somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ম ও বিজ্ঞান : পর্ব- ১০

২৬ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ধর্ম ও বিজ্ঞান : পর্ব- ১০
Click This Link
রায়হান





ন্যাচারাল মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও ধ্বংস তত্ত্ব



বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত যে, এই ন্যাচারাল মহাবিশ্বের একটি শুরু আছে। তাঁরা আরো নিশ্চিত যে, এই ন্যাচারাল মহাবিশ্ব সম্প্রসারণ করছে। বিষয় দুটি আসলে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। অর্থাৎ এমন একটা সময় ছিল যখন এই ন্যাচারাল মহাবিশ্ব বর্তমান অবস্থায় ছিল না। ন্যাচারাল মহাবিশ্বের শুরুর মুহূর্তকে বিজ্ঞানীরা ‘Big Bang’ নাম দিয়েছেন। কিছু একটা ‘নাম’ তো দিতেই হবে! ‘Big Bang’ এর আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে ‘মহাবিস্ফোরণ’। এখানে স্মরণ রাখতে হবে যে, এই ‘মহাবিস্ফোরণ’ বা ‘ক্ষুদ্রবিস্ফোরণ’ এর শব্দ কিন্তু কেহই শোনেনি এবং কারো পক্ষে শোনাও আর সম্ভব নয়, যেহেতু এটি বিলিয়ন-বিলিয়ন বছর আগের একটি ঘটনা! তবে যে কোন ভাবেই হোক না কেন, এই ন্যাচারাল মহাবিশ্বের যে একটি শুরু আছে এবং মহাবিশ্বটি যে সম্প্রসারণও করছে তাতে বিজ্ঞানীদের মনে কোনরকম সংশয়-সন্দেহ আছে বলে মনে হয় না।



কোরান বলছে (২:১১৭, ৩৬:৮২):

“তিনি আসমান ও জমিনকে অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে আনয়নকারী; তিনি যখন কিছু করতে চান তখন সেটিকে বলেন : ‘হয়ে যাও’, অমনি তা হয়ে যায়।” (২:১১৭)



"To Him is due the primal origin of the heavens and the earth: When He decreeth a matter, He saith to it: 'Be', and it is." (2:117)



“বস্তুত তাঁর সৃষ্টিকার্য এরূপ যে, যখন তিনি কিছু সৃষ্টি করতে ইচ্ছে করেন, তখন তিনি তাকে বলেন, ‘হও’, অমনি তা হয়ে যায়।” (৩৬:৮২)

তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, কোরান অনুযায়ীও এই ন্যাচারাল মহাবিশ্বের একটি শুরু আছে। অর্থাৎ এই ন্যাচারাল মহাবিশ্বকে অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে নিয়ে আসা হয়েছে, তা ‘পরম শূন্য’ থেকে হোক অথবা যে কোন ভাবেই হোক না কেন। উপরোল্লেখিত আয়াতে উল্লেখিত ‘Be’ কম্যান্ডমেন্টকে ‘Big Bang’ এর সাথে অত্যন্ত যৌক্তিকভাবেই তুলনা করা যেতে পারে – অর্থাৎ ন্যাচারাল মহাবিশ্বের শুরুর মুহূর্ত। বিজ্ঞানীরা যেমন বছরের পর বছর ধরে প্রস্তুতি নিয়ে ‘সুইচ’ টিপে আর্টিফিসিয়াল ‘Big Bang’ শুরু করতে যাচ্ছেন, এই মহাবিশ্বের ক্রিয়েটর ‘Be’ কম্যান্ডমেন্ট এর মাধ্যমে আজ থেকে প্রায় পনের বিলিয়ন বছর আগে রিয়্যাল ‘Big Bang’ শুরু করেছিলেন। আর এখানেই ক্রিয়েটর ও ক্রিয়েশনের মধ্যে পার্থক্য। এই মহাবিশ্বের ক্রিয়েটরের জন্য বছরের পর বছর ধরে প্রস্তুতি ও সুইচ টিপার দরকার নাই নিশ্চয়! তাঁর ইচ্ছাই যথেষ্ঠ। ইট মেক্স সেন্স। কেউ কেউ আবার এই ‘Be’ কম্যান্ডমেন্টকে নিয়ে বেশ কৌতুক করার চেষ্টা করেন। কারো মধ্যে সামান্যতমও কমনসেন্স বলে কিছু থাকলে এই বিষয়টা নিয়ে কৌতুক করার আগে দু’বার করে ভেবে দেখবেন। অনস্তিত্ব থেকে কোন কিছুকে অস্তিত্বে নিয়ে আসতে হলে ‘Be’ কম্যান্ডমেন্ট ছাড়া অন্য কোন পন্থা আছে কি? ফ্যাক্টরীতে যেভাবে হাত ও মেশিন দ্বারা ‘কোন কিছু’ থেকে ‘অন্য কিছু’ তৈরী করা হয়, কোরানে হয়ত সেরকম কিছু না পেয়ে ‘অবৈজ্ঞানিক’ বলে কৌতুক করার চেষ্টা করা হয়েছে! বিজ্ঞানের পা-টা মেরেছে রে! তাছাড়া ‘Be’ কম্যান্ডমেন্ট এর মাধ্যমে কারো পক্ষে যদি ‘কোন কিছু’ থেকে ‘অন্য কিছু’ তৈরী করা সম্ভব হয় সেক্ষেত্রে কোন পাগলেও পয়সা-শ্রম খরচ করে একই জিনিস তৈরীর জন্য ফ্যাক্টরিতে যাবে না! অধিকন্তু এই মহাবিশ্বের ক্রিয়েটর আবার কোন্‌ ক্রিয়েটরের তৈরী করা ফ্যাক্টরিতে যাবে!?! ডাজ ইট মেক এনি সেন্স!



