somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নাস্তিকতা (২)

০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এ পর্বে থাকছে: নাস্তিক হয়ে ওঠার পেছনের কারণ ও অনুসন্ধান। আগের পর্বে ছিল ব্লগীয় নাস্তিকতার বৈশিষ্ট্য ও স্বরূপ। এই পর্বের জন্য নাস্তিকের ধর্মকথা ক্রেডিট পাবেন, কারণ তার আহ্বানে সাড়া দেয়া নব্য-নাস্তিকদের নাস্তিক হয়ে ওঠার গল্পগুলো এই লেখালেখিতে সহায়তা করেছে।

কেউ নাস্তিক হয়ে জন্মায় না। অর্থাৎ (বাংলাদেশে) নাস্তিক বাবা-মার ঘর থেকে সন্তান জন্ম নিয়ে নাস্তিক হয়েছে, এ ঘটনা এখনো বিরল। ধর্মভীতি ও বিশ্বাস সবার মাঝে থাকে, কারো মাঝে প্রকট, কারো মাঝে মোটামোটি, আর কারও মাঝে থাকে খুব দুর্বলভাবে। ধরে নিচ্ছি বাবা/মা এর একজন অন্তত: আস্তিক। এই ফ্যামিলি সাসটেইন করবে কিভাবে? যদিও অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে এক ধর্মাবলম্বীর সাথে অন্য ধর্মাবলম্বী মিলে সংসার গঠনের, এক্ষেত্রেও সন্তান কোন একটি ধর্মের দিকে ঝুকে যায়। তবে যে সংসারে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী দু'জন সংসার তৈরি করেছে, বুঝাই যাচ্ছে তাদের ধর্মের প্রতি বিশ্বাস কতটা দুর্বল। কাজেই এই সংসারের সন্তানের ধর্মকর্মের প্রতি তারা যে উদাসীন হবেন এটা বলাই বাহুল্য। সন্তান কোন একটা ধর্ম বেছে নিবে প্রথম যখন সে স্কুলে ধর্মক্লাস করতে যাবে। বলুন তো শিশুটির কি বিচার বুদ্ধি প্রয়োগের সময় এসেছে? মোটেও না, আর এক্ষেত্রেও সন্তান বড় হবার সময় কনফিউজড হয়ে যেতে পারে। সমাজের সবার চেয়ে তার বাবা-মা ব্যতিক্রম, অর্থাৎ প্রচলিত নিয়ম এখানে কাজ করছে না। তাই তার গ্রহণ করা ধর্মের ওপর উদাসীনতা আসা স্বাভাবিক।

প্রথমেই একটা আনইউজুয়াল কেসে ঢুকে গেলাম। এবার আসি গতানুগতিক ধারায়। একটু আনব্যালেন্স সংসারের কথা চিন্তা করি। বাংলার প্রচলিত পিতৃতান্ত্রিক পরিবার, স্বামী-স্ত্রীর মাঝে যেখানে বৈষম্য আকাশ-পাতাল। এরকম একটা আন-ব্যালেন্সড ফ্যামিলিতে একজন যদি একটু বেশি ধার্মিক হন, তাহলে পরিস্থিতিটা কেমন হয় চিন্তা করি। ধরে নেই বাবা চরম ধার্মিক, মা'র কোন অধিকার নেই বাবা'র মুখের ওপর কথা বলার। বা উল্টোটা। বাবা তেমন একটা ধর্মকর্ম করেন না, কিন্তু মা একটু বেশিই ধর্মভীরু। সারাদিন বাবা'র হুকুম তালিম করা আর দিনশেষে ধর্মকর্ম করা যার কাজ। এরকম ফ্যামিলিতে জন্মে বড় হয়ে ওঠা একটা শিশু কি বয়সের ধাপে ধাপে অসংগতি দেখতে দেখতে বড় হয়ে উঠবে না? সে দেখবে তার মা, সংসারে অনেকটাই উপেক্ষিত। ছেলে হয়ে থাকলে মা'র প্রতি টান থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এজন্য মায়ের প্রতি ভালবাসা থেকে জন্ম নিতে পারে প্রচলিত রীতি বা প্রথার প্রতি অবিশ্বাস। সেই সাথে দুর্বল ইমান জন্ম দেবে নাস্তিকতা। আর যদি বাবা হয়ে থাকেন কঠোর ধার্মিক, তাহলে দেখা যাবে শিশু-সন্তানের ওপর কঠোরভাবে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালনের নিয়ম কানুন চাপিয়ে দেবেন। সেই সাথে চলতে পারে শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন। যদি সন্তানের সাথে পিতার(অথবা মাতার) এই সম্পর্ক সহজ না হয়, তাহলে ক্রোধ থেকে জন্ম নিতে পারে অবিশ্বাস।

