somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের বিধান মূল: শায়খ আলাভী বিন আব্দুল কাদির সাক্কাফ

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অভিনন্দন বিনিময়ের কিছু উপলক্ষ: ১. পারস্পরিক স্বাভাবিক অভিনন্দন। যা একে অপরকে নতুন কোন নে’য়ামত অর্জন বা মুসিবত থেকে মুক্তির প্রাক্কালে দিয়ে থাকে। উদ্দেশ্য আল্লাহর শুকরিয়া জ্ঞাপন এবং একজন মুসলিম ভাইকে আনন্দিত ও উৎসাহিত করা। এটা কোন দিনক্ষণ বা মাস, বৎসরের আগমন-প্রস্থানের সাথে সম্পৃক্ত নয়। যেমন, বিবাহ, নতুন সন্তান লাভ, পরীক্ষায় কৃতকার্য, চাকুরি লাভ করা ইত্যাদি উপলক্ষে অভিনন্দন প্রদান।
এরূপ অভিনন্দন আদান-প্রদানে শরীয়তে কোন সমস্যা নেই, এটি একটি মানবিক স্বভাবগত বিষয়, বরং আশা করা যায় এতে অভিনন্দন প্রদানকারী ছাওয়াব পাবেন। কারণ তিনি একজন মুসলিম ভাইকে প্রফুল্ল করলেন। আনন্দিত করলেন। যাতে সে উৎসাহ বোধ করবে। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ রহ. এর মতে; মুবাহ কাজ ভাল নিয়তে সম্পর্কিত হলে কল্যাণ মূলক কর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়। আর মন্দ নিয়তে সম্পাদন করলে মন্দ কর্মের ভিতর গণ্য হয়।
২. নির্দিষ্ট সময় যেমন ঈদ, বৎসর, মাস, দিন উপলক্ষে অভিনন্দন আদান-প্রদান এর বিধান সম্পর্কে বিশ্লেষণ প্রয়োজন। ঈদুল আযহা-ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অভিনন্দন প্রসঙ্গে নতুন করে বলার কিছু নেই। এটি জায়েয মর্মে মোটামুটি সকলের নিকটই পরিষ্কার। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সাহাবীদের আমল দ্বারা প্রমাণিত। নববর্ষ: যেমন হিজরী নববর্ষ ইংরেজী নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন। মাস: যেমন রমজান মাস উপলক্ষে অভিনন্দন। এর একটি ভিত্তি আছে এবং এ প্রসঙ্গে মতানৈক্যের দিকটিও সকলের নিকট প্রসিদ্ধ।
আর বিভিন্ন দিবস যেমন নবীজীর জন্ম দিবস, ইসরা, মি’রাজ দিবস ইত্যাদি উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়। এর বিধান স্পষ্ট-সকলেই জানে- অর্থাৎ বিদয়াত। কারণ বিদয়াত পন্থীদের রীতি-নীতির সাথে এর একটি সূত্রিতা রয়েছে। প্রথমটি ব্যতীত বর্ণিত অভিনন্দন সমূহের কোনটি সম্পর্কেই রাসূল (সাঃ) এবং সাহাবীদের কারো থেকে কোন প্রমাণ নেই। অথচ তাঁদের যুগে এ উপলক্ষে ও কার্য কারণগুলো বিদ্যমান ছিল এবং অভিনন্দন প্রচলনের কোন প্রতিবন্ধকতা ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা তা করেন নি, না নবীজী নিজে, না তাঁর কোন সাহাবী। বরং তাঁরা অভিনন্দন বিনিময়কে শুধুমাত্র দুই ঈদ পর্যন্ত সীমিত রেখেছেন।
বিজ্ঞ ঊলামায়ে কেরাম থেকে নববর্ষের শুরুতে পারস্পরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের বিধান সম্পর্কে দু’ধরনের মত পাওয়া যায়।
