে বেড়ে উঠা বনমানুষ বর্ণহীন আকাশের দিকে তাকিয়ে নদীঘাটে ফিরে আসে।
একখানা গরিলা দূর থেকে পঁচা মাছের গন্ধ টের পেয়ে দেখা দিয়েই মিলিয়ে যায়।
আর একটা শিম্পাঞ্জি পাঁজরের হাড় থেকে ছিটকে বের হয়ে যেতে চায়। মধু পাগলা ধীরে ধীরে
সূর্যাস্তের পেটের মধ্যে ঢুকে প’ড়ে – কী হাতড়ায়?
স্কুল শিক্ষকেরা এই গল্প করে।
জ্বর হলেই তাঁর সাথে আমার দেখা হয়। আমরা দুজনে নদীঘাটে আলাদা আলাদা হয়ে আলোর
হাঁটু মাজন দেখি। স্নানসেরে বাড়ি ফেরে অসুখী পরীরা।
বনমানুষের বেড়ে উঠা দেখি আর আলোর হাঁটু মাজনে প্রতিদিন ভোর ফোটে নদীঘাটে।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২