চার দলীয় জোট সরকারের সময় এই মহাশিক্ষিত ব্যারিষ্টারটির সৎকর্মের কয়েকটি নমুনা*:
(ক) ২০০১ সালের নির্বাচনের পর রাজাকার ও নব্যরাজাকাররা বাংলাদেশের সংখ্যালঘু আদিবাসীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে মওদুদ আহমেদ ছিলেন নির্বিকার।
(খ) উত্তারাঞ্চলে যখন বাংলা ভাইয়ের উত্থান হচ্ছিল তখনও মওদুদ আহমেদ ছিলেন নির্বিকার। বরং, ক্যামেরার সামনে মিটমিট করে হাসছিলেন।
(গ) প্রিয় ভাগ্নেরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করার সময় ইনি ছিলেন মৌন। মৌনতা নাকি সম্মতির লক্ষণ। আর আমরা কমিশনের কথাটাও ভাবতে পারি।
(ঘ) বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দলটির ওপরতলা থেকে নিচতলা ব্যাপক দুর্নীতিতে ছেয়ে গেলে মওদুদ আহমেদ দলের পক্ষেই সাফাই গেয়েছেন। নিজের পকেট ভরতে অবশ্য কসুর করেননি এই মহাশিক্ষিত ব্যারিষ্টার। অথচ, বারবার মিছিল-মিটিং-এ তিনি সৎ ও আর্দশবাদী শহীদ জিয়ার আর্দশ বাস্তবায়ন করার কথা বলেছেন। শহীদ জিয়ার আর্দশ বাস্তবায়ন বলতে কি বুঝেন-এই প্রশ্ন করলে এখন মওদুদ আহমেদ কী বলবেন!
বি এন পি-র এমন অকল্পনীয় ভরাডুবির সম্পর্কে এখন মওদুদ আহমেদ কী বলবেন!
* এই ভদ্রলোকের সৎ কর্মের আরও প্রমাণ রয়েছে। আশা করি অন্যেরা লিখবেন।