[১৯৫২+১৯=১৯৭১; ১৯৭১+১৯=১৯৯০;১৯৯০+১৯=২০০৯]
.......কাকতলীয় হিসাব , ওসবে আমি বিশ্বাসী নই। পরিবর্তনে কিন্তু বিশ্বাসী শতভাগ। তাই লালিত এক স্বপ্ন সবার সামনে তুলে ধরতে চাই যা আসলে আমার মত প্রকৃতি প্রেমী আরও কোটি মানুষেরও স্বপ্ন , আমি বিশ্বাস করি।
শুধু পরিবর্তন আর ঐতিহাসিক কিছু ভুল ভ্রান্তি সমাধান করলেই কিন্তু আবার দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আমি মনে করিনা। উন্নয়নের জন্য যুগোপযোগী, চাহিদামাফিক এবং সাসটেইনএবল নতুন অনেক কিছু করার আছে। সেই নতুনের মধ্যে প্রযুক্তির আধুনিকায়ন ও ডেভেলপমেন্ট একটি অন্যতম অবশ্যই। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কর্তৃক উচ্চারিত ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নে আমি সেটার প্রকাশ দেখতে পাই।
এর সাথে আরেকটি বিষয়খুব ভাবি , যেটি এই শ্যামল সোনার বাংলার পর্যটন ক্ষেত্র অভাবনীয় এবং লাভজনক উন্নয়ন।
এটি চিরকালই আমাদের জন্য সৌভাগ্যের এক স্বর্ণ কাঠি ছিল আছে, আমরা হয়তো বুঝতে পারিনাই নানা সময়।
সপ্তাশ্চার্য নির্ণয়ক ভোট কেন্দ্র করে বিষয়টি একটু বেশী আলোড়িত করছে ইদানিং বাংগালী প্রাণে।
পর্যটন বিষয়টির উপর মন্ত্রীত্বের দায়িত্ব প্রাপ্ত জি এম কাদের সাহেবের আজকের একটি উচ্চারণ যা খানিকটা নিম্ন রূপ
দেশের পর্যটন খাতকে আন্তর্জাতিক মানের করতে ট্যুরিজম বোর্ড গঠিত হতে যাচ্ছে..........
শুনে , জেনে ...স্বপ্ন দুয়ার খুলে দেখলো যেন প্রভাত আলো।
খুব বেশি দূরে তো যেতে হয়না, থাইল্যান্ড , মালেশিয়া, মরিসাস ..কত কত উদাহরণ ...পর্যটন শিল্পকে অন্যতম শিল্প বিবেবচনা করে তারা কত লাভবান হচ্ছে, দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটাচ্ছে....
আর আমাদের এত প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য..এত সম্পদ ..আমারা কেনো পারিনা?
কেনো......
আমাদের কিছু গোয়ার্তুমি এখানে বাধা দেয় যেমন বাধা দেয় আমাদের অনুন্নয়নশীল মনমানসিকতা এবং পিছুটান মন।
নানা ন দেশের পর্যটক দের আকৃষ্ট করতে হবে ...
তার জন্য অনেক কিছু করার আছে।
যেমন কক্সবাজারে অন্তত একটি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট করতেই হবে....আর করতে হবে ইন্টারন্যাশনাল মানের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা...
খুব কিন্তু কঠিন নয়..
দরকার সুষ্ঠ পরিকল্পনা আর বাস্তবায়নের মনমানসিকতা।
ট্যুরিজম বোর্ড এর উদ্যগ তাই আশা জাগালো....কর্মযজ্ঞ তাদের নিশ্চয় আশাকে বাস্তব বানাবে.....চেয়ে রইলাম পর্যটন সমৃদ্ধ এক আশু দেশের আশায়।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১৬