গতকাল চিটির রান্নাঘর থেকে ঐতিহাসিক রেসিপি- রসমালাই পড়েই ভেবেছিলাম আজকে বানাবো। দুপুর বেলা ঘুম থেকে উঠেই তাই বানিয়ে ফেললাম রসমালাই। সব কিছুই চিটির রেসিপি অনুসরণ করে, শুধু কন্ডেন্সড মিল্কের সাথে মিশিয়ে দিয়েছিলাম কিছু বাদামের মিশ্রন।
আমি এই প্রথমবার রসমালাই বানালাম। চিটির রেসিপির রসমালাই কেমন হয়েছে খেতে জানতে চান? অল্প করে বানিয়েছিলাম, ছবিটা তোলার পর আমি একবার শুধু চেখে দেখেছি, তার পরে আর চোখেও দেখিনি । সব শেষ করে ফেলেছে আমার হাউস মেইটরা। বাটিটা দেখে মনে হচ্ছে কেউ ধুয়ে রেখেছে, আসলে চেটেপুটে খেয়েছে সবাই । প্রলয়ের সাথে যোগাযোগ হয়নি, না হলে লজ্জায় পড়তে হতো। প্রলয়, অবস্যি আপনাকে রসমালাই খাওয়াব একদিন, সেই দিন আরও বেশি করে বানাতে হবে।
অনেক অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ চিটি, পাঁচ বছর পর রসমালাই খাওয়ানোর জন্য।
বাংলাদেশের বিক্ষ্যাত রসমালাই মনে হয় গাইবান্ধার রমেশ ঘোশ বানায়, যারা এখনও সেই অমৃত চেখে দেখার সুযোগ পাননি, তারা উত্তরবঙ্গের বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগাযোগ করে অন্তত এক কেজি রসমালাই আনিয়ে নিতে পারেন। বিশ্বাস করুন, জীবনে ভুলবেননা সেই স্বাদ।
সামহয়ারইন ব্লগের সবার জন্য চিটির ঐতিহাসিক রসমালাই সাথে বাই প্রডাক্ট হিসেবে ২৬টি রসগোল্লা।