বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে এবার দেশ পরিচালনা করতে হলে শেখ হাসিনাকে এভাবেই ভাবতে হবে! যদি না ভাবেন; তবে এই মহাবিজয় সামনে মহাপরাজয় নিয়ে আসবে।
প্রিয় নেত্রী,
শুরুতেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীণ মহাজোটের এই নিরঙ্কুশ বিজয়ে অভিনন্দন জানাই সাথে ইংরেজী নতুন বর্ষের শুভেচ্ছা। বাংলার জনগণ বিগত সরকারের দূর্নীতি, দুঃশাসন, হটকারীতা এবং এই সকল অগণতান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে তার প্রতিবাদ জানালো। এবং সেই প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি আপনার উপর আপনার দলের উপর আস্থা জ্ঞাপণ করল। আশা করি সেই জনগণকে আপনি ক্ষমতার দম্ভে পড়ে ভুলে যাবেন না। সেই জনগণের পাশে আপনি এবং আপনার সরকার নিরপেক্ষভাবে সব-সময় পাশে থাকবেন। এমনটাই আমরা আশা করি।
প্রিয় নেত্রী,
আমি বর্তমান প্রজন্মের একজন ভোটার ছিলাম। এই বার প্রথম ভোট দিয়ে নিজের নাগরিকত্ব অধিকার এবং আমার দায়িত্ব পালন করেছি। এবং সেই অধিকারের মাধ্যমে আমার মতো আরো লক্ষ নতুন ভোটার আপনার কাছে এবং আপনার মহাজোটের কাছে দেশের দায়িত্ব অর্পণ করলো। তাই আমি যেটা বলতে চাই সেটা হচ্ছে, এই বিজয়কে ক্ষমতা ফিরে পাবার বিজয় মনে না করে দায়িত্ব ফিরে পাবার বিজয় মনে করার অনুরোধ থাকলো।
আমার মতো অসংখ্য নতুন ভোটার আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু প্রত্যাশা করে। প্রত্যাশা করে, যেই দিন বদলের চেষ্টার কথা আপনি বলেছেন সেই দিন সত্যি সত্যিই বদলাবেন। তারা চায় একটি হানাহানির রাজনীতিমুক্ত, দূর্নীতিমুক্ত, দুঃশাসনমুক্ত একটি শান্তিময় দেশ।
আমাদের বেড়ে ওঠাটা আপনার উপলব্ধিতে আনতে হবে মাননীয় নেত্রী। বর্তমান অধিকাংশ নতুন প্রজন্মের ভোটার যখন জন্মেছে তখন এই দেশে ছিল সামরিক জান্তার গন্ধ। তারপর, তিনটি গণতান্ত্রিক পূর্ণ সরকারের অবস্থাও আমরা দেখেছি। রাজনীতি দেখে আমাদের মনে হয়েছে, যে গণতন্ত্র মানুষের অধিকারের কথা বলে, সে গণতন্ত্র আসলে ক্ষমতায়নের গণতন্ত্র। কিন্তু এমনতো হবার কথা নয়! আমরা চাই একটি সুন্দর দেশ। যে দেশের প্রতিটি শিশু একটি স্বাভাবিক পরিবেশের মধ্যে বেড়ে উঠবে। যে স্বাভাবিক পরিবেশের জন্য আমাদের পূর্ব-পুরুষ একাত্তরে প্রাণ দিয়ে গেছেন। তাঁরা নিশ্চই এমন একটি বাংলাদেশের জন্য প্রাণ দিয়ে যাননি। আপনার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিশ্চই এমন একটি দেশের জন্য সারাটা জীবন সংগ্রাম করে যাননি। তাঁর যে সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন সেই স্বপ্ন নিশ্চই এমন বিভৎস ছিল না। তাই আপনার কাঁধে যে অপার দায়িত্ব তা আপনি অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে পালন করবেন এমনটাই আশা করি।
প্রিয় নেত্রী,
আমি কিছু আরজি নিয়ে আজ লিখতে বসেছি। নতুন প্রজন্মের সকলে হয়তো আমার প্রতিটি দাবির সাথে একমত হবেন। তাঁদের মনেও হয়তো এসব আর্জি ধ্বনিত হচ্ছে। যা আপনার কাছে পৌছায় না। তাই আমি তাদের পক্ষ থেকে আপনাকে কিছু অনুরোধ করার জন্য এসেছি। আশা করি আপনি তা সাদরে গ্রহণ করবেন।
আপনারা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তুলে ধরেছেন নতুন প্রজন্মের ভোটারদের সামনে। এবং আপনাদের নির্বাচনী ইশতেহার আপনি উৎসর্গ করেছেন নতুন প্রজন্মের ভোটারদের। যা নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসার দাবি রাখে। তবে সেই ইশতেহারে আপনারা যা যা তুলে ধরেছেন তার চুলচেড়া বিশ্লেষণে যাবার যোগ্যতা আমার হয়নি। তবে নতুন প্রজন্ম আপনাদের কাছে কি চায় সেটা অন্তত আমি বলে দিতে পারি। সেগুলোই আমি আমার বর্ণনায় আনলাম।
১. আমরা চাই আপনি সরকার গঠনের পর পর সিদ্ধান্ত নেবেন, কিভাবে আপনি দ্রব্য-মূল্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার আওতায় নিয়ে আসবেন এবং তা জনগণের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবেন আশা করি। কারণ, জনগণের এখন মুল দাবি দ্রব্যমূল্যের দাম কমিয়ে আনা।