(এক) বৈধ এবং এটি মানুষের স্বভাবগত একটি বিষয়। প্রখ্যাত মনীষী শায়খ মুহাম্মদ বিন উসাইমীন (রহঃ) এ মতের সমর্থক। তিনি বলেছেন; আমার মতে নববর্ষের শুরুতে অভিনন্দন ও মোবারক বাদ প্রদানে শরীয়ী কোন সমস্যা নেই। তবে বিষয়টি (পূর্ব থেকে) অনুমোদিত এমন নয়। একথার অর্থ হচ্ছে আমরা লোকদের এরূপ বলব না যে, এ উপলক্ষে তোমাদের একে অপরকে অভিনন্দন জানানো সুন্নত। তবে হ্যাঁ তারা যদি এরূপ করে তাহলে এতে কোন সমস্যা নেই। এখন যদি কেউ কাউকে অভিনন্দন করে তাহলে তার উচিত হবে, তাঁর জন্যে আল্লাহ তা’আলার নিকট প্রার্থনা করা যে এ বৎসরটি যেন তার জন্যে কল্যাণ ও বরকতের বৎসর হয়। আর মানুষ অভিনন্দন কামনা করে। এ মাসআলা সম্পর্কে আমি এতটুকুই জানি এবং আমার অভিমত ও তাই। অভিনন্দন মানুষের স্বভাবগত ব্যাপার, কোন ইবাদত সম্পর্কীয় বিষয় নয়। (লিকাউল বাবিল মাফতুহ)
এ বিষয়ে শায়খ (রঃ) এর আরো বক্তব্য আছে (মাসিক সাক্ষাতকারে) তিনি বলেছেন : যদি কেউ তোমাকে অভিনন্দন-মুবারকবাদ জানায় তাহলে তুমিও তাকে অভিনন্দিত করবে। কিন্তু তুমি আরম্ভ করবে না। এবং প্রথমে কাউকে অভিনন্দন জানাবে না। এ মাসআলাতে এটিই সঠিক।
যদি তোমাকে কেউ বলে, নববর্ষ উপলক্ষে তোমাকে অভিনন্দন বা শুভ নববর্ষ ইত্যাদি তাহলে উত্তরে তুমি বলবে। আল্লাহ তাআলা তোমার জন্য কল্যাণ করুন। এ বৎসরকে তোমার জন্যে কল্যাণ ও বরকতময় করুন। কিন্তু তুমি প্রথমে লোকদের অভিনন্দন দেয়া শুরু করবে না। কারণ সালাফে সালেহীনদের কেউ এরূপ অভিনন্দন আদান-প্রদান করেছেন বলে আমার জানা নেই।
আল-জিয়াউল লামে’য় গ্রন্থের ৭০২ পৃষ্ঠায় বলেছেন; নববর্ষের আগমন উপলক্ষে উৎসব করা বা অভিনন্দন বিনিময়ের প্রচলন ঘটানো সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত নয়। কেউ কেউ এ অভিনন্দন বিনিময় কর্মকে যারা বৈধ বলে মত দিয়েছেন তাদের মধ্যে শাফেয়ী মাজহাবের মুতাআখখিরীনদের মধ্য হতে ইমাম কামভেলী এবং ইমাম সুয়ূতী আর হাম্বলীদের মধ্য হতে ইমাম আবুল হাসান মাকদেসীর নাম উল্লেখ করেছেন।
(দুই) এটি একেবারেই নিষিদ্ধ আর এ মতটিই হচ্ছে অগ্রাধিকার যোগ্য মত। যারা এ মতামত ব্যক্ত করেছেন, তাঁদের অন্যতম হচ্ছেন সুনান খ্যাত গবেষক শায়খ সালেহ আল ফাউযান। নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময় সম্পর্কে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তরে বলেছেন : এ কর্মের কোন শরয়ী ভিত্তি আছে বলে আমাদের জানা নেই। হিজরী তারিখের প্রবর্তনের উদ্দেশ্য ও এ ছিল না যে, শুরু বর্ষকে লোকেরা এটি উপলক্ষ বানাবে। একে অপরকে অভিনন্দন জানাবে। বিভিন্ন উপায়ে উদযাপন করবে, উৎসব করবে, আলোচনা করবে। বরং হিজরী বৎসর ও তারিখ প্রবর্তনের