somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রেলগাড়ি অথবা মুখোশের গল্প

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

চারদিকে মানুষের ভিড়। নানা রকম মানুষ। নারী-পুরুষ। নানা বয়সের। সবাই তাকে পাক খেয়ে ঘুরছে। পাকটা থেকে থেকে বেশ ঢেউ তুলছে। আর নিজেকে মনে হচ্ছে সে পাকে হাবুডুবু খাওয়া নৌকার মতো। এরকম একটা পাক প্রায় একযুগ আগে সে দেখেছে। তখনও দাদা বেশ চলতে পারে। গোয়ালে দাদার ৮/১০টি গরু তখনো অবশিষ্ট। কে যেন মাঠা পাক দিচ্ছিল দাদার বাড়িতে। উপড়ে ননী ভেসে উঠছিল আর মাঝখানে পাকটা গর্তের মতো এদিক ওদিক ঘুরছিল। এরকমই অনেকটা। মানুষগুলো সব হাতে হাতে ধরা। একবার ডান একবার বামে ঘুরছে। অথচ কারো মুখই দেখতে পাচ্ছে না। সবার মুখেই বাহারী রঙের মুখোশ। এদের মধ্যে একজন নারী, সাদা ধপধপে একটা শাড়ি জাড়ানো গায়ে- মাখনের মতো সাদা- তার দিকে হাত বাড়িয়ে আসে। হাতটা ধরতে যাবে এমন সময়ই ঘুমটা ভেঙ্গে যায় মামুনের। কিছুদিন যাবৎ এ স্বপ্নটা মামুন প্রতিরাতেই দেখছে। আর ঘুমটা ঘড়িতে দেয়া এলার্ম বাজার ঠিক আগে আগেই ভাঙে। রাত তখনও দুটো বাজেনি। কোনো রকমে বিছানা থেকে উঠে সে লাইটটা জ্বালায়। ঘর থেকে বেরিয়ে দরজায় তালা দিয়ে খুব দ্রুত ছুটতে থাকে সুরকি বিছানো পথটি ধরে। মিনিট পাঁচেকের মধ্যে রেলক্রসিংটা এসে যায়। দাঁড়ায় মামুন। চারদিকে স্তব্ধতা। পাশের চায়ের দোকানে শুয়ে থাকা কুকুরটা যথরীতি মামুনের কাছে এসে দাঁড়ায়। সেও নিশ্চুপ। একটু পর ট্রেনের বাতিটা দেখা যায়। রাতের নীরবতার সাথে অন্ধকারকেও গ্রাস করে ট্রেনের হুইসেল ও কপালের আলো। মামুন দাঁড়িয়ে থাকে। অবিচল। বাতাস কেটে চলে যাওয়া ট্রেনটি বাতাস লাগিয়ে যায় মামুনের গায়ে। ট্রেনের ভেতর যাত্রীদের দোলাটা জানালাগুলো দিয়ে আলো আঁধারির মাঝে দেখতে পায় সে। দুলে ওঠে মামুনও। দাঁড়িয়ে থাকাটা ভুলে যায়। হিজল বনের ভিতর ডিঙ্গি নিয়ে শাপলা তুলতে গিয়ে পাশ দিয়ে চলে যাওয়া ইঞ্জিন বোটের ঢেউয়ে যেমন নড়তো তেমন নড়ছে, সে-নৌকাটা। দোলাটা থামতে বেশ সময় লাগে। রাজ্যের স্তব্ধতা এসে ভিড় করে মামুনের ওপর। ঘর থেকে বেরিয়ে যত দ্রুত সে ক্রসিংয়ের দিকে এসেছিল তারও দ্বিগুণ অলসতায় ফেরে ঘরের দিকে। কুকুরাটাও আস্তে আস্তে ফিরে যায় চায়ের দোকানের কোণায়।

গত সাতদিনের মতো আজও ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয় মামুনের। দ্রুত তৈরি হয়ে বেরুতে গিয়ে দেখে ঘড়িতে এর মাঝে ৯টা বেজে গেছে। আজও দোকানে পৌঁছুতে দেরি হবে। আজও ম্যানেজারের কথা শুনতে হবে। বড় খাটাশ ম্যানেজার। এইতো পরশু দোকানে ঢুকতেই ম্যানেজার দেরির কারণ জিজ্ঞাসা করলো মুখভোঁতা করে। সে বললো `ঘুম ভাঙতে দেরি হলো আজো...' ম্যানেজার এদিক ওদিক তাকিয়ে খেক খেক করে হেসে উঠলো। সবার সামনে বলে উঠলো `বিয়েতো করোনি, তা রাতে গিয়েছিলে না কি? কোথায়? রুমে এনেছিলে?' শুনে আশেপাশের অন্যরাও তার দিকে চেয়ে হাসতে শুরু করলো। মনে মনে আজ তৈরি মামুন। অথচ কী আশ্চর্য! আজ ম্যানেজার একটা মুখোশ পরে এসেছে। আর মামুনকেও কিছু বলে না। দোকানের অন্য সেলসম্যানটি এসেছে মুখোশ পড়ে। মামুন কিছু বুঝে উঠে না।

মাস ছয়েক হলো এ দোকানটিতে কাজ করছে মামুন। ভালো কিছু করার আশায় কত ভালো কিছু ছেড়ে বসে থেকে থেকে শেষ পর্যস্ত এই তৈরি পোশাকের দোকানটায় সেলসম্যানের কাজে ঢুকে। সব মেয়েদের পোশাক। বাহারি রঙ-রকম ও হাল ফ্যাশনের। পোশাকগুলো কিনতে আসা অপরূপ মেয়েদের সাথে প্রতিদিনই এগুলোর গুণগান করতে করতে নানা রকমের মিথ্যে বলে সে। লোভনীয়ভাবে উপস্থাপনের জন্য প্রতিদিনই দোকানের প্লাস্টিকের পুতুলে পোশাকগুলো সাজিয়ে রাখতে হয়। পুতুলের গায়ে পোশাক পরাতে গিয়ে মামুনের হাত পড়ে পুতুলের শক্ত সুডৌল স্তনে। চমকে ওঠে সে। আজ পুতুলগুলোর মুখে বাহারি রকমের মুখোশ।
অন্যদিনের চেয়ে একটু আগেই দোকান থেকে বেরিয়েছে মামুন। ম্যানেজারকে বলতেই ছেড়ে দিল। বিষয়টা মামুনকে একটু অবাক করেছে। মুখোশ চড়ানোর পর থেকে ম্যানেজার কেমন যেন অন্য রকম ব্যবহার করছে। দোকান থেকে বের হয়ে কিছু ভাজা ছোলা কিনে চিবুতে চিবুতে হাঁটতে থাকে সে। রাস্তার দেয়ালে নানা রঙের পোস্টার দেখে। একটা মোড়ে বেশ উঁচুতে অনেকগুলো সিনেমার পোস্টার। মামুন দাঁড়ায়। নায়িকাদের তুলনামূলক ছোট ব্রা-এর ভেতর সুডৌল স্তন। মামুনের ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে। আশেপাশে তাকিয়ে পড়ে থাকা দুটো ইট এনে তার উপর দাঁড়িয়ে পোস্টারে নায়িকাদের বুক স্পর্শ করতে চায়। কিন্তু পোস্টারগুলো তারও চেয়ে বেশি উঁচুতে।

মামুন রেললাইন ধরে হাঁটতে থাকে। একটু দূরেই রেল ক্রসিংটা। ক্রসিং থেকে সুরকি বিছানো পথ ধরে তার রুম। প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। বুয়া হয়তো রাতের খাবার তৈরিও করে গেছে। রেললাইনের পাশে দুটো ন্যাংটা ছেলে সাইকেলের টায়ারে অ™ভুতভাবে একটা কাঠি দিযে পথের উপর দৌড়াচ্ছে। মামুন সারাজীবন চেষ্টা করে এই খেলাটা কোনোদিনও পারেনি। সেই একবার ক্রিকেট খেলতে নেমে একটা চার মেরেছিল। একটাই চার তার সারা জীবনে। ফুটবলটাও এমন। একটা একটা। কাস নাইনে- স্কুলের খেলায় একটা পেনাল্টি সেভ করেছিল। আর কাস টেনে একটা গোল। সবগুলোই একটা একটা। হাঁটতে হাঁটতে মামুনের রুমটা এসে যায় তার সামনে। ঘরে ঢুকে জামাকাপড় ছাড়ার আগে সে ঘড়িতে এলার্ম দেয়ার কাজটা সারে। রাত দুটো। ট্রেনটার সময় দুটো বিশ। কিছুতেই মিস করা যাবে না। অথচ এই কিছুদিন এলার্ম বাজার আগেই মুখোশের স্বপ্নটা তার ঘুম ভেঙ্গে দিচ্ছে। ঘুম থেকে জাগার পরপরই বাজে এলার্মটা। ঘুম ভাঙার পর এলার্মটা কর্কশ মনে হয়।

বেশ অনেকদিন পর মামুন সবার আগে এসে দোকানে পৌঁছেছে। এই বিষয়টার কারণেই সে নিজের ভেতর বেশ ফুর্তি অনুভব করছে। সকাল থেকে ফুর্তিটা বয়ে বিকেল পর্যস্ত নিয়ে আসে সে। কিন্তু হঠাৎ রুবির সাথে দেখাটা তার ফুর্তি দমিয়ে দেয়। অ-নে-ক দিন পর রুবির সাথে তার দেখা। মামুনকে এখানে দেখে রুবিও যে কিছুটা ভরকে যায়নি তা নয়। রুবির সাথে তার স্বামী। দুটো দামি ড্রেস রুবির স্বামী কেনে। দাম দেয়ার পর ম্যানেজারের কথা মতো মামুন ড্রেসের প্যাকেটটা রুবির গাড়িতে তুলে দিতে যায়। বেশ আড়ষ্ঠতার সাথে প্যাকেটটা রুবির গাড়িতে তুলে দেয় মামুন। কিন্তু কী আশ্চর্য! এতসময় কি বিষয়টা তার চোখে পড়েনি? রুবির মুখে অবাক সুন্দর একটা মুখোশ। রুবি গাড়িতে বসে। তাহলে সে রুবিকে চিনলো কী করে?

রুমে ফিরে মামুন আয়নার সামনে দাঁড়ায়। না, পথে যে ভাবনাটা মাথায় ঢুকেছিল তা কেটে গেছে। নিজের মুখে সে কোনো মুখোশ দেখতে পচ্ছে না। তারপরও সন্দেহটা দূর করতে মুখে হাত রাখে সে। উঁচু একটা স্থানের অবস্থান অনুভব করে। বোঝে, এটা তার নাক। নাকে হাত দিয়ে তার রুবির কথা মনে পড়ে। এত বছর পর রুবির সাথে দেখা হওয়ার কথাটা সে ভুলে গিয়েছিল। রুবি বলতো তার নাকটার নাকি `তিনটা ঠ্যাং'। রুবি একবার তাকে একটা চিঠি দিয়েছিল। প্রেমের চিঠি। সাথে একটা গানের ক্যাসেট। মামুনকে আর কেউ কোনোদিন প্রেমের চিঠি লিখেনি। একটাই। সারা জীবনে। এরপর আর প্রেমও হয়নি। এটাও একটা। রুবির চিঠিটা ক্যাসেটটার সাথে খুব যত্ন করে মামুন ট্রাংকে রেখেছে। অনেকদিন পর আজ আবার চিঠিটা পড়তে ইচ্ছা করছে। অনেক অব্যবহৃত সম্পদের পুরোনো ট্রাংকটা সে বের করে। আশ্চর্য! ট্রাংকভর্তি বিভিন্ন রঙ-রকমের মুখোশ। মুখোশগুলো সরিয়ে ক্যাসেট আর চিঠি খুঁজতে থাকে সে। পায় না। মুখোশের ভিড় বাড়তে থাকে। এক সময় চিঠিটা পায় সে। এত সময়ে ঘেমে ভিজে একসা। চিঠিটা হাতে বিছানায় বসনে; ঘুরতেই দেখে শরীরের ঘামে মেঝেতে একটা ছোট্ট স্রোত বইছে। মামুন বেরিয়ে আসে ঘর থেকে। ভিজে জামা প্যান্ট। আজ অনেকদিন পর ট্রেন না দেখার উদ্দেশ্যে ট্রেনের সময় ছাড়া ক্রসিংয়ের দিকে হাঁটছে সে। ক্রসিংয়ের পাশে দাঁড়ায় মামুন। একটা ট্রেনের হুসেইল শুনা যায়। অথচ এ সময় কোনো ট্রেন আসার কথা না। দূরে দেখা যায় একটা মালট্রেন আসছে। মালট্রেনের ধীরগতির ফরে হাতের চিঠিটা ক্যাসেটসহ খোল একটা ওয়াগনে তুলে দেয় সে। তারপর অনেকদিন পর আবার মালট্রেনের বগি গুণতে শুরু করে। অনেক ছোট মনে হয় তার। মাত্র ৯৬টা বগি। শেষ বার গুনেছিল, ১০৭টা।

অনেকদিন পর ঘড়ির এলার্মে ঘুম ভাঙে মামুনের। স্বপ্নটা আজ দেখেনি। বিছানায় বসে মুখোশের স্বপ্নটার কথা ভাবতে শুরু করে। আজ ট্রেন দেখতে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করছে না। ঘড়িটা ঘুরে ঘুরে দুটো পনের হয়ে বিশে। ট্রেনটা রেলক্রসিং অতিক্রম করে যায় চলে যায়। মামুন ঘরে বসে। আজ কুকুরটা একা ক্রসিং-এর পাশে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্রেনের চলে যাওয়া দেখে আবার তার জায়গায় ফিরে যায়। মামুন ঘরে বসে। মামুন মুখোশের স্বপ্নটা মনে করতে থাকে। ধীরে ধীরে মামুন দেখে, তার ঘরের সব দেয়াল মুখোশময়। নানা রঙ-রকমের মুখোশ।

গত দুই রাত ধরে মামুনের এলার্ম ঘড়িটা বাজছে না। ঘড়িটায় এলার্ম দেয়া হচ্ছে না। মামুনের ঘরের দরজা তালাবদ্ধ। বুয়ার রেঁধে যাওয়া খাবার দুদিন ধরে কেউ খাচ্ছে না। মামুন ঘরে ফিরছে না। দোকানেও যাচ্ছে না। এনিয়ে অবশ্য ম্যানেজারের কোনো উদ্বেগ নেই। এভাবে অনেক দিন কেটে গেলে মামুনের ঘরটায় একদিন অন্যএকজন ভাড়াটিয়া ঠাঁই নেয়। বাড়িঅলা জিনিসপত্র আনতে গিয়ে কিছুই পায়নি তার কাজের। সারা ঘর ভর্তি ছিল বিভিন্ন রঙ-রকমের মুখোশ।

ইদানিং আর এই ক্রসিংটাতেও কেউ দাঁড়ায় না, রাতের শেষ ট্রেনের যাওয়া দেখতে। কুকুরটা বেশ কিছুদিন একা একা দেখে এখন আর যায় না। তবে ট্রেন যাওয়ার সময় সে চা দোকানের কিনারা থেকে মাথা তুলে ট্রেনটার দিকে কিংবা শূন্য পথটার দিকে তাকায়। তারপর চোখ বন্ধ করে আবার শুয়ে থাকে। নির্লিপ্ত। রাতের শেষ ট্রেন চলে গেছে আজ অনেকক্ষণ। ভোরের আলোর সাথে লেভেল ক্রসিংটায় ধীরে ধীরে ভিড়টা বাড়তে থাকে। কুকুরটা রেললাইনের মাঝখানে একটা স্লিপারের উপর শুয়ে। ভিড়টা যেভাবে বেড়েছিল ঠিক সেভাবেই ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। ভিড়টা সরে গেলে কুকুরটার অদূরে ঝকঝকে মুখোশ পরা একটা রক্তাক্ত লাশ বের হয়ে আসে। আর লাশ ঘিরে ভিড়ের মানুষেরা যারা দূরে দূরে সরে যাচ্ছে তাদের সাথে মুখোশগুলোও নতুনের মতো ঝকঝকে হয়ে ওঠে। সাথে সূর্যের আলো মুখোশগুলোকে আরো উজ্জ্বল করে তোলে। তারপর আরো অনেকদিন। রাতের শেষ ট্রেনটা যাওয়ার সময় ক্রসিং-এর পাশে রাস্তার মাঝে কুকুরটা এসে দাঁড়ায়। ট্রেনের আর্তনাদ শোনা যায়। ট্রেনটা আসছে কপালের আলো জ্বেলে, অন্ধকার ভেঙে! আশ্চর্য! ট্রেনটা আজ ক্রসিং অতিক্রম করে না। থামে। ক্রসিং-এ। একে একে সব যাত্রীরা নামতে শুরু করে। বিভিন্ন বয়সের। নারী পুরুষ। বিভিন্ন রঙ-রকমের মুখোশ পরা। ক্রসিং-এর পাশে রাস্তাটায় জড়ো হয় সবাই। ধীরে ধীরে একজনকে ঘিরে পাক খেতে থাকে। পাকটা উল্লাসে রূপ নেয়। সবাই ঘুরছে তাকে ঘিরে। যাকে ঘিরে উল্লাস তাকে বিচলিত মনে হয়। হঠাৎ সে তার মুখোশটা খুলে ফেলে। সবাই থেমে যায়। বন্ধ হয়ে যায় পাকটা। সবাই, একে একে উঠতে থাকে ট্রেনে। ট্রেনটা চলতে শুরু করে। আর মামুন তার মুখ থেকে খুলে ফেলা মুখোশ ও ট্রেনটাকে পিছনে রেখে চলতে থাকে কুকুরটাকে সাথে নিয়ে।

১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১




সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নিছক স্বপ্ন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৮



©কাজী ফাতেমা ছবি
তারপর তুমি আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব
চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে
তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প,
সাদা পথে হেঁটে যাব আমরা কত সভ্যতা পিছনে ফেলে
কত সহজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একদম চুপ. দেশে আওয়ামী উন্নয়ন হচ্ছে তো?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯



টাকার দাম কমবে যতো ততোই এটিএম বুথে গ্রাহকরা বেশি টাকা তোলার লিমিট পাবে।
এরপর দেখা যাবে দু তিন জন গ্রাহক‍কেই চাহিদা মতো টাকা দিতে গেলে এটিএম খালি। সকলেই লাখ টাকা তুলবে।
তখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×