বরুন গান্ধীর গ্রেফতারের ঘটনা একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। কারণ পরিবার তন্ত্রের কাছে যে একটি রাষ্ট্র নত হয়ে যায়নি- এটা তার প্রমাণ।
পাশাপাশি আরেকটি ঘটনা বিশ্লেষণ করা যাক।
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় জামাতের সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল ব্যা:
আব্দুর রাজ্জাক কে জিগ্গাসাবাদের জন্য ডেকেছে সিআইডি । এই ঘটনা নিয়ে জামাতীরা শুরু করেছে না না লম্পজম্প। আগাম আবেদন করেছেন ব্যা: রাজ্জাক। তিনি এই মামলায় সিআইডির মুখোমুখি হতে না না রকমের ছলছুতো খুঁজে হজিরা থেকে পরিত্রাণ চাইছেন। এর কারন কি ?
এই সেই ব্যা: রাজ্জাক , যিনি গেল কিছুদিন আগে লন্ডন সফর করেছিলেন। সেখানে মিডিয়াকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন,
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হলে জামাত কি করে তা ওয়েট এন্ড সি !
এই ওয়েট এন্ড সি এর প্রাকপর্ব পিলখানা হত্যাকান্ড ছিল কি না তাও খুঁজে দেখার বিষয়। সিআইডি রা হয়তো সেটাই খুঁজছেন।
বানিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেছেন , এই মর্মান্তিক ঘটনায় সিআইডি
বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক কে জিগ্গাসাবাদ করতেই পারে।
দেশের মানুষ চান, পিলখানা হত্যাকান্ডের গডফাদারদের মুখোশ উন্মোচিত
হোক ।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:০৩