=) ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ব্যাপক সুন্দরী শিক্ষিকা চাকরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য়গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছাবলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।
আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?
এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।
রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।
প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।
ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?
রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।
রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।
ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
রাজু লাজে হাসে।
ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছুনেই রাজু।
রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার
C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.
ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।
ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরুহয়-
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।
কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.
ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজিF দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।
রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.
ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।
রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।
ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষেরশরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।
রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।
শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেনস্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেইভুল করেছি।
-------------------------------------------------------------------------------
১// এক ডাক্তার তার কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে চায়নিজে খেতে বসেছে ।
কয়েক টেবিল পিছনে বসা এক লোককে দেখিয়ে ডাঃ তার বন্ধুদের নিচুসঃরে বলল,
এই লোকটা একদিন তার বউকে নিয়ে আমার চেম্বারে এসে বলল, ডাঃ সাহেব নতুন
বিয়ে করেছি, কিভাবে ওই সব করতে হয় যদি একটু দেখিয়ে দিতেন ???
আমি বললাম আমি কিভাবে করি আপনি দেখেন।এই বলে তার বউএর সাথে মজাসে মিলিত হলাম
। লোকটি বলল এবার আমি করি হয় কিনা আপনি একটু দেখেন ।
তারপর সে করল।
।
।
।
টেবিল জুড়ে হাসির রোল পড়ে গেল।
।
।
।
হাসি থামার আগেই ওই লোকটা তাদের টেবিলে এসে বসতে বসতে বলল, আমাকে নিয়ে হাসছেন বুঝি???
তাহলে পুরো ব্যাপারটা শুনেন,
১০০ টাকা দিয়ে এক মাগী কন্ট্রাক্ট করেছিলাম, কোথায় লাগানোর জায়গা না পেয়ে উনার চেম্বারে গিয়েছিলাম ।
বাকিটা তো আপনারা শুনলেন।
২//
বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা আর লম্বা ।
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
৩//
খরগোশ গেছে পতিতালয়ে।
ম্যানেজার ঃঃ কি লাগবে বলুন,বাঘ,কুমির, শিয়াল,অজগর ।।"""'''""
খরগোশ ঃ আজ অজগর ।
পে করার পর ম্যানেজার খরগোশ কে অজগর এর রুমে নিয়ে গেল।
অজগর খরগোশ কে খপ করে গিলে ফেলল।
ম্যানেজার চিৎকার শুরু করল, আরে কর কি কর কি ও আমাদের কাসটমার তোমার খাদ্য নয়।
চিৎকার শুনে অজগর খরগোশ কে উগড়ে ফেলল।
ভীত খরগোশ অজগর কে বলল দেখ এভাবে কিস করা আমি একদম পছন্দ করিনা।
৪//
আরবি শেখ গেছে আমেরিকা। রাতে হোটেলে এক কল গার্লকে আনল ।
দুষ্কর্ম সমাধার পূর্বে জাইঙ্গা খোলার পর ভিতর থেকে শেখের ইয়া বড়া বিশেষ অঙ্গ বেরিয়ে এলো ।
তা দেখে কল গার্ল আশ্চর্য হয়ে বলল, ''''ওয়াও '''
তা শুনে শেখ বলল, ''' ইট ইজ নট ওয়াও , ইট ইজ আলিফ '''
(এই জোকটা লিখার কারনে এরশাদের সময় শফিক রহমানের বিরুদ্দে ধর্ম অবমাননার মামলা হয় )
--------------------------------------------------------------------------------
1
দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন- এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি
২য় জন- কেমনে ?
১ম জন-ওর কাভহ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম,আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই.
2
প্রবাসে এক মেয়ে প্রেম করে বিয়ে করেছে এয়া পা ওয়ালা মানুশকে। কিছুদিন পর মাকে জানালো sms করে, “My husband only has ONE FOOT”
মা রিপ্লাই দিলো, “ তুমি ভাগ্যবতি!! তোমার আব্বার মাত্র ৫ ইঞ্চি”
3
বাসর রাতে স্বামী বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে
বউ বলল, “ বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?”