মূল উদ্দেশ্য ছিল, বিভিন্ন অফিসিয়ালিক কাজে শৃঙ্খলা রক্ষার্থে চুক্তি ও সম্পাদন যোগ্য বিষয়াবলীর একটি থেকে অপরটিকে পৃথক করে সামঞ্জস্য বিধান করা। যেমনটি করেছিলেন হযরত ওমর (রাঃ) তাঁর রাজত্বকালে যখন ইসলামী খেলাফতের পরিধি অনেক বিস্তৃত হয়ে গিয়ে ছিল, তাঁর নিকট বিভিন্ন স্টেট থেকে সময় তারিখ উল্লেখ বিহীন অনেক চিঠিপত্র আসতে লাগল, তখন প্রত্যেক চিঠিকে আলাদা আলাদা ভাবে চিহ্নিত করা এবং লেখার তারিখ ও সময় সম্পর্কে অবহিত হয়ে কাজে শৃঙ্খলা ও গতি আনার জন্যে চিঠিতে তারিখ লাগানোর প্রয়োজনীয়তা দেখা দিল। ওমর (রাঃ) সাহাবাদের সাথে পরামর্শ করলেন, সাহাবারা হিজরতের বৎসরকে হিজরী তারিখের সূচনা করে নতুন গণনা শুরু করার পরামর্শ দিলেন এবং তৎকালীন বিদ্যমান থাকা মীলাদী (ঈসায়ী) বা ইংরেজী তারিখকে বাদ দিয়ে হিজরতকে প্রথম ধরে হিজরী সনের প্রবর্তন করলেন। যাতে চুক্তি ও লেখার সময় জানা থাকে এবং কাজ সুশৃঙ্খল ও গতিশীল হয়। এটিই ছিল হিজরী সন প্রবর্তনের মূল কারণ। এটিকে একটি উপলক্ষ বানিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-উৎসব উদযাপন করে বিদয়াতের রাস্তা ত্বরান্বিত করার উদ্দেশ্যে এর প্রবর্তন হয়নি।
প্রশ্ন : যদি আমাকে কোন ব্যক্তি বলে : كل عام وأنتم بخير অর্থাৎ সারা বৎসর তুমি সুখ-শান্তিকে অতিবাহিত কর। এ জাতীয় বাক্য এসব দিবসে কি বৈধ?
উত্তর : না, এসব অনুমোদিত নয়। এগুলো জায়েযও নেই। দেখুন আল ইজাবাতুল মুহিম্মাহ ফিল মাশাকিলিল মুলিম্মাহ। পৃ: ২২৯
এ বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তাশীল ব্যক্তি “অভিনন্দন নিষিদ্ধ” মর্মে বক্তব্যকে সমর্থন যোগ্য বলে বিবেচনা করবেন বলে আমাদের বিশ্বাস। এর কারণ অনেক। কিছু নিম্নে প্রদত্ব হল।
(১) এ অভিনন্দন কর্মটি বৎসরের এমন একটি দিনে সম্পাদিত হবে যা প্রতি বৎসর বার বার ফিরে আসবে। ফলে একে অন্যান্য উদযাপন যোগ্য দিনের সাথে গণ্য করা হবে অথচ আমাদেরকে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা ব্যতীত অন্য কোন ঈদ উদযাপন করতে নিষেধ করা হয়েছে। এ দিকটির বিবেচনায় নববর্ষে অভিনন্দন মুবারকবাদ বিনিময়কে নিষেধ করা হবে।
(২) এটি ইয়াহুদী-নাসারাদের সাদৃশ্যাবলম্বন। অথচ আমাদেরকে তাদের বিরোধিতা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ইয়াহুদীরা হিব্রু (ঐবনৎবি) বর্ষের শুরুতে যা তাশরী নামক মাসে শুরু হয়, একে অপরকে অভিনন্দন জানায়। শুভেচ্ছা বিনিময় করে। তাশরী হচ্ছে ইয়াহুদীদের প্রথম মাস। শনিবারের ন্যায় এদিনও যাবতীয় কাজ-কর্ম হারাম আর নাসারা (খৃষ্টান) রা ঈসায়ী বর্ষের শুরুতে পরস্পর অভিনন্দন আদান প্রদান ও শুভেচ্ছা বিনিময় করে।