কোরান বলছে (২১:৩০):



"Have not those who disbelieve known that the heavens and the earth were of one piece, then We parted them, and we made every living thing of water? Will they not then believe?" (21:30)



এই আয়াতে ‘Big Bang’ এর পরবর্তী অবস্থাকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ একদম শুরুতেই হয়ত ‘Be’ কম্যান্ডমেন্ট এর মাধ্যমে বস্তু অথবা শক্তি সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সেটিকে পৃথক করে গ্রহ-নক্ষত্র তৈরী করা হয়েছে।



কোরান বলছে (৫১:৪৭):



"And it is We who have built the universe, and behold, We are steadily expanding it." (51:47)



এখানে সুস্পষ্টভাবে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।



কোরান বলছে (২১:১০৪):



"The Day when We shall roll up the heavens as a recorder rolleth up a written scroll. As We began the first creation, We shall repeat it. (It is) a promise (binding) upon Us. Lo! We are to perform it." (21:104)



বিজ্ঞানীরাও বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে অনুমান করছেন যে, এই ন্যাচারাল মহাবিশ্ব একদিন ধ্বংস হবে। আর ধ্বংস হওয়াটাই স্বাভাবিক। কারণ এই মহাবিশ্ব অনন্তকাল ধরে সম্প্রসারণ করতে পারে না। তা-ই যদি হয় তাহলে এই মহাবিশ্ব একদিন সঙ্কুচিত হওয়া শুরু করবে। আর সঙ্কুচিত হওয়া শুরু করলে একদিন-না-একদিন ধ্বংস অনিবার্য, যাকে বিজ্ঞানীদের ভাষায় বলা হচ্ছে ‘Big Crunch’ :



"If the gravitational attraction of all the matter within the observable horizon is high enough, the expansion of the universe eventually reverses. In physical cosmology, the Big Crunch is one possible scenario for the ultimate fate of the universe, in which the metric expansion of space eventually reverses and the universe recollapses, ultimately ending as a black hole singularity." - Wikipedia



কোরানের উপরোক্ত আয়াতেও ‘Big Crunch’ এর অনুরূপ ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে (২১:১০৪)।



তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, কোরান অনুযায়ী এই ন্যাচারাল মহাবিশ্বকে ‘Be’ কম্যান্ডমেন্ট বা ‘Big Bang’ এর মাধ্যমে সৃষ্টি করা হয়েছে (২:১১৭, ২১:৩০) … তারপর থেকে মহাবিশ্বকে সম্প্রসারণ করা হচ্ছে (৫১:৪৭) … ধীরে ধীরে সংকোচনের মাধ্যমে একদিন ধ্বংস করা হবে (২১:১০৪) … এবং আবারো নতুন করে মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করা হবে (২১:১০৪, ১৪:৪৮)।



পাঠক, কোরানে মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও ধ্বংস তত্ত্বকে কিন্তু বিজ্ঞানের সাথে অত্যন্ত যৌক্তিকভাবেই ম্যাচ করানো যায়। এর মধ্যে যারা আবার ‘ম্যাথমেটিক্যাল মডেল’ ও ‘এক্সপেরিমেন্টাল ডেটা’ আশা করেন তাদের উচিত হবে আফগানিস্তানের কোন এক মাদ্রাসাতে ভর্তি হয়ে বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদের উপর কিছু ছবক নেওয়া।



একটি ধর্মগ্রন্থ, যার উদ্দেশ্য হাতে-কলমে বিজ্ঞান শেখানো নয়, থেকে এর চেয়ে বেশী আর কী আশা করা যেতে পারে? অথচ সুস্পষ্ট কোন যুক্তি-প্রমাণ ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে কোরানের সৃষ্টি তত্ত্বকে মিথ, ফ্যান্সি স্টোরি, প্রিমিটিভ, অবৈজ্ঞানিক, ইত্যাদি বলে প্রোপাগান্ডা চালিয়ে চরম হাস্যকর কিছু একটা হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা চলছে।