এবার ধরা যাক পরিবারটির আর্থিক অসচ্ছলতার ব্যাপার আর সেই সাথে বাবা-মা'র নৈতিকতার দিকটি। বাপ যেই ফ্যামিলিতে এডিকটেড, মা যেখানে অসামাজিক সেই পরিবার সন্তানকে ধর্মের শিক্ষা কেমন দেবে বুঝতেই পারছেন। বরং সেই পরিবারে ধর্মের ওপর জন্ম নেবে সন্তানের অনাস্থা। নৈতিকটা শিক্ষা দেবার প্রাথমিক দায়িত্ব এখনো পরিবারের। আজকের যুগের অনেক শহুরে আধুনিক পরিবারেই দেখা যায় নৈতিকতার ছিটেফোটাও নেই। বাবা-মা বিচ্ছিন্ন, সন্তানকে দেয়না সময়, অগ্রজ ভাই/বোন সমাজের নিষিদ্ধ স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে। এসব দেখতে দেখতে বড় হওয়া সন্তানটির মাঝে অবিশ্বাস জন্ম নিতেই পারে।

অর্থাৎ দেখা গেল, ইমব্যালেন্সড ফ্যামিলি গুলোতে সন্তানের নাস্তিক হয়ে ওঠার প্রবণতা বেশি। এতো গেল কেবল শৈশব। কৈশরের ঠুনকো বয়স তো এখনো বাকি। এই বয়সে নাস্তিকতাকে উস্কে দিতে পারে ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের জন্য পিতা-মাতা/শিক্ষক কর্তৃক জোরাজোরি। অবাধ্য ছেলের বিদ্রোহী মন স্বাভাবিক ভাবেই চাপিয়ে দেওয়া ধর্মী্য আচার-কানুন মেনে নিতে কষ্ট পাবে। আর ধর্মী্য অনুশাসন মেনে চলতে অবশ্যই কিছু ত্যাগ স্বীকার করতেই হবে। কষ্ট স্বীকার করতে হবে। পাচ ওয়াক্ত নামায পড়া কঠিন কিছু না, তবুও দেখা যায় শুধু শুক্রবারের নামাযটা পড়তেই এদের জান বেড়িয়ে যায়। এখন যদি পিতামাতা জোর প্রয়োগ করেন, তাহলেই ধর্মকর্ম তথা ধর্মের ওপর ক্রোধ জন্মে যায় এদের। যে ধর্মে ধর্মকর্ম যত কম দেখবেন সেইসব ধর্মে নাস্তিক হওয়ার পরিমাণ তুলনামূলক ভাবে বেশি। কিন্তু এই উল্টোটা হল কেন? কারণ আর যাই হোক, ধর্মীয় অনুশাসন আর ধর্মকর্ম পালন করলে (যেমন ইসলামে আছে নামায, রোযা, ইত্যাদি) নৈতিকতা উন্নত হয় বলে সহযে সে ধর্মকে না বলতে পারে না। হয়ত ধর্মকর্ম সে করে উঠে না, কিন্তু বিশ্বাস তার ঠিকই আছে - যতই দুর্বল হোক না কেন। পক্ষান্তরে অন্য ধর্মগুলোর ধর্মকর্ম কম আর সমৃদ্ধ ধর্মগ্রন্থ থাকেনা বলে সেইসব ধর্মে অবিশ্বাসীর পরিমাণ অনেক বেশি দেখা যায়।

