স্থান: মিসেস রেহানার গবেষণাগার
বিকাল সাড়ে চারটা বাজে। গবেষণাগার থেকে বের হয়ে পাশের রুমে ঢুকলেন মিসেস রেহানা। হঠাৎ বাসার কথা মনে পড়ল। আরে, তাড়াতাড়ি না যাওয়ার কথা ছিল?
কিছুক্ষণের মধ্যেই বাসার উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়লেন তিনি। যাবার আগে সহকর্মীকে নির্দেশ দিলেন কি করা লাগবে। গবেষণার এ বিষয়টি তাকে যথেষ্ট ভোগাচ্ছে। নিজে থেকে অনেক দিন ধরে কোন কূলকিনারা কেন জানি পাচ্ছেন না।
গবেষণাগার থেকে বের হয়ে রিক্সা নিলেন তিনি। গন্তব্য সোজা বাসা।
এবার বাসার দরজার সামনে এসে খানিকটা হকচকিয়ে গেলেন তিনিও। বাসার দরজা বাইরে থেকে লাগানো। তাতে কোন তালা নেই। আশেপাশে তাকালেন তিনি। বাসার কোন দারোয়ানও নেই যে চোখ রাখবে। আস্তে করে দরজাটা খুলে ভিতরে ঢুকে গেলেন।
ঢুকে যেটা দেখতে পেলেন সেটা এইমূহুর্তে তার কল্পনাতেও ছিল না। বিছানা এলোমেলো, জিনিসপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এক মূহুর্ত কি যেন ভাবলেন তিনি। এমনটাতো হবার কথা নয়।
মিসেস রেহানা ল্যান্ডফোন থেকে ফোন করলেন পুলিস স্টেশনে।
ঠিক সেই সময়ে ঘটল একটা অঘটন। ভেতরের ঘর থেকে চিৎকার করে উঠল কে যেন।
চলবে.......
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৪