কেউ কেউ আবার প্যাগান মিথলজির কাদা খুঁড়ে সেখানো থেকে বিভিন্ন দেব-দেবীকে পৃথক করে পৃথিবী ও আকাশ সৃষ্টির কাহিনী নিয়ে এসে বলার চেষ্টা করেন যে, মুহাম্মদ সেই সকল প্যাগান মিথলজি থেকে কোরানের ২১:৩০ নাম্বার আয়াত কপি করেছেন। একটি ধর্মগ্রন্থকে ডিসক্রেডিট বা ডিফেম করার জন্য মানুষের রুচিবোধের বহর দেখে সত্যিই অবাক হতে হয়। প্রথমত, যারা এই কাদা খোঁড়াখুড়ি করছেন তাদের কাছে কোন সলিড প্রমাণ আছে কি-না। অর্থাৎ তাদেরকে যদি চ্যালেঞ্জ করা হয় সেক্ষেত্রে তারা কি সলিড প্রমাণের সাহায্যে দেখাতে পারবে যে, মুহাম্মদ সত্যি সত্যি প্যাগান মিথলজি থেকে কপি করেছেন? দ্বিতীয়ত, প্যাগান মিথলজিতে নাকি দেব-দেবীকে পৃথক করে পৃথিবী ও আকাশ সৃষ্টির কাহিনী আছে। যদিও সেই কাহিনী কোথায় লিখা আছে এবং সেটি কতদিন আগের লিখা তার সঠিক কোন হদিস পাওয়া যায় না তথাপি এটি কি আদৌ বিজ্ঞানসম্মত? কোরানের কোথায় লিখা আছে যে, দেব-দেবীকে পৃথক করে পৃথিবী ও আকাশ সৃষ্টি করা হয়েছে!?! প্রফেট মুহাম্মদ প্যাগান মিথলজি থেকে দেব-দেবীর অংশ বাদ দিলেন কীভাবে? তৃতীয়ত, কোরানের ২১:৩০ নাম্বার আয়াত একটি স্বতন্ত্র আয়াত। এই আয়াতের সাথে তার আগে-পরের আয়াতের কোন সম্পর্ক নেই। এটি কোরানের একটি ইউনিক স্টাইল, যেটি মনুষ্য রচিত গ্রন্থ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। প্রফেট মুহাম্মদ প্যাগান মিথলজি থেকে এক লাইনের একটি স্টেটমেন্ট কপি করে সেটিকে আবার সংশোধন করে কোরানের একটি সূরার মধ্যে স্বতন্ত্র একটি আয়াত হিসেবে বসিয়ে দিয়ে এই মহাবিশ্বের ক্রিয়েটরের বাণী বলে চালিয়ে দিয়েছেন? অত্যন্ত নীচু মন-মানসিকতার লোকজনই কেবল এভাবে ভাবতে পারে। ব্যাপারটা সেই বাংলা প্রবাদের মতই হয়ে গেল, “তোর সাথে না পারলে কী হবে, তোর লাউ এর গাছ ছিঁড়েছি তো!” তাছাড়া সলিড প্রমাণ ছাড়া কাউকে অসৎ বলে দোষী সাব্যস্ত করাকে বিজ্ঞান মহল ও সভ্য সমাজে অফেন্স হিসেবে দেখা হয়। এমনকি এই ধরণের ডিফেমেশনের বিরুদ্ধে মিলিয়ন-মিলিয়ন ডলারের মামলাও হয়।