বেশিরভাগ নাস্তিক-ই স্বীকার করে নিয়েছেন কৈশরে পড়া বিভিন্ন "উল্টাপাল্টা বই" (- এই কথাটা হুবুহু লিখেছেন কয়েকটা নাস্তিক) তাদের নাস্তিক হবার পেছনে শক্তি যুগিয়েছে। কথাটা অনেকাংশেই ঠিক। অনেকে বলেছে তসলিমা নাসরিনের কথা। এই মহিলার বই আমি নিজে পড়েছি, আর বলতে পারি, তসলিমা নাসরিনের বই লেখার পেছনে রয়েছে কৈশরের বিভ্রান্ত মনকে উস্কে দিয়ে বই এর কাটতি বাড়ানোর জন্য সস্তা উন্মাদনা ছাড়া কিছুই না। সুস্থ মানসিকতার কেউ পুরো একটা বই পড়ে শেষ করতে পারবেন বলে মনে হয় না। নোংরামির অনেক রকম দেখেছি, কিন্তু এতটা নিচু লেভেলের নোংরামির পেছনে কারণ থাকতে পারে শুধু একটাই- সস্তা জনপ্রিয়তা, বইএর কাটতি বাড়ানো। যাই হোক এরকমতো আরো আছেই। অন্যান্য কিশোর থ্রিলারের কথা উল্লেখ করেছে আরো অনেক নাস্তিক, যেগুলো পড়ার ওপর পরিবারের বিধিনিষেধ ছিল। (যদিও এসব থ্রিলার বই এ কোন সমস্যা নেই, সবাই এগুলো পড়ে, পড়ে কেউ সন্ত্রাসী হয়ে গেছে এমন কথাও কেউ কোনদিন শুনেছে বলে মনে হয় না) - সমস্যাটা এদের পরিবারের আর সমস্যা ছেলের নিজের। আর এক্ষেত্রেও পরিবারের প্রতি ক্ষোভ জন্ম দেয় অবিশ্বাস অবাধ্য সন্তানের মাঝে। এদেশে সন্তানের সাথে কঠোর সম্পর্কের অনেক পরিবারই আছে, কই সবাই তো নাস্তিক হয়ে ওঠে না। তাহলে সমস্যা কোথায়? কঠোর নিয়মকানুন আর রুলস এর মাঝে থেকে কেউ সাইন করে, আর কেউ যায় গোল্লায়। কাজেই বুঝতে হবে সমস্যা রয়েছে সন্তানের মাঝে। তার দুর্বল ধর্মবিশ্বাস এখন আর ঠুনকো কৈশর পেড়িয়ে।

আরেকটু বড় হবার পর এইসব আধা-নাস্তিক পায় অনেকটা স্বাধীনতা। পরিবারের শৃন্খল ভেন্গে এসে কলেজ/ভার্সিটিতে ভর্তি হবার পর প্রথমবারের মত অবাধ স্বাধীনতা, আর হয়ে পড়ে উচ্ছৃন্খল। এতদিন সে পড়ে ছিল নিয়ম কানুনের শক্ত শিকল, এই প্রথমবারেরে মত সেটি সে ছিড়ে এসেছে। এবার অবস্থাটা কি হবে চিন্তা করুন তো! নিজের স্বাধীনতায় চলা, বিপরীত লিন্গের সাথে মনমত মেলামেশা, আর সেই সাথে যৌবনের উদ্দম। এখানে ধর্মকর্মের স্থান কোথায়? ধর্মকে এভাবেই সে ভুলে যায়। দীর্ঘদিন পর যখন ব্যাপারটা সে উপলব্ধি করে তখন সহসা আবিষ্কার করে এক নতুন তথ্যের: ধর্মকর্ম মানেই নিয়মের বেড়াজাল, যেটি তার বর্তমান ডিজুস লাইফস্টাইলের পথে প্রধান অন্তরায়। কাজেই হয়ে ওঠে সে নাস্তিক। এখন তার নাস্তিকতাটা হয়ে যায় প্রতিষ্ঠিত।

আরেকটু বড় হবার পর সে প্রথমবারের মত ধাক্কা খায় চারপাশের মানুষের সাথে। এখন সে যৌবনের "ডিজুস" সময় অনেকটাই পার করে এসেছে, আর প্রথমবারেরে মত অন্যদের ভিড়ে নিজেকে একা আবিষ্কার করে। নিজের গড়ে তোলা এতদিনের নিয়ম নিজের কাছেই অস্থির মনে হয়, তাই সে চায় প্রমাণ করতে সে নিজেই সঠিক। সে আশ্রয় নেয় যুক্তিতর্কের। কারণটা খুব সহয, ধর্মের ভিত্তিতে যেহেতু আছে বিশ্বাস, কাজেই যুক্তি দিয়ে বিষয়বস্তুগুলো খন্ডন করে দেখা যাক। এখানেই সে প্রথম ভুলটা করে, কারণ ধর্মের ভিত্তিতে যুক্তিতর্কের স্থান নেই। কয়েকটা প্রচলিত ধর্মের ভিত্তি খুবই দুর্বল বলে খুব সহজেই এরা সেইসব ধর্মের যৌক্তিকতা খন্ডন করে ফেলে। নিজরে ওপর তার বিশ্বাস তখন তুন্গে। বাকি থাকে একটা ধর্ম ইসলাম, আর এখানেই তাদের কষ্ট হয় সবচেয়ে বেশি, কারণ এটা Scientific, কাজেই যুক্তিতর্ক দিয়ে এটির ভুল বেড় করা অসাধ্য। কয়েকটা বিষয়ের এরা ভ্রান্ত প্রমাণ বা ফ্যালাসি দাড় করায়, নিজেদের ভুল বুঝে না নিজেরাই (- কারণ নাস্তিকতা মানেই হল ত্যাড়ামি বা একগুয়েমি। উদারতা? কখনোই নয়!) আর শুরু হয় বিশ্বাসীদের সাথে এদের তর্ক। হুমায়ুন আজাদ টাইপ লেখালেখি পড়ে এরা এখনই, আর নিজেদের অন্ধ ধারণাগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিকতার আশ্রয়ে দেখে আনন্দে বিমোহিত হয়। ব্লগের যেকোন নাস্তিকের ভাষা দেখবেন উগ্র, বিকৃত, অমার্জিত আর অশালীন। এদের বিরোধিতা করবেন আর হয়ে উঠবেন ব্যক্তি আক্রমণের শিকার। ক্ষুধার্ত কুকুরের পালের মত ঝাপিয়ে পড়ে আপনার ব্লগীয় জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলবে। এদের ভাষা আর সমাজের পেছনে বস্তিতে পড়ে থাকা নি:সন্গ নেশাগ্রস্তের ব্যবহারের মাঝে কোন অমিল খুজে পাবেন না আপনি। অনেক ক্ষেত্রে নেশাও জন্ম দেয় এই অসুস্থ নাস্তিকতার। (অবশ্য ব্লগীয় নাস্তিকগুলো আসলে ইসলামবিরোধী গোষ্ঠিবিশেষ, এদের স্বরূপ বোঝা যাবে আমার নাস্তিকতা নিয়ে প্রথম লেখায়।)