২. আপনারা দূর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠনের কথা বলেছেন। এ ব্যাপারে আপনাদের একটি শক্ত অবস্থান নেয়ার অনুরোধ থাকলো। এদেশের মানুষ প্রতিটি পদে দূর্নীতির স্বিকার। একজন সি.এন.জি চালক থেকে শুরু করে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাক্তিরা পর্যন্ত দূর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত। প্রশাসনের প্রতিটি পদকে স্বচ্ছ রাখার যত ব্যবস্থা আছে সব কিছু করবার অনুরোধ থাকলো। দূর্নীতি কমিশনকে শক্তিশালী এবং নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে আপনার সরকার বব্ধ পরিকর থাকবে; এমনটাই আশা করি। যৌগ্য লোককে প্রশাসনে বসাবেন; অবশ্যই সেখানে কোনো ধরনের দলীকরণ হবে না। দূর্নীতি-কমিশনের একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করে সর্বক্ষণ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত থাকবে শুধুমাত্র দূর্নীতিবাজদের সন্ধান করবার জন্য।
আপনার মন্ত্রীসভার কেউ যদি দূর্নীতির সাথে জড়িত থাকে তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত তৈরী করবেন।
৩. বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষে বিদেশী সংস্থার সহায়তা নেয়ার আগে দেশের বিজ্ঞানীদের সাথে কথা বলুন। এমনকি প্রবাসে বহু বাঙালী মেধাবী মানুষ আছেন যাঁরা দেশের জন্য কাজ করবার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছেন। তাদেরকে আমন্ত্রণ জানান এবং সমস্যা থেকে বের হওয়ার কৌশল নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। প্রয়োজনে তাঁদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করে দেশের কাজে কন্ট্রিবিউট করার জন্য উদ্বুদ্ধ করার কথা ভেবে দেখবেন।
৪. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়ণে দেশীয় দক্ষ ব্যত্তিবর্গের সাহায্য নিন। বিজ্ঞানের ছাত্রদের এবং যারা বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশুনা করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য বিজ্ঞান মেলা সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করার অনুরোধ থাকলো। বিজ্ঞান ভিত্তিক উন্নতমানের গবেষণাগার গড়ে তোলাও বাংলাদেশের জন্য দরকার হয়ে পড়েছে। ইন্টারনেটকে গ্রাম-অঞ্চলে পৌছে দেয়ার ব্যবস্থা করা এবং সল্প-মূল্যে যাতে ইন্টারনেট মানুষের ঘরে পৌছে যায় সেই নিশ্চিত করতে হবে। দেশীয় কোনো আবিষ্কার কিংবা গবেষককে মানুষের সামনে এনে উৎসাহ প্রদান করার জন্য পুরুষ্কারের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। ইন্টার-ইউনিভার্সিটি রিসার্চ কনটেস্ট আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আগ্রহী করে তুলতে হবে।
আই.টি বিষয়ক যে কোনো ব্যাপারে নতুন প্রজন্মের দক্ষ ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে নেয়াটাও অত্যন্ত জরুরী।
৫. শিক্ষার ব্যবস্থার উন্নয়ণের লক্ষে আপনাদের প্রচুর কাজ করতে হবে। শুধু পাঠ্য-পুস্তকের পরিবর্তন করলেই শিক্ষা-ব্যবস্থার উন্নতি সম্ভব নয়। শিক্ষার সাথে জড়িত সকল বিষয়গুলোরও পরিবর্তন দরকার। যেমন, যে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, একজন শিক্ষক নিয়গের পূর্বে তার যৌগ্যতা এবং মনমানুষকতা জানাটা এখন অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়ছে। ক্লাসে ভালো পড়ালেই একজন শিক্ষক ভালো নয়; একজন শিক্ষককে একজন ভালো মানুষও হতে হয়। ভালো ছাত্র-খারাপ ছাত্র ব্যবধানটা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গুরুতর সমস্যা। খারাপ ছাত্ররা শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ঝরে পড়ে একমাত্র শিক্ষকের অবহেলা এবং তাচ্ছিল্য ব্যবহারে। সেই সব ক্ষেত্রগুলোকে কি করে সুধরানো যায় সেটাও ভেবে দেখতে হবে। প্রয়োজনে প্রতিটি শিক্ষককে সাইকোলজিকাল কোর্সের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
আর শিক্ষা ব্যবস্থা যুগোপযুগী করার লক্ষে জ্ঞাণী-গুণী মানুষের সহায়তা নেয়ার অনুরোধ থাকলো। যেমন, ড. জাফর ইকবাল স্যার এই ক্ষেত্রটিতে একজন যৌগ্য ব্যক্তি।
