somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক লোকাল বাস যাত্রীর দৃষ্টিতে-----

২২ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পুরান ঢাকায় বাসা, পুরান ঢাকায় স্কুল তাই বিচরণের গন্ডি মতিঝিলের ওপারে তেমন একটা হয় নি। এই দুরত্বে রিক্সাই যথেষ্ট হওয়ায়, বাসে চলাচল একদমই হয়নি। ক্লাস এইটে থাকতে তিনবন্ধু মিলে একবার চিড়িয়াখানায় গিয়েছিলাম। সেটাই বড় কাউকে ছাড়া আমার প্রথম এতদুর যাওয়া। তখনই প্রথম দোতালা বাসে উঠি। আত্ম্বীয়-স্বজনদের বাসায় বেবীট্যাক্সিতেই যেতাম। ১৯৯৯ সালে এসএসসির রেজাল্ট পাবার পরে শুরু হল, কলেজের ফর্ম কেনার পালা। যেখানে অনেক বন্ধুর বাবা-মা ছেলের জন্য ফর্ম কিনতে দৌড়াদৌড়ি শুরু করল, আমার বাবা আমাকে একাকী ছেড়ে দিল। আমি এবং আমার স্কুলের এক বন্ধু মিলে শুরু করলাম ঢাকার এই কলেজ সেই কলেজ থেকে ফর্ম কেনা এবং আমাদের বাহন ছিল লোকাল বাস।


ফার্মগেটে বিজ্ঞান কলেজে ভর্তি হই। টিকাটুলির বাসা থেকে ফার্মগেইট ৮, ১২ বা ১৫ নম্বর বাসে মাত্র ২ টাকা ভাড়া। স্কুলে থাকতে বাবা আমাকে প্রতিদিন ১৪ টাকা দিত। ছয়-ছয় ১২ টাকা রিক্সা ভাড়া এবং দুইটাকা অতিরিক্ত। কলেজে উঠবার পরেও সেই ১৪ টাকাই থাকল, দুই-দুই চারটাকা বাস ভাড়া সাথে ১০ টাকা অতিরিক্ত। সেই ১৯৯৯ সালে ঢাকায় এখনকার মত সিটিং সার্ভিস আর টিকেট কেটে চলাচলের কোন বাস ছিল না, সবই লোকাল। সিটিং সার্ভিস বলতে ছিল মিরপুর রুটের “বিকল্প পরিবহন” ও “সময় নিয়ন্ত্রন”। আমার সেইগুলোতে তখন একেবারেই চড়া হয়ে উঠেনি।


অফিস টাইমে ৮/১২/১৫ নম্বর বাস গুলোর সিটিং সার্ভিস চলত, এখনও চলে। টিকাটুলি থেকে বাসে উঠলেই লোকজন চিল্লাচিল্লি শুরু করত কন্ডাকটরের সাথে, সিটিং সার্ভিসে লোক তুলবার জন্য। তখন আমাকে নেমে পড়তে হত। প্রায় ঘন্টা খানেক দাঁড়িয়ে কোন এক বাসে উঠা যেত, ততক্ষণে ১০টার প্রথম ক্লাস মিস। একদিন বুঝতে পারলাম, টিকাটুলি থেকে একটু হেটে হাটখোলা ইত্তেফাকের মোড়ে দাড়ালেই সহজে বাসে উঠা যায়। একেতো লোকাল বাসগুলা সেখান থেকে লোক নেয় এবং বিভিন্ন অফিসের স্টাফ বাস গুলো সেখানে খালি দাঁড়িয়েও থাকে মাঝে মাঝে। তারপরেও সবসময় সিট পাওয়া যেত না। এই শহরে বাস যাত্রীর কতগুলো নির্দিষ্ট পয়েন্ট সম্পর্কে ধারনা রাখা জরুরী। সকাল ৯ টায় প্রচন্ড গরম, সাথে ভারী ব্যাগ। সেই ব্যাগ হাতে নিয়ে, মানুষ ভর্তি মুড়ির টিনে ধাক্কা ধাক্কি খাওয়া এক চরম বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা।


কত বিচিত্র দৃশ্যই না দেখা যায়, এই শহরের লোকাল বাসে চড়লে। কলেজ শুরুর কিছু দিন পরেই সাড়ে সাতটার ব্যাচে অংকপড়া শুরু হলে, সকাল সাতটায় বের হতাম। বাস যখন প্রেসক্লাবের মোড়ে ফোয়ারাটা অতিক্রম করত বাসের সকল বৃদ্ধ ও মধ্যবয়স্কদের দেখতাম গভীর মনোযোগের সাথে বামদিকে তাকিয়ে থাকতে। কেউ সরাসরি, কেউ পেপারের আড়ালে। কারন, প্রেসক্লাব মোরের ফোয়ারাতে নিশিকন্যারা গোসল ও কাপড় ধুতে আসত। বাসের কমবয়সী ছেলেদের ওদিকে কখনই তাকাতে দেখি নাই।


প্রতিদিন বাসে একটা ফ্যাকড়া চলতই, এখনও চলে। সেটা হল, ভাড়া নিয়ে কিছু লোকের অহেতুক চিল্লাচিল্লি। এটা লোকাল বাসের সবচাইতে বিচ্ছিরি একটা মুহুর্ত। লোকালবাসের ভাড়া মোটামুটি ফিক্সডই থাকে, যখন রুটের ভাড়া বাড়ে মালিক নতুন ভাড়া ঠিক করে দেয়। এইক্ষেত্রে কন্ডাকটরের বা ড্রাইভারের কিছু করার থাকে না। কিন্তু কিছুলোক প্রতিদিন কম ভাড়া দেয় এবং কন্ডাকটরের সাথে বাকবিতন্ডতায় নামে। বাসের কন্ডাকটরকে নীতিবাক্য শুনায়। যেমন,

“পারতি না পারতি না, আমার দুইটাকা হজম করতে পারতি না”

“মাইনসের টাকা এমনে মারছ বইলাই, তোরা বড় হইতে পারবি না, এমনই থাইকা যাইবি” বা

“তোর মালিকেরে আইতে বল, হ্যারেই ভাড়া দিমু” ইত্যাদি।


কন্ডাকটরদের প্রতিনিয়ত এহেন কিছু ফালতুলোকের আচরণ হজম করতে হয়। আর এক সমস্যা হল দ্বিতীয় বার ভাড়া চাওয়া নিয়ে। লোকাল বাসে প্রতিনিয়ত লোক উঠে প্রতিনিয়ত লোক নামে। এটা আশা করা একেবারেই অন্যায় যে কন্ডাকটরের মাথায় থাকবে কার কাছে থেকে সে ভাড়া নিয়েছে আর কার কাছ থেকে নেয়নি। দ্বিতীয়বার সে জিজ্ঞাসা করতেই পারে। আমার কাছেও জিজ্ঞাসা করে, আমি দিয়েছি বলার পরে ওরা অন্য দিকে যায়। কিন্তু কিছুলোক এটাকে নিয়ে চরম ফালতুমি করে। যেই না কন্ডাকটর একবার জিজ্ঞাসা করল, ‘ভাড়া দিয়েছে কিনা?’, সেই যাত্রীরা উম্মাদ হয়ে উঠে। এই তুচ্ছ প্রশ্ন তাদের চরম অপমান জনক মনে হয়। কন্ডাকটরের হজম করতে হয় অনেক গালাগালি। অনেক সময় কন্ডাকটর বলে, “দিছেন তা কইলেই হও, আমি কি কইছি আপনে দেন নাই?” যাত্রী তেড়ে উঠে উত্তর দেয়, “তুই জিগাইবি কেন? আগে সেইটার উত্তর দে”।


প্রথম প্রথম অনেকেই উপদেশ দিত, মালিককে বল টিকেটের ব্যবস্থা করতে। একসময় ঠিকই ঢাকায় টিকেট দেওয়া বাস চালু হয়। কিন্তু পরিস্থিতি অনেকটাই সেইরকম থেকে যায়। হয়ত কন্ডাকটর টিকেট চেক করতে এসেছে, তখন কিছু লোক বলে, “তোর বাসে টিকেট না নিয়া উঠছি নাকি, তোর এত্তবড় সাহস যে জিগাস?” আবার অনেকে বলেন, “টিকেট ফালায়া দিসি, তো সাহস থাকলে, কি করবি কর।”।


সকালে যখন স্টাফ বাসগুলোতে উঠতাম তখন, বাস যাত্রীদের বেশিরভাগই হত চাকরীজীবি। তাদের আলোচনা হত রাজনীতি কেন্দ্রিক, একবার শিক্ষিত চাকরিজীবীরা এমন চিল্লাচিল্লি ও নিজেদের মাঝে গালাগালি শুরু করল যে কন্ডাকটর এসে তাদের নামিয়ে দিতে চাইল। তখন, তারা আবার কন্ডাকটরকে থাপ্পড় দিয়ে বসল।


সময় নিয়ন্ত্রন বা বিকল্প পরিবহন বাস সার্ভিসের কমন ঝামেলা হল কিছু লোকের বাসে উঠে খুব কাছের দুরত্বে নেমে যাওয়ার চেষ্টা। এই বাস গুলো মিরপুর থেকে যাত্রাবাড়ি বা মতিঝিলের উদ্দেশ্যে। যেখানেই নামেন না কেন, শেষস্টপেজের ভাড়াই দিতে হবে। পথে বাসের অর্ধেক সিট খালি থাকলেও এরা লোক নিবে না। প্রথমেই বাসের সুপারভাইজর লোক সংখ্যা লিখে নেয় এবং কন্ডাকটরের কাছ থেকে সেই ভাড়াই গ্রহণ করে। তা দেখা যায়, কিছু লোক উঠে যায় মিরপুর থেকে, আগারগাও-বা খামাড় বাড়ির সামনে এসেই তিনচারটাকা ভাড়া দিয়ে নামতে চায়। যখন কন্ডাকটর বলে, যাত্রাবাড়ীর ভাড়া দিতে হবে তখন শুরু হয় চিল্লাচিল্লি। তবে এই বিকল্প বা সময় নিয়ন্ত্রন তাদের নির্ধারিত নিয়মের ব্যতিক্রম করে না বলে, সবসময়ই এই সব বাসের কন্ডাকটর অন্য যাত্রীদের সাপোর্ট পায়। তাই কারো পক্ষেই কম ভাড়া দিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না।


১/১১ এর আগে আর একটা মজার দৃশ্য যা দেখা হত তাহল, পুলিশের বাস আটকানো। বিশেষ করে সকালের দিকে। দৈনিক বাংলা, পল্টন এই সব স্থানেই বেশি পুলিশ বাস আটকাতো। বাস আটকালেই পুলিশ ড্রাইভারের জানালার কাছে এসে কাগজ দেখতে চায়। এমন সময় কিছু যাত্রী চিৎকার করে বলে, “একশ টাকা দিয়া ঝামেলা চুকা, সময় নাই”। যারা সম্প্রতি কন্ডাকটরের সাথে তর্কে পরাজিত হয়েছেন তারা খুশিতে আত্মহারা হয়ে উঠেন। তাদের মুখ দিয়ে বের হয়, “হা হা হা! আমার দুইটাকা মারছস, এখন ঠোলারে ১০০ টাকা দিবি, খাইতে পারতি না খাইতে পারতি না”। একবার এক কন্ডাকটর মজার কাজ করেছিল, দৈনিক বাংলা মোড়ে এক পুলিশ অফিসার নাকি হাতে টাকা নেয় না, কন্ডাকটরকে তার পাশে দাঁড়িয়ে পকেটে আস্তে টাকা ঢুকিয়ে দিতে হয়। বাস ছাড়ার পরে কন্ডাকটার এসে বলে, পুলিশে পকেটে পঞ্চাশ টাকার নোট ঢুকাতে গিয়ে সে একশত টাকার আর একটা নোট নিয়ে এসেছে। ১/১১ এর পরে এই দৃশ্য মঞ্চস্থ হত খানিকটা আড়ালে, কিন্তু তা যে থেমে থাকে নি আমরা বাসযাত্রীরা সেটা জানি।


এখন বলতে হবে ক্যানভাসারদের কথা। আমি যে রুটে চলি, তাতে ফার্মগেট ও শাহবাগের মোড় থেকে ক্যানভাসাররা উঠে। কখন দাঁত সাদা করবার বিশেষ ঔষুধ, কখন ব্রাশ, কখনও ইংরেজী শব্দ শিখবার বই বা কখনও কলম। তবে নানান লজ্জা জনক রোগের জীবনের শেষ চিকিৎসার ক্যানভাস লোকাল বাসে হয় না, এগুলো গুলিস্তানেই হয়। লোকাল বাসে পাওয়া যায় লিফলেট। নানা ব্যক্তিগত প্রশ্ন থাকে সেগুলোতে, তারপর থাকে চিকিৎসকের অর্জন এবং ঠিকানা। কেউ কেউ বলে, “বিফলে মূল্য ফেরত”। এই চিকিৎসকরাও যাতা লোক নন। প্রত্যেকেই আন্তর্জার্তিক খ্যাতি সম্পন্ন। অনেকের কাছে এই লিফলেট হাতে আসা মানেই লজ্জা এবং সাথে সাথে তারা তা ফেলে দেয়। কেউ কেউ হাতে নিয়ে রেখে দেন বা পকেটে রাখেন। অল্প সময় দেখা যায় কাউকে সেগুলো পড়তে। এই লিফলেট বিতরণে আগে কিছু যুবক দেখা গেলেও আজকাল শুধুই বোরকা পড়া মহিলাদের দেখা যায়।