স্বাম , “ তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,শুধু পাঠ করতে মন চায়”
বউ , “ নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর তুমি বই নিয়ে ব্যাস্ত”
4
বিছানায় এক রাউন্ড প্রেম পর্বের পর সদ্য কুমারিত্ব বিসর্জনকারিনী প্রেমিকা চিন্তা করছে, “ ঢুকলো ৭ ইঞ্চি,বেরুলো ৩ ইঞ্চি,বাকী ৪ ইঞ্চি কি ভিতরেই থেকে গেল???” আআআ
5
কলগার্লের সাথে সেক্স করার পর-
ছেলে, “সেক্স করলে দুজনেই মজা পায়, তাহলে ছেলেই কেন টাকা দিবে”
কলগার্ল, “ গাধা,তুমি জানো না- আউট গোয়িঙ্গের উপরই বিল হয়,ইনকামিং ফ্রী’
6
মরণের পরে দুই বন্ধুর দেখা...
১ম - আবে হালায় তুইও মরছস! কামনে?
২য় - ঠান্ডায় জইমা...! তুই?
১ম - টাস্কি খাইয়া...?
২য় - বুঝলামনা... খুইলা ক'...
১ম - আর হালায় কইছনা, তুই তো জানছ আমার বউরে আমি ছন্দেহ করতাম... একদিন হালায় দোকান থিকা জলদি জলদি বাইত গেছি, বাইরে খাড়াইয়া ছুনি ভিত্রে কথা বারতা... বাড়ির পিছনে গিয়া, পাইপ বাইয়া, ব্যালকনী দিয়া উইঠা দেহি হালির বেডি পেপার পড়তাছে... এমুন টাস্কি খাইলাম এক্কেবারে হারট ফেইল... তোর কেইসটা কি...
২য় - হালা তুই যদি তোর ডীপ ফ্রীজটা খুলতি... তুইও বাচতি হালায় আমিও বাচতাম...
7
পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ আমার গর্ত অনেক বড়,অপারেশন করে ছোট করতে হবে” ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে গড...........গড...........গড বলতে লাগলো।পতিতা ভয় পেয়ে বলল( না জানি তার কি হয়েছে), “ তুমি বার বার গড বলছো কেন” আআআ
ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি”
8.
এক বাচ্চা ছেলে এক কলগার্লকে প্রশ্ন করলো, “আপনার এত টাকা,গাড়ী আছে,আপনি কি ব্যাবসা করেন?”
কলগার্ল কিছুক্ষন ভেবে বলল, আমার HOLE SALE এর ব্যাবসা আছে”
9.
সেলিম ও করিম খুব ভালো বন্ধু , এতই জিগরি দোস্ত যে তারা সব ধরনের অপকর্মও একসাথেই করে ।
একদিন সেলিমের খায়েশ হইলো যে তারা রেড লাইট এলাকায় গিয়ে মৌজ করবে।
তারা সেখানে এলো . যাওয়ার পর তো ভালো ফিগারের এক মেয়েকে দেখে দুই জন ঠিক করলো যে এর সাথে মৌজ করা যায়।
সেলিম করিম কে বলল , '' দোস্ত , তুই আগে মৌজ কইরা আয় ....তারপর আমারে জানাইস কি অবস্থা !!''
কথামত করিম আগে মৌজ করতে ঢুকলো।
তারপর কিছুক্ষণ পর বের হয়ে এসে বলল , '' হালায় ..... এই মাইয়ার চাইতে আমার বউও ভালো , যা , তুই গিয়া দেখ !! ''
সেলিম ও ঢুকলো রুমে।
কিছুক্ষণ পর সেলিম ও বের হয়ে আসলো।
সাথে সাথে করিম জিগ্গেস করলো , '' কিরে , কেমন লাগলো ??"
সেলিম উত্তর দিল , '' তুই ঠিকই কৈচস দোস্ত। তর বউই ভালো !! ''
10.
বাসর রাতে বউয়ের সাথে সহবাসের সময় বউ ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠলো।স্বামী বেচারা বলল, “ ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকো,ব্যাথা না কমলে বাদ দিব”
স্ত্রী, “ ১,২,.......৩,৪,৫......৬,৭,৮,........৯,,৯,৮,৭,৬,৫,৪,৩,২,১.......২,৩,৪.....”