(৩) হিজরী নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দনকে বৈধতা প্রদান করা প্রকারান্তরে এ জাতীয় অনেক দিবস উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের রাস্তা সম্পূর্ণরূপে খুলে দেয়া। যেমন শিক্ষা বর্ষের সূচনা উপলক্ষে অভিনন্দন আদান-প্রদান, স্বাধীনতা দিবস, জাতীয় দিবস অনুরূপ অনেক দিবস যা নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন জায়েয মর্মে মত প্রদান কারীরাও বলেনি। বরং এসকল দিবসে অভিনন্দন বৈধ হওয়ার দাবি নববর্ষে অভিনন্দন বৈধ হওয়ার চেয়েও জোরালো কেননা নবী কারীম ও সাহাবাদের যুগে এসব দিবসে অভিনন্দন প্রচলনের কার্যকারণ অনুপস্থিত ছিল আর নববর্ষ উপলক্ষে ছিল বিদ্যমান।
(৪) অভিনন্দনকে বৈধ বলে রায় দেয়ার অর্থই হচ্ছে তাতে অনেক ব্যাপকতা ও সুযোগ প্রদান করা। যার কারণে মোবাইল ফোনে চিঠির আদান প্রদান (ঝগঝ) , ভিউ কার্ডের আদান-প্রদান যদিও তারা একে অভিনন্দন বার্তা বলে থাকে বেড়ে যাবে। এ উপলক্ষে পত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র বের করবে, মিডিয়া তথা স্যাটেলাইট চ্যানেল, টেলিভিশন, ইন্টারনেট ইত্যাদিতেও বিশেষ আয়োজন করা হবে। বরং এক পর্যায়ে এসে অভিনন্দন জানানোর জন্যে ভ্রমণ করা হবে। এ উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠান উদযাপন করা হবে এবং সরকারী ছুটি ঘোষণা করা হবে এটি কোন অলীক কাহিনি নয় বরং বিশ্বের কোন কোন রাষ্ট্রে ইতোমধ্যে এসব শুরু হয়ে গিয়েছে। এখন মানুষ যদি এসব করে অভ্যস্ত হয়ে যায় এবং এগুলো তাদের স্বভাবে পরিণত হয় তাহলে যারা এসকল (বাড়াবাড়ী পূর্ণ) কাজ করে আর নিষেধ করতে পারবে না। সুতরাং অভিনন্দনের রাস্তা বন্ধ করাই সংগত।
আরো বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে বিদায়ী বর্ষের মাধ্যমে মুসলমানরা একে অপরকে অভিনন্দন জানায় অথচ তাদের শত্র“ তাদের ভূমি দখল করে নিয়েছে। তাদের ভাইদের হত্যা করেছে। তাদের সম্পদ লুণ্ঠন করেছে। তখন তারা নিজেদের কি দিয়ে অভিনন্দিত করবে?
এসব দিক বিবেচনা করে আমরা বলব, অভিনন্দন- মুবারকবাদ নববর্ষ উপলক্ষে নিষিদ্ধ হওয়ারই দাবি রাখে এবং এটিই সঠিক যুক্তি সংগত। যদি কেউ আপনাকে এ উপলক্ষে অভিনন্দন জানায় আপনার উচিত হবে তাকে বুঝানো ও নসিহত করা। কারণ পাল্টা অভিনন্দন জানানো এবং প্রকার এর বৈধতাকে স্বীকার করে না।
সালামের আদান-প্রদানের উপর একে তুলনা করা যায় না। তুলনা করা হলে, এটি হবে একটি অসংলগ্ন কাজ। তবে বিষয়টি যেহেতু ইজতেহাদী তাই খুব কঠোর ভাবে প্রত্যাখ্যান ও নিন্দা করা ঠিক হবে না। ইজতেহাদী মাসআলা-মাসায়েলের ক্ষেত্রে কোন বাড়াবাড়ি নেই। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক পথে চলার তাওফীক দান করুন। আমীন

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×