এরপরই চলে আসে Science এর সাথে নাস্তিকতার তালগোল পাকিয়ে ফেলার। মূর্খের মত নাস্তিকগুলো Science এর সাথে ইসলামের অসামন্জস্য খুজে। ব্যাপারটা যে কতটা হাস্যকর এটা চোখে আন্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া যাক। এদের মধ্যে কতজন Science এর S টা জানে? কতজন Science নিয়ে Science এর লাইনে পড়াশোনা করে? কয়জন আছে যারা Science নিয়ে চূড়ান্ত লেভেলে পড়াশোনা করে, যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ে Science এর কোর সাবজেক্টগুলোতে? দেশের ভালো ভালো প্রতিষ্ঠান, যেমন ডি ইউ এর Science এর কোন বিভাগ বা বুয়েট বা মেডিকেল বা অন্যান্য। পুরো জিনিসটা অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী ছাড়া কিছুই না। যারা Science পড়েও এইসব নিয়ে কথা বলে তারা আসলে Science-ই বোঝে নাই। এ নিয়ে আমার পোস্ট আছে একটা একেবারে প্রথম দিকে, কাজেই এসব নিয়ে বিস্তারিত আর লিখছি না। আসল ব্যাপারটা হল Science নিয়ে পড়াশোনা না করেই Science দিয়ে ধর্মকে যাচাই এর চেষ্টা। এটা অরণ্যে রোদন ছাড়া কিছুই না, কারণ ভুড়ি ভুড়ি ব্যাপার আছে যেগুলোর ব্যাখ্যা Science দিতে পারে না।

এবার আসুক- ডিজুস দুনিয়া। এই লেভেলে এসে পশ্চিমাদের অন্ধানুকরণে গা ভাসিয়ে দেওয়া লাইফস্টাইল নব্য নাস্তিকদের আরো মাতাল করে তোলে। নাস্তিকতা যেখানে স্মার্টনেসের দাবিদার, সেখানে তো বটেই। বলাই বাহুল্য, এই নামসর্বস্ব আধুনিকতার লোভে অনেকেই নীতিবোধের খোলস ছেড়ে স্বেচ্ছাচারিতায় নিমগ্ম হয়। আর নাস্তিকতা মানেই কিন্ত এই স্বেচ্ছাচারিতা, আপনার কৃতকর্মের জবাবদিহিতার ব্যাপার যেখানে নেই, পরকালের ভয় যেখানে নেই, সেখানে নিষিদ্ধ জগতে আপনার অবাধ বিচরণ ঠেকায় কে? কেউ না, বরং আপনার এ নিষিদ্ধ জগতে বিচরণ অনুমোদন করেছে এই বন্য নাস্তিকতা। নাস্তিকরা এখন তাদের নিষিদ্ধ সমাজে অনেকটাই ঐক্যবদ্ধ। স্রস্টার ভয় যেখানে নেই, সেখানে অন্যায় হবে না, একথা হাস্যকর। কাজেই নিষিদ্ধ কর্মে প্রলুব্ধ সমাজ বিচ্ছিন্নকে খুজে পাবেন নাস্তিকদের আড্ডায়।

পরের পর্বে হয়ত আস্তিকতা নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করব।
৪৭টি মন্তব্য ৪০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১




সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×