------------------------------------------------------------------------------
১।পাঙ্গি সাহেব এর বউ এবং একটি ছেলে নিয়ে নিয়ে সংসার।
পাঙ্গি সাহেব ও তার বউ সিদ্ধান্ত নিল যে তারা যাতে সবসময় সেক্স করতে পারে সে জন্য একটা কোড ব্যবহার করবে যাতে তাদের ছেলে মন্টু বুঝতে না পারে। তারা গোপন কোডটি রাখলো "Phone Call" !!
একদিন পাঙ্গি সাহেব ও তার বউ এর মধ্যে অনেক ঝগড়া হল।
☺☻ঝগড়ার ৫ ঘন্টা পরেঃ-
পাঙ্গি সাহেব তার ছেলে মন্টুকে বলল তার মা যেন পাঙ্গি সাহেবকে একটা "Phone Call" দেয়।
পাঙ্গি সাহেবের বউ মন্টুকে বলল, "তোমার বাবাকে গিয়ে বলো যে আজকে নেটওয়ার্ক অনেক খারাপ। কল দেয়া যাবে না!"
পাঙ্গি সাহেবঃ "তোমার মাকে বলো বাসায় নেটওয়ার্ক না পেলে আমি কিন্তু ফোন-ফ্যাক্সের দোকানে গিয়ে কল করবো।"
পাঙ্গি সাহেবের বউঃ তোমার বাবাকে বলো সে যদি ফোন-ফ্যাক্স থেকে কল করার সাহস করে তাহলে আমি কিন্তু বাসায় Call Center এর অফিস খুলে বসবো!!
২।আমেরিকান জুটির দীর্ঘদিন চেষ্টার পরও বাচ্চা হচ্ছিলো না ।
চেকআপ করে দেখা গেলো স্বামীর বাবা হবার ক্ষমতা নাই|
তাই তিনি সামনের ফ্লাটের একজনকে ভাড়া করলেন স্ত্রীর সাথে সহবাস করার জন্য । এভাবে ৬ মাস চলে গেলেও কোনো ফলাফল না পেয়ে স্বামী ক্ষেপে গিয়ে একদিন জিঙ্গেস করলেন
স্বামীঃ এই যে ভাই ৬ মাস তো হয়ে গেলো আর কতোদিন লাগবে
ভদ্রলোকঃ কোনোদিন ও হবে না
স্বামীঃ কেনো ? :O
… ভদ্রলোকঃ আমার তো বাবা হবার ক্ষমতা নাই
স্বামীঃ কিন্তু তোমার বাসায় দুই বাচ্চা খেলতে দেখেই তো তোমাকে ভাড়া করেছিলাম
.
.
.
.
.
.
.
ভদ্রলোকঃ আমি তো বাচ্চা পাওয়ার জন্য আরেকজনকে ভাড়া করেছিলাম! (((
৩।ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের দিকে মুখ করে আছে। টুকুর চাচা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল।
‘চাচু চাচু , আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’
চাচু : ‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’
কয়েকদিন পর টুকুর চাচা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।
‘চাচু চাচু, আইজকা আরেকটু হইলেই চাচী মইরা গেসিল’
চাচু : ‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর চাচা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।
‘চাচী আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল,
‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার হইয়া যাইতেসে’।
পাশের বাড়ীর রহিম চাচায় যদি খালি চাচীর উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত……’
৪।এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।
সে মুরগিওয়ালাকে বলল একটা রাজশাহীর মুরগী দেও। মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বলল এই নেন রাজশাহীর মুরগি।
লোকটা মুরগীর পাছা দেখে কইলো। অই মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না। এটা যশোর এর মুরগী।
মুরগিওয়ালা অনেক খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি।
লোকটা আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলো, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না। এটা ফরিদপুরের এর মুরগী।
মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই।
লোকটা এবার রাইগা কইলো। কি মিয়া? কি ব্যবসা কর একটা মুরগিও চিনো না। তোমার বাড়ি কই?
এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো আপনেই দেইখা কয়া দেন আমার বাড়ী কই?
৫।স্ত্রী- আমায় কি বাগান করতে একটু সাহায্য করবে?
স্বামী- নাহ, আমাকে কি মালী পেয়েছো ?
স্ত্রী- আমায় কি দরজা টা কি ঠিক করে দিবে?
…
স্বামী- আমায় কি মিস্ত্রি পেয়েছো?
