somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আগামীকে বাঁচতে এগিযে আসুন

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দিন বদলের অনেক গল্প শোনা যায় অনেক খানে। আর দিন দিনে দিনে শেষ হচ্ছে তা শোনা যায় শেষ হওয়ার পরে। আজ সন্ধ্যায় মূহ্যমান ফয়সাল হারানো বেদনায়। হয়তো কারো লেখায় তাঁকে উৎসর্গ করে কমেন্টসও করলাম। তারপর কিছু লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে না কিন্তু ‘সময় তো আর রয় না বসে, চলছে অবিরল করণীয় যা এখনি কর।‘........

আমার বন্ধু তার ২ বছর ৩ মাস বয়সের সন্তানকে ভর্তি যুদ্ধে দিয়েছে। উৎরেও গেছে ‘সানি ডেল’ স্কুলের ধানমন্ডি শাখায় । আগামী বছর ক্লাস শুরু হবে। যখন ওর বয়স হবে ৩ বছর ১ মাস। এই আমাদের ক্যাপিটাল কেন্দ্রীক জীবন যাপন। কিন্তু হায় আমরা যারা মফস্বল শহরে বড় হয়েছি। তাদের ভাগ্যে কি ছিল। আমি একটা মিশন স্কুলে জীবন শুরু করেছিলাম। দিদিকে দাঁড় করিয়ে রাখতাম দৃষ্টি সীমানায়। স্কুলের প্রবেশ দ্বারে এসে মুষ্টিতে চূল ধরে প্রতীজ্ঞা করাতাম দাঁড়িয়ে থাকার। সেই কষ্ট এখন অনুভব করি কিন্তু সঞ্চালন করতে পারি না দিদি বলে ডেকে।

প্রাথমিক জীবন শেষ করেছি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। আজ মনটা সত্যি বেশী খারাপ। কারণ যে মমতায় স্কুলকে আমি বা আমরা ধারণ করেছি সেই মমতা কোথায়। সিস্টারদের কথা এখনও মনে হয় জীবন্ত হিসেবে। আর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুড়িদিদিমনি, বড়আপা, সমাজ আপা আর বিলকিস আপা -শীতের সকাল, বসন্তের চৌচির খেলার মাঠ, স্কুলের পিছন মাঠের শান্ত জাম ছায়া আর ষ্গ্রীমের পাকা জাম। টিফিনের ফঁাকে গোলাছুট, দাঁড়িয়া বান্ধা, সাতগুটি, বোমবাস্টটিং (টেনিস বল দিয়ে) ইত্যাদি। বৃষ্টি দুপুরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে আপাদের আগমনের প্রহর গোনা। আর না হওয়া পড়া মুখস্ত করা। এমনি দুরন্ত পনায় কখন যেন আমি প্রাথমিক স্কুলের গন্ডি পেড়িয়ে গেলাম। আমার ছোড়দি নিয়ে গিয়ে ভর্তি করাল হাই স্কুলে। জীবন চল। আজ আমি ব্লগিং করি। সেই প্রথম শ্রেণীতে ‘আম পাতা জোড়া জোড়া’ এনে দিয়েছিল শিশু একাডেমী ভিত্তিক স্কুল কেন্দ্রীক আবৃত্তি প্রতিযোগিতার প্রথম পুরস্কার। ক্লাস করতে হতো, না পারার অভিযোগ আর সেই সাথে সুনামের অংশও আপাদের অনুযোগে বাড়ীতে আসত। আমার স্কুলটি পাশেই ছিল একটা দাতব্য চিকিৎসালয় নাম ‘ভুবনমোহন দাতব্য চিকিৎসালয়’। অনেকেই ভাববেন মন খারাপ মানে কি অতীত আউড়ানো কিনা! না, তেমন নয় মুখবন্ধ না হলে আবার তো কারু মাথার উপর দিয়ে যেতে পারে। তাই বলছি এসব কথা । আমার ছোড়দি গত ১৫দিন যাবৎ জন্ডিস আক্রান্ত হেপাটাটিস বি পজেটিভ। সন্ধ্যায় ওর সাথে কথা বললাম। তারপর নেটে এসেই জানলাম [url= http://www.sachalayatan.com/sobjanta/19805] ফয়সালের সংবাদ [/url]। ফয়সালের বেহেস্ত নসীবের প্রার্থনা করি।