বাসের যাত্রীর সাথে কন্ডাকটরের আচরণতো বললাম, এখন আসি যাত্রীদের নিজেদের সম্পর্কের কথায়। মানুষ ভর্তি বাসে যেটা সব চাইতে কমন, তাহল ঝুলন্ত মানুষের ধাক্কা লাগায় কিছু যাত্রীর তেড়ে আসা। বিরক্ত হয়ে তারা বলেন, “ধাক্কা দেন কেন?” অপর পক্ষের কমন উত্তর “লোকাল বাসে উঠলে ধাক্কা খাইতে হবে, এত লাগলে নিজে গাড়ি কিন্না চড়েন”। ব্যস, শুরু হয়ে গেল। জানালার ভাগ নিয়েও মাঝে মাঝে যাত্রীদের লড়তে দেখা যায়। আগে যখন টিকেট সার্ভিস ছিল না, তখন বাসে মহিলা বা বৃদ্ধরা উঠলে কেউ না কেউ ঊঠে বসতে দিত। সিটিং সার্ভিস আসার কিছুদিন পরে সেগুলোও টিকেট দেওয়া লোকাল বাস হয়ে গেল এবং লোক ঝুলতে লাগল। কিন্তু এখন আর কাউকে মহিলা বা বৃদ্ধদের সিট ছেড়ে দিতে তেমন দেখি না। ব্যাপারটা নিয়ে অনেক ভেবেছি। আমার মনে হয়, আগে লোকাল বাসে শুধু নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌছানোর পয়সা আমরা দিতাম, সিটে বসা ছিল সুযোগের ব্যাপার। সেই সুযোগ অন্যের সাথে ভাগ করে নিতে গায়ে লাগত না। এখন, সিটিং সার্ভিসে বসে যাওয়াটাকে আমরা অতিরিক্ত পয়সা দিয়ে কিনে নিচ্ছি। বসে যাওয়াটাকে নিজেদের অধিকার মনে করি বলেই আমরা এখন আর কাউকে সিট ছেড়ে দেই না।


মোটে উপর বাসের প্রায় সকল ঝামেলা বাঁধান বয়স্ক বা মধ্য বয়স্ক লোকেরা। এদের ঝগড়া, চিল্লাচিল্লি, দরকষাকষীর মাঝে বাসে দুটিগ্রুপের নিরব সমঝোতা দেখি প্রায়ই। তা হল, অল্প বয়স্ক তরুণ-তরুণীদের মাঝে। উভয় গ্রুপই, কঠিন বাস্তবতার নতুন পৃথিবীতে সবে মাত্র পা রেখেছে। মেয়েগুলো সবসময় চোখ নত রাখে, একদম চুপ চাপ থাকে। মাঝে মাঝে খুব অল্প স্বরে হয়ত বেশি ভাড়ার জন্য অল্প প্রতিবাদ করে। এদের জন্য অল্প বয়স্ক তরুন যাত্রীদের অন্য রকম একটা সহানুভূতি দেখা যায়। উভয় গ্রুপই কখনও কোন প্রকার তর্ক বা ঝামেলায় নামে না। মেয়েরা পারতপক্ষে কখনই ছেলেদের সাথে বসে না, আর বসতে হলেও যথাসম্ভব সেই তরুনদের পাশে স্থানটিকেই বেছে নেয়। বাবা চাচাদের বয়সীদের প্রতি মেয়েদের একধরনের এলার্জি আছে। বাবা চাচা বয়সীদের যে আচরণের জন্য এই এলার্জি তা নিজে পুরুষ হিসেবে আমাকেও লজ্জা দেয়।


ঢাকা শহরের লোকালবাসে চলাচল করে আরো অনেক অনেক কিছুই দেখেছি। সারাদিন, ক্লাস কোচিং করে খুব ক্লান্ত হয়ে বাসে উঠতাম। মানুষের চাপাচাপি, চারিদিকের কানফাটানো আওয়াজ, সেই সাথে কন্ডাকটর ও কিছু যাত্রীর ধ্বস্তাধ্বস্তি ক্লান্তিকে বিরক্তির পর্যায়ে নিয়ে যেত। বাসায় এসে কারো ভাল কথায়ও মেজাজ চড়ে উঠত। অথচ, বাসের সেই কন্ডাকটররা প্রতিদিন ভোর থেকে রাত ১১/১২ টা নাগাদ এসব সহ্য করে। ওদের তুলনায় আমরা কতই না আরামে আছি, দিনে মাত্র দুই-তিন ঘন্টাইতো বাসে থাকতে হয়। কিন্তু আমাদের অভিযোগের কোন শেষ নেই।







জনসাধারনের জন্য জানানো যাইতেছে যে, এই পোস্টটি কোন ক্রমেই ব্লগার নুশেরার কোন প্রকার পোস্ট হইতে অনুপ্রানীত হইয়া লেখা হয় নাই।









পোস্টের সাথে সম্পর্কহীন আলোচনা এখানে করুন
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:১৯
৩৮টি মন্তব্য ৩৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×