~সন্ধ্যা বেলা স্বামী ঘরে এসে দেখল সব কিছু ঠিক করা
তখন সে স্ত্রী কে জিজ্ঞেস করল কে করে দিল এসব?
স্ত্রী বলল প্রতিবেশী
স্বামী বলল ওয়াহ কত্ত ভাল !
স্ত্রী – এহহহ ,মাগ্না নাকি? ও বলল কাজ করে দিব বিনিময়ে হয় বার্গার নয়ত kiss চাই
স্বামী – তুমি নিশ্চয়ই বার্গার দিলে ???
স্ত্রী – আমায় কি তুমি kfc পাইসো?
৬।৮ বছরের পিন্টুঃ মামা, মামা, কাল রাতে মামির কি হয়েছিল?
মামাঃ কখন?
পিন্টুঃ কাল রাত ১২টার পর হবে। তোমাদের রুম থেকে আওয়াজ আসছিল। আহহ, ওহহ, উফফফ!!!
মামাঃ ওহ, ওইসব এখনো তোর বোঝার বয়স হয় নাই।
পিন্টুঃ প্লিজ মামা বলো, প্লিজ!!!!!!!
মামাঃ ঠিক আছে, কাল রাতে জানালা খুলে রাখবো, practically না দেখলে বুঝবি না।
পিন্টুঃ ঠিক আছে মামা
মামাঃ তবে মনে রাখবি, তোর মামি হল দেশ, আমি সরকার আর তুই জনগন।
~~পরদিন~~
মামাঃ কি ভাগ্নে, কি বুঝলি?
পিন্টুঃ হুম, সরকার দেশের পুটকি মারে আর জনগন চেয়ে চেয়ে দেখে।
৭।সুন্দরী মহিলা সেক্রেটারি দেখলো তার বসের প্যান্টের জিপার উদোম খোলা। কিছু একটা বেরিয়ে থেকে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি তৈরি হয়ে আছে। সে বললো, “স্যার আপনার গ্যারেজের দরজা খোলা।”
বেওকুফ বস ইশারা বোঝার জন্য যথেষ্ট আকেলমান্দ ছিলেন না। তিনি হা করে চেয়ে রইলেন। মহিলা কিয়ৎক্ষণ পর প্রস্থান করলে পাশেরে এক পুরুষ সহকর্মী তাকে বুঝিয়ে দিল, কী যে ভজঘট ঘটে আছে। কিন্তু হতচ্ছাড়া লোকটা তার খোলা জিপারের দিকে তাকিয়ে মুচকিই হাসলো।
পরের দিন আবার মহিলা সেক্রেটারি তার বসের সামনে এলো। বস তাকে দেখে বললো, “এই যে মিস। কাল যখন আমার খোলা গ্যারেজের ভিতর তাকালেন, সেখানে নিশ্চয়ই একটা জবরদস্ত ক্যাডিলাক লিমুজিন দেখেছেন, তাইনা?”
মহিলা বললো, “না স্যার। আমার তো মনে হল সাতরাস্তার মোড়ের একটা ট্যাক্সিক্যাব দেখলাম, যেটার কিনা আবার টায়ার দুটো পাংচার।
৮।এক ভদ্রলোক ৫ তারা হোটেল এর লিফট দিয়ে নামার সময় এক মহিলার সাথে ধাক্কা খেয়ে পরে গেল এবং লোকটির কনুই মহিলার বুকের সাথে সজোরে আঘাত করলো।
লোকটি বলল,” আপনার মন যদি আপনার বুকের মত নরম হয়, তবে আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।”
জবাবে মহিলাটি বলল ,” আপনার তিন নাম্বার পা যদি আপনার কনুইয়ের মত শক্ত হয় তবে ৪২০ নম্বর রুমে চলে আসবেন।
-----------------------------------------------------------------------------
এক লোক বিধবাকে বিয়ে করলেন।
বিয়ের ১ মাস পর নতুন বউ একটি ছেলেসন্তান জন্ম দিল।
লোকটি তাড়াতাড়ি ঘর থেকে বেরিয়ে বাজারে গিয়ে স্কুলের ব্যাগ, বই থেকে শুরু করে সব কিনতে শুরু করলেন।
মানুষজন তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘আপনি এসব কিনছেন কেন?’