আর যে কারনে মন খারাপ তা হলো প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা। আমার জানা মতে সারাদেশে প্রাথমিক স্কুলে ‘সমাপনী পরীক্ষা’ বলে একটা পাবলিক পরীক্ষা আজ ১৫/১১/০৮ শুরু হয়েছে। বেশ কয়েক বছর ধরেই চলছে। (এব্যাপারে আমার তথ্যের সংকট থাকতে পারে তার জন্য দুঃখিত। আসলে যে জন্য লেখা তার মূল কথা অনুসঙ্গ হিসেবে যতটুকু দরকার তা আমার জানার মধ্যেই আছে।) কারা এই পরীক্ষায় অংশ নেয়? সরকারী ও বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ব্র্যাক পরিচালিত বিদ্যালয় এ সব বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্ররা। তাদের পরীক্ষার কেন্দ্র হয় যেখানে সেখানে অন্য বিদ্যালয়ের ছাত্ররা একত্রীত হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সামগ্রিক তত্ত্বাবধানে থানা নির্বাহীর অফিসারে আওতায় শিক্ষা অফিসারদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে কেন্দ্রটির হেড মাষ্টারের অধীনে পরীক্ষা হয়। আর সকল ক্লাস শিক্ষকরা থাকেন গার্ড হিসেবে।

আমি যে কেন্দ্রের কথা বলছি তাতে আজ পরীক্ষা হয়েছে ৪২৮জন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীর। মোট ১১টি সরকারী, ২টি বেসরকারী আর ৩টি ব্র্যাক পরিচালিত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে জেলার সদরের পৌরসভা বহির্ভূত একটি কেন্দ্র এটি। পরীক্ষা হয়েছে ২বেলা সকাল ১০টা থেকে ১২টা আর বিকাল ২টা থেকে ৪টা। বাংলা এবং ইংরেজী। চলবে আগামী ১৭/১১/০৮ইং তারিখ পর্যন্ত। মোট পরীক্ষা হবে ০৬টি।

যে দশার রুপ উন্মোচনের জন্য লেখা শুরু করলাম তা এখনো বাক্স বন্দি আছে। এই কেন্দ্রে মোট ৫টি কক্ষে পরীক্ষা হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীর ঘনত্ব বিবেচনায় নিলে বেশ নিবিড়ই বলা যায়। ছোট্ট বেঞ্চিতে তিন জন করে। আমি এই পাবলিক পরীক্ষার কথা জানতামই না। গত কয়েক দিন আগে জেনেছি (এর আগে শুনলেও কানের ফাঁক দিয়ে গেছে, যেভাবে আমরা বৃত্তি পরীক্ষার খবর রাখি সেভাবে এটা রাখি না তাই)। আর আজ উদ্ধার করলাম কোথায় আছি আমরা। প্রতিবছর প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়। এরাই এই সব বিদ্যালয়ের স্বনামধণ্য শিক্ষক হন। এমন কি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ ডিগ্রী অর্জন করা মেধাবী ছাত্রটিও শিক্ষকের ভুমিকায় যান। এরাই তেরী করেন আমাদের আগামী সংখ্যাগরিষ্ঠ অক্ষর জ্ঞান ভোটার। কিন্তু সেই অক্ষর জ্ঞানের তাদের হাতের শেষ দ্বারটি পার করে দিচ্ছেন কিভাবে! অতি দুখের সাথে জানাচ্ছি এবং কামনা করছি যে, আমার দেখা পরীক্ষা রূপ যেন আর না কেউ দেখেন।

শ্রেণী কক্ষে ছাত্ররা তাদের জীবনের একটা প্রথম পাবলিক পরীক্ষা দিতে এসেছে। সবার মধ্যে একটা নতুন ভাব। কারণ এই পরীক্ষার খাতার তাদের চেনা আপারা বা স্যাররা দেখবেন না, তাই একটা ভয়ও আছে। দেখবেন অন্য সমধর্মী শিক্ষকরা। এসব কথা বিগত কয়েক দিনের ক্লাসে ভালো করে বুঝানো হয়েছে কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের স্ব স্ব স্কুলের ক্লাস রুমে। কিন্তু বুঝানো হয়নি সেই কথা যা আজ দেখল ফরিদ আর মিলি।

ফরিদ ক্লাস ফাইভের ছাত্র আর মিলি স্কুলের নতুন শিক্ষক (ফরিদ নাম্মী ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা কম নয় প্রতি স্কুলের জনা ১০/১২ হবে আর মিলি নাম্মী শিক্ষকও জনা চারেক যারা নতুন এই পদ্ধতির সাথে অর্থাৎ নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক)। ফরিদ যখন পরীক্ষা দিচ্ছে তখন মিলি দেখল এক অন্য রূপ পরীক্ষার হলের। প্রায় সব আপা ও স্যারেরা পূর্ণ উদ্যোমে ক্লাস নেয়ার ভংগিমায় বোডে লিখেদিচ্ছেন প্রশ্ন পত্রের উত্তর। আর প্রতি ক্লাসের বাহিরে দাঁড়িয়ে উন্মুখ দৃষ্টিতে চেয়ে আছেন একজন অথবা দুজন শিক্ষক রাস্তা দিকে-কারণ শিক্ষা অফিস থেকে কেউ আসতে পারেন এই ভয়ে। এলেনও শিক্ষা অফিসার কিন্তু আতিথিয়তায় ভুলে গেলেন হাতের আড়ালে চক গুড়ার কারণ জিজ্ঞাস করতে-আজ তো ক্লাস নয়, তবে তার শিক্ষকদের হাতে চকের গুড়া কেন? অতি যত্নে ম্যাডামদের ব্যাগে ঢুকে গেছে চক ও ডাষ্টার। এই সাহায্যকারী চোর রূপী শিক্ষকদের দেখল ‘শিক্ষার জন্য এসো আর সেবার জন্য বেড়িয়ে যাও’ মন্ত্রে দীক্ষিত ছাত্রেরা। (এরই ফঁাকে আগামী দিনের পরীক্ষার জন্য মিলির উপরে দায়িত্ব পড়েছে বোডে লিখে দেয়ার কিন্তু মিলি তার হেড মাষ্টার’কে জানিয়ে দিয়েছে আমার ছাত্ররা আমার বিষয়ে পাশ করবে।) হয়তো এমন সত্য উচ্চারণ হজম করতে কষ্ট হয়েছে অন্য চলায় ধাতস্থ হেড মাষ্টারের।

আর পরীক্ষা শেষে স্বভাবতঃ ছাত্রের পরীক্ষার খবর জানতে চে’লেন শিক্ষক মিলি, ছাত্রের উত্তর আপা সবইতো বোডে লিখে দিল। সবারই ভালো পরীক্ষা হবে। সারা বছর পইড়া আর কি হলো। আপা শান্তনা দেয়ার সুরে কষ্ট চেপে বললেন সামনে বৃত্তি পরীক্ষা তখন কাজে লাগবে। এখন বাড়ী যাও, কালকের পড়াগুলো পড়। জ্বি আপা বলে ফরিদ চলে গেল। মিলি তার হেড মাষ্টারকে বলল শুনলেন, ‘কি বলল?’- ফরিদ।

এভাবেই তৈরী হচ্ছে আমাদের আগামী ভবিষ্যৎ যারা একবার ক্ষমতায় গেলে আর নামতে চাইবেনা। নিজের বাজেট নিজের সাধ্যের মধ্যে রাখতে পারবে না। আর বাংলাদেশের কপালে পড়বে দূর্নামের তিলক, পরাজয়ে মালা আর ব্যর্থতা গ্লানি। সেই সব শিক্ষকদের ধিক্ যারা হয়তো তাদেরই জন্য খাল কাটচ্ছে টের পাচ্ছে না। আর পক্ষান্তরে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার বুনিয়াদ হচ্ছে ক্ষয়মান। আমরা হয়ে উঠছি পরজীবি কীটমাত্র। মিলিদের প্রতিবাদ সরব হোক আরো। কারণ ওরাও কম নয় সংখ্যায়। সারা বছর জুড়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের যে ছোট্ট সিলেবাস (অন্যান্য ইংরেজী মিডিয়াম বা প্রাইভেট স্কুল গুলোর তুলনায়) তা শেষ করা এবং ছাত্রদের শিখিয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট সময় তো ছিলই। কিন্তু অলস সেই সব শিক্ষকরা আজ ছেলের জন্মদিন- কাল অমুক এমন করে কাটিয়ে মাসের পর মাস বেতন নিচ্ছেন নির্লজ্জের মতো। তাদের জন্য জাতি হচ্ছে অন্তসার শুন্য মাকাল ফল।

আসুন একটা ধীর প্রতিবাদ শুরু করি.............আমি কম করে জনা ১০/১২ জন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক আর হেড মাষ্টারকে চিনি। আপনারাও চেনেন নিশ্চিয়ই। তাদের জাগ্রত করি। সেই সাথে আগামীকাল ও পরশু অর্থাৎ ১৬ ও ১৭ নভেম্বর ২০০৮ আমাদের আসে পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে গিয়ে এক ঝলক চোখ বুলাই। যদিও পাবলিক পরীক্ষার আদলে কিন্তু পুলিশি পাহাড়া নাই তাই নাগরিক হিসাবে আপনি স্কুলে যেতেই পারেন। আর কথা বলতে বলতে দেখতেই পারেন পরীক্ষার ধরন। সারা বাংলাদেশে যে যেখানে আছেন একটু সচেতনতা নিয়ে আপনার কাজের ফঁাকে ১০-১২ আর ২-৪ সময়ের মধ্যে পরখ করতে চেষ্টা করুন আগামীর ভয়াবহতা। আর তৎক্ষণাত ধিক্কার দিন সেই শিক্ষককে, হয়তো তিনি আপনারই জানা কোন একজন হতেও পারেন তবুও। আর যদি আপনি অভিভাবক হয়ে ভাবেন আমার সন্তান প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে না আমার কি যায় আসে? তাহলে আপনি ভুল করবেন অসাম্যে সামাজিক ব্যবস্থার দূর্বিসহ জীবনের কষ্ট আপনাকে অবশ্যই একদিন ছুঁবে- ঐ অসামাজিক ছেলেটি হাত, যে হাত আজ তৈরী হল নৈতিকতাহীন শিক্ষকের হাত ধরে। ধিক্ শত ধিক্ কেন তারা এল এমন পেশায় যেখানে একজন শিক্ষক হবেন কোমল মতি শিশুদের আদর্শিক জীবন্ত কাঠামো, সেখানে তারা শেখাচ্ছেন অসৎ আচরণ। হায় সেলুকাস!
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নিছক স্বপ্ন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৮



©কাজী ফাতেমা ছবি
তারপর তুমি আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব
চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে
তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প,
সাদা পথে হেঁটে যাব আমরা কত সভ্যতা পিছনে ফেলে
কত সহজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একদম চুপ. দেশে আওয়ামী উন্নয়ন হচ্ছে তো?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯



টাকার দাম কমবে যতো ততোই এটিএম বুথে গ্রাহকরা বেশি টাকা তোলার লিমিট পাবে।
এরপর দেখা যাবে দু তিন জন গ্রাহক‍কেই চাহিদা মতো টাকা দিতে গেলে এটিএম খালি। সকলেই লাখ টাকা তুলবে।
তখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×