একমাত্র ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইল
নিজেদের নিরাপত্তার নামে গাজায় বোমা মেরে প্রতিদিন হত্যা করছে নিরিহ শিশুদের।
যে শিশু অপুষ্টির শিকার, অভাবে কষ্টে যার সারা বেলা কাটে। এক ফোঁটা দুধ জোটে না যে শিশুর ভাগ্য সেই শিশুকে মরার জন্য তৈরী রয়েছে মরণ অস্ত্র। মারা যাচ্ছে বোমার আঘাতে। ধ্বংস স্তুপের মাঝে শিশুর চাপা পড়া লাশ দেখে আঁতকে উঠতে হয়। বিবৎস ছবি দেখে মনটা খরাপ হয়ে যায়। পত্রিকা পড়তে ইচ্ছে করে না। কত নির্দয় কত নিমর্ম হতে পারে মানুষ। হাসপাতালগুলোও বর্বর হামলা থেকে রেহাই পায়নি।
হায়! যে শিশুটি বেঁচে উঠতে পারল না পৃথিবীর আলো বাতাসে। গাজায় যে শিশুটি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে তারই পরিণতি যদি আজ কোন আমিরিকান শিশুর হতো তাহলে জাতিসংঘ কি তার মানবাধিকারের বুলি নিয়ে হাহাকার করত না। ওবামা কি চুপ থাকত। চুপ থাকত কি বুশ প্রশাসন। হায়রে জাতিসংঘ! হায়রে ওআইসি = অহ আই সি ( হায়! আমি কি দেখছি)
শিশু হত্যার সহযোগীতা করে মানবতাবাদী সাজার ঘৃন্য দেশগুলোর রাষ্ট্র নায়ককে ধিক্কার। ধিক্কার আগ্রাসী ইসরাইল ও তার দোসরকে। এমনিতেই গাজা একটি দরিদ্রতম শহর। এই শহরে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যাদের জন্ম ট্যান্টে আবার বৃদ্ধকালও কাটে এই ট্যান্টে।
মধ্যে আরবের বিষফোড়া ইসরাইল নিপাত যাক। নিপাত যাক তাদের দোসররা।
একটা শিশু জন্মের পর যাতে আর এই বর্বরতার শিকার না হয় সেই নিশ্চয়তা কি পৃথিবীর রাষ্ট্র নায়করা দিতে পারবে। এই পৃথিবী নবজাতকদের কাছে বাসযোগ্য করে যাব । এই হোক আমাদের চির অঙ্গীকার। এটা কি শুধু শ্লোগানই থাকবে। নাকি জেগে উঠবে যুগের সালাউদ্দিন আয়ুবী.................