জবাবে লোকটি বললেন, ‘আমার বাচ্চা যদি নয় মাসের সফর ১ মাসে শেষ করতে পারে, তাহলে তো সে স্কুলে যাওয়ার জন্য যেকোনো সময় প্রস্তুত হতে পারে”
--------------------------------------------------------------------------------
মেয়ের জামাই অনেক দিন পর বিদেশ থেকে আইসা শুশুর বাড়ি গেছে...........
( বিদেশ মানে ভারত).........
তো........ শুশুর শ্বাশুড়ীর কি আদর যত্ন ।
তা বাবা ভালোই আছ.....বলল শ্বাশুড়ী...
জ্বে আম্মা হাম ভালা হে.......
কিন্তু আম্মা, আপনির একি অবস্থা ...........
কি হইছে বাবা.............
আপনার বাল পাক গায়-য়া ( ভারতে চুলকে বাল বলে)
শ্বাশুড়ী তো লজ্জায় যায় যায় অবস্থা..........
---------------------------------তো রাতের বেলা শ্বাশুড়ী তার স্বামীকে বলতাছে.......
হুনছ.......তোমার মেয়ের জামাই আমাকে কি কইছে.......
তোমারে আবার কি কইল্ল।
আমাকে বলে কিনা আম্মা আপনার বাল পাক গায়-য়া।
স্বামী বেচারা তেলে বেগুনে আগুন, মাগি তেরে কত বার কইরা কইছি বসার , চলা ফেরার ঢ়ং ভালা না.................
--------------------------------------------------------------------------------
চার্চে তিনজন যাজিকা গল্প করছেন।
প্রথমজন বললো, “জানিস, কাল ফাদারের ঘর কুড়াতে গিয়ে অনেকগুলো চটিবই পেয়েছি।”
“বলিস কীরে” বললো সবচে সুন্দরী তৃতীয়জন। “তো কি গতি করলি ওগুলোর?”
“কি আর করব, সব জানালা দিয়ে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম।”, নির্লিপ্ত জবাব প্রথমজনের।
দ্বিতীয় যাজিকা বললো, “আর আমি কি পেয়েছি সেটাতো জানিসনা। কিছুদিন আগে ফাদারের বিছানা গোছগাছ করতে গিয়ে বেডশিটের তলে অনেকগুলো কণ্ডম পেয়েছি।”
“অ্যাঁ, বলিস কিরে!”, বললো প্রথম জন। “কি করলি সেগুলো?”
দ্বিতীয়জন বললো,”এত বিরক্ত লেগেছিল যে এক এক করে সবগুলোর মাথা ফুটো করে দিয়েছি।”
….মূর্ছা গেল যাজিকা তৃতীয়জন।
--------------------------------------------------------------------------------
ট্রাফিক পুলিশ সর্দারজিকে গাড়ি চালানোর সময় আটক করলেন।
পুলিশ: লাইসেন্স দেখি।
সর্দারজি: (অনেকক্ষণ নিজের ব্যাগ ঘাঁটাঘাঁটি করে) আচ্ছা, লাইসেন্স জিনিসটা দেখতে যেন কেমন?
পুলিশ: আহাম্মক! লাইসেন্স হলো সেই জিনিস, যেখানে তোমার নিজের ছবি দেখতে পাওয়া যায়।
সর্দারজি আরও কিছুক্ষণ ব্যাগ ঘাঁটাঘাঁটি করে একটা আয়না বের করতে করতে বললেন, ‘পেয়েছি!’
------------------------------------------------------------------------------
সর্দারজি ও তাঁর বন্ধু বান্তার মধ্যে কথা হচ্ছে—
বান্তা: তোর বাবা তো দর্জি, আর তুই কিনা ছেঁড়া শার্ট পরে এসেছিস! লজ্জা করে না তোর?
সর্দারজি: তোরও তো কোনো লজ্জাশরম নেই।
বান্তা: কেন, কী করেছি আমি?
সর্দারজি: তোর বাবা দাঁতের চিকিৎসক। আর তোর ছোট ভাইয়ের জন্ম হলো; পাটিতে একটি দাঁতও নেই!
--------------------------------------------------------------------------------
সামুর বিভিন্ন পোস্ট থেকে কালেক্ট করা জোকস২য় পর্ব
সামুর বিভিন্ন পোস্ট থেকে কালেক্ট করা জোকস ১ম পর্ব
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৬