প্যাগানিজম বলে আসলে কোন ধর্ম নেই। প্যাগানিজম হচ্ছে মূল ধর্মের ডেভিয়েশন। কোরান অনুযায়ী প্রথম সৃষ্ট মানুষ তথা আদম (আঃ) ক্রিয়েটরের একজন মেসেঞ্জার ছিলেন। তারপর থেকে যুগে যুগে বিভিন্ন জাতির মধ্যে মেসেজ সহ মেসেঞ্জার পাঠানো হয়েছে (১০:৪৭, ৩৫:২৪, ১৬:৩৬, ৪০:৭৮, ৪:১৬৪)। ফলে এমনও হতে পারে যে, কোরানের ২১:৩০ নাম্বার আয়াত হয়ত কোরানের পূর্বের কোন ধর্মগ্রন্থেও ছিল। পরবর্তীতে হয়ত সেই আয়াতকে বিকৃত করে তার মধ্যে দেব-দেবীকে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, যেহেতু সেই সময়ের মানুষের ‘শূন্য’ অথবা ‘এনার্জি’ থেকে যে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি হতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না। কোরান যেহেতু তার পূর্বের কিতাবগুলোর সত্যায়নকারী ও সংরক্ষণকারী (৫:৪৮, ৩:৩, ৩৫:৩১, ১০:৩৭, ১২:১১১) সেহেতু সেই গুরুত্বপূর্ণ আয়াতকে হয়ত কোরানে পুনরায় সংশোধন করা হয়েছে। এমনকি ইহুদী-খ্রিস্টানদের কিছু ডেভিয়েশনকেও কোরানে সংশোধন করা হয়েছে (১৬:৬৪, ৫:১৫, ২৭:৭৬, ৫:৪৮)। এই পৃথিবীর বুকে অন্য কোন গ্রন্থে এমন কথা লিখা নাই যে, সেই গ্রন্থ তার পূর্বের গ্রন্থগুলোর সত্যায়নকারী ও সংরক্ষণকারী। মানুষ এমন কিছু লিখার সাহসই পাবে না! ফলে প্যাগান মিথলজি থেকে কপি করার কন্সপিরেসি থিওরি কিন্তু কোরানের ক্ষেত্রে খাটছে না। ব্যাপারটা বরং ‘আদার ওয়ে রাউন্ড’ হওয়াটাই স্বাভাবিক।



যাহোক, কোনরকম যুক্তি-প্রমাণ ছাড়াই একটি ধর্মগ্রন্থকে ডিসক্রেডিট করার উদ্দেশ্যে কেউ কেউ প্যাগান মিথলজির কাদা খুঁড়ে দাবি করছেন যে, কোরানের এই-সেই আয়াত প্যাগান মিথলজি ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ থেকে কপি করা হয়েছে। অন্যদিকে কোরানে বিশ্বাসীরা যুক্তির সাহায্যে দাবি করছেন যে, কোরানের কিছু স্টেটমেন্ট প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানের সাথে ম্যাচ করে। তাহলে কে বা কারা প্রকৃত প্রগ্রেসিভ, সৎ, ও যুক্তিবাদী সেটা বিচারের ভার না হয় পাঠকদের উপরই ছেড়ে দেওয়া হল।



মজার বিষয় হচ্ছে, প্যাগানিজম বা অন্যান্য ধর্মের প্রচারকরা আবার কোন্‌ মিথলজি থেকে কপি করেছেন সেটার জন্য কিন্তু কাদা খোঁড়াখুড়ি করা হয় না। ফলে স্পষ্টতই বুঝা যায় যে, প্যাগান মিথলজিতে যেটা আছে সেটা আসলে অবৈজ্ঞানিক এবং সেই সাথে হাস্যকরও বটে। অবৈজ্ঞানিক ও হাস্যকর কোন কিছুকে কাদা খোঁড়াখুড়ি করে ডিসক্রেডিট বা ডিফেম করার দরকার নাই নিশ্চয়! যেখানে ‘ক্রেডিট’ আছে সেখানেই কেবল ডিসক্রেডিট এর প্রশ্ন আসতে পারে। যেখানে ‘ফেম’ আছে সেখানেই কেবল ডিফেম এর প্রশ্ন উঠতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, জাতিসংঘের মহাসচিব বা নিউটন-আইনস্টাইনের মত বিজ্ঞানীকে ডিসক্রেডিট বা ডিফেম করা সম্ভব; কিন্তু রাস্তার একজন টোকাই বা বাংলাভাই টাইপের কাউকে ডিসক্রেডিট বা ডিফেম করার প্রশ্নই ওঠে না!



Is the Qur’an God’s Word: by Abdur Raheem Green



Click This Link



Click This Link





“বলুন : আচ্ছা তোমরা বলত, যদি এ কোরআন আল্লাহ্‌র তরফ থেকে এসে থাকে, তারপর তোমরা একে প্রত্যাখ্যান কর, তবে তার চাইতে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে হবে, যে সুদূর বিরোধীতার মধ্যে রয়েছে? অবিলম্বে আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী দেখিয়ে দেব তাদের আশেপাশে এবং তাদের নিজেদের মধ্যেও, এমনকি এর ফলে তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে যে, এ কোরআন সত্য। এটা কি যথেষ্ট নয় যে, আপনার রব সর্ব বিষয়ে সাক্ষী?” (কোরআন ৪১:৫২-৫৩)



(চলবে …)
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রোড জ্যাম ইন ভিয়েতনাম

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



আমার ধারনা ছিল জটিল জ্যাম শুধু বাংলাদেশেই লাগে । কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল । ভিয়েতনামে এরকম জটিলতর জ্যাম নিত্য দিনের ঘটনা । ছবিটি খেয়াল করলে দেখবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×