৬. মানুষ যাতে মুক্তভাবে তার কথা বলতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। মিডিয়াকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে তাদের নিজস্ব মত প্রকাশের। গ্রামের মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে সকল বেসরকারী টেলিভিশান উন্মুক্ত করে দেয়া ব্যবস্থা করে দিতে হবে। মুক্তবুদ্ধির চর্চার ক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরণের বাধা না আসে তা নিশ্চিত করতে হবে।
৭. সর্বশেষ হচ্ছে, একটি রাজাকারমুক্ত দেশ। সকল রাজাকারদের চিহ্নিত করে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। বাংলার ইতিহাস-ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়া অত্যন্ত জরুরী। এবার আপনাদের এই মহাবিজয়ের পিছনে ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করার অঙ্গিকার। এই অঙ্গিকারে মুগ্ধ হয়ে নতুন প্রজন্ম ব্যালট পেপারে আপনার জোটকে সমর্থন জানিয়ে। তাই সেই অঙ্গিকার যে কোনো মূল্যে হোক আপনাকে তা পালন করতেই হবে।
প্রিয় নেত্রী,
শুধু সাতটি বিষয় তুলে ধরলাম তাই বলে এখানেই শেষ নয়। দাবি আরও আছে। তবে এগুলো বলতে গেলে আমাদের বেসিক নিড। আপনি আপনার ভাষণে বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে তাদের ভবিষ্যত নির্মাণ ও জাতি গঠনের এই মহৎ কর্মযজ্ঞে শামিল হওয়ার জন্য আমরা উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি।
আপনার এই লাইনটি আশা করি শুধুমাত্র তাদের কাছ থেকে ভোট পাওয়ার জন্যই নয়। তাদেরও সম্পৃক্ততা আপনি সব-সময় নিশ্চিত করবেন আশা করি। সেই লাইনটি থেকে উৎসাহ নিয়েই বাংলার এই সাধারণ সন্তানের আপনার উদ্দেশ্যে কিছু লিখা। আশা করি আপনি সকল বিষয় বিবেচনায় রাখবেন।
বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম এখন অনেক সচেতন। তারা আর অন্ধ জায়গায় নেই। তাদের চোখে ধুলো দিয়ে এখন আর কেউ পার পেয়ে যাবে;এমনটা আশা করা ভুল। তাই কোনো সিদ্ধান্ত; বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের ব্যপারে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে তাদের সাথে আলোচনা করে নেয়ার অনুরোধ থাকলো। সরাসরি টেলিফোন সংলাপ কিংবা টিভিতে আপনি উপস্থিত থেকে তাদের সাথে কথা বলে তাদেরও দেশের কাজে অংশগ্রহণ করবার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
প্রিয় নেত্রী,
আমি জানি, ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে আপনি অনেক ব্যস্ত থাকবেন। কিন্তু ব্যস্ততাটা কিন্তু জনগণের জন্যই। জনগণের মনের কথা যদি আপনি না শুনেন তবে সেই ব্যস্ততা বৃথা যাবে। তাই আমরা আশা করি, আপনি হবেন জনগণের নেত্রী। সরকার যেনো জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন না থাকে। সকল কাজে জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করতে হবে।
আপনি একটি কথা মনে রাখবেন, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন আপানাদের বিজয় নয়। এটা আপনাদের বিজয়ে একটি সুযোগ করে দিয়েছে মাত্র। যে বিজয়ের হিসেব হবে পাঁচ বছর পর। পাঁচ বছর পর আবার নির্বাচনে জনগণই উত্তর দিবে, আপনারা জয়ী হয়েছেন নাকি পরাজিত হয়েছেন।
তাই বিচক্ষণতা এবং নিজস্ব বুদ্ধি বিবেচনা এবং চাটুকারদের দূরে রেখে একটি শক্ত এবং যৌগ্য সরকার গঠন করবেন; এই আশা নিয়ে আমার লেখা এখানেই শেষ করলাম।
আলোচিত ব্লগ
মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়
১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷
চলুন গল্পটা শুনে আসি৷
বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন
ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই
রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।
ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!
~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো
রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন