আজ আমি বিকেল ৩ টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব এ গিয়েছিলাম এবং দেখেছি সেখানকার পুরো কর্মসূচী। আমি অভিভূত, মুগ্ধ ও আন িন্দত এই কর্মসূচীতে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতে হবে এবং তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দিতে হবে। আ িম অ িভভূত অনেকগুলো কারণে, প্রথমত এটি আমাদের তরুণদেরই দ্বারাই উদ্ভাভিত, দ্বিতীয়ত এটি সম্পূর্ণ অরা্জনৈতিক কারণ আমি দেখেছি যখন আওয়ামীলীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরী সেখানে কিছু বলার জন্য চাইলেন তখন ও সেই তরুণেরাই না.... না.... বলে উঠলো। তৃতীয়ত এটি এখন শুধুমাত্র তরুণদের অংশগ্রহণই নয় এটি এখন আমাদর সকলেরই। তাই এই ব্লগের মাধ্যমেই আমি সবাইকে অনুরোধ জানাই আমরা যারা এখন ও সেখানে যাইনি তারা সেখানে গিয়ে তাদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবীকে এগিয়ে দিই। চতুর্থত সেখানকার পরিবেশ এতই সুন্দর যে সবাই নিজের জায়গায় বসে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবী জানাচ্ছে: "ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই", ক-তে কাদের মোল্লা, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার! আ-তে আবদুল আলিম, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার! ই-তে ইসলামি ব্যাংক, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার!
ক-তে কামারুজ্জামান, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার! এবং আরো অনেক শ্লোগান। পঞ্চমত বেগম মুসতারী শফি কতৃক শপথ বাক্য পাঠ করানো। এছাড়া পরবর্তী সিদ্ধান্তগুলো ও জানানো হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে আগামীকাল এর মিছিল ও সমাবেশ কর্মসূচী। আগামীকাল ও ৩টায় সমাবেশ হবে। জামাত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে এটি ও একটি অন্যতম দাবী। আমি অভিভূত তারুণ্যের এই সার্বিক কর্মসূচীতে এবং তাই সবার কাছে দাবী রইলো আপনারা সবাই এখানে আসুন আর সকল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ফাঁসির দাবীতে একাট্টা হোন। বিজয় আমাদের হবেই.....
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০