ওই যে দেখছি সবুজ পাহাড়, অবারিত প্রান্তর, বিশাল আকাশ, সমুদ্রের গাঢ় নীল জলরাশি। কর্ণে ভেসে আসছে মাতাল পবনের শব্দ। আবার সব সৌন্দর্য্যময় প্রকৃতি আচ্ছন্ন করে দিচ্ছে কুয়াশা। হয়ে যাচ্ছে সব দৃষ্টিগোচর।
দৃষ্টি দখে বৃষ্টি; দখে সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা। আবার কোথায় যায় এ দৃষ্টি? কেন লুপ্ত হয়ে যায় এ দৃষ্টি? কিসের নেশায় অন্ধকারে ঢাকা পরে এ দৃষ্টি? “দৃষ্টি তুমি কোথায় থাক যে সব সময় তোমার দেখা মেলে না”? “দৃষ্টি তুমি কি ভয় পাও না স্বার্থের গন্ধে ঘুরে বেড়াও”?
“তুমি কি সর্বদাই থাক আচ্ছন্ন আর সুসময়ে কিংবা তোমার বেলায়ই হও বিস্তৃত”? হে দৃষ্টি, তোমার কি দৃষ্টিতে পড়ে না দুঃখী মানুষজন, অন্যায়, অত্যাচার, অগণতান্তিক কার্যকলাপ? অর যদি না ই পড়ে তবে এ সকলই কি তোমার ঊর্দ্ধে? তবে কি আমরা মনে করব তুমি চলে গেছ অস্তাচলে? নাকি তোমার দৃষ্টিতে জেগে উঠার সময় হয়নি আজও? আর সময় হলে তা কতদূর?
“আর কতো কতো অবিচার দেখলে তুমি দ্বিপ্তীমান সূর্যের মতো ভাসমান হবে”